ফ্যাসিবাদ বিরোধী অতিবামপন্থী গোষ্ঠী ‘অ্যান্টিফা’কে জঙ্গি সংগঠন বলে ঘোষণা করলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বৃহস্পতিবার সকালে সমাজমাধ্যম ‘ট্রুথ সোশ্যাল’-এ পোস্ট করে এ কথা জানিয়েছেন তিনি। আমেরিকার ফ্যাসিবাদ বিরোধী অতিবামপন্থীদের ওই মঞ্চের বিরুদ্ধে পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি আগেই দিয়েছিলেন তিনি। এ বার ওই মঞ্চকে জঙ্গিগোষ্ঠী বলে ঘোষণা করে দিলেন ট্রাম্প। ‘অ্যান্টিফা’কে যাঁরা আর্থিক মদত দিচ্ছেন, তাঁদের বিরুদ্ধেও তদন্ত শুরু করার প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি।
সমাজমাধ্যমে ট্রাম্প লিখেছেন, “আমি আমেরিকার দেশপ্রমিকদের উদ্দেশে জানাচ্ছি যে অ্যান্টিফা একটি অসুস্থ, বিপজ্জনক এবং অতিবাম বিপর্যয়। এটিকে আমি একটি বড় জঙ্গিগোষ্ঠী হিসাবে ঘোষণা করছি। যাঁরা অ্যান্টিফাকে আর্থিক মদত দিচ্ছেন, তাঁদের বিরুদ্ধেও পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে তদন্তের প্রস্তাব দিচ্ছি।”
সম্প্রতি আমেরিকার এক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে ট্রাম্প-ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত রক্ষণশীল নেতা চার্লি কির্ক খুন হয়েছেন। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে তাঁকে। ওই ঘটনার পরেই অতিবামপন্থীদের এই মঞ্চকে জঙ্গি গোষ্ঠীকে আমেরিকায় তকমা দেওয়া যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। কির্ক খুন হওয়ার পর থেকেই অতিবামপন্থীদের নিশানা করে গিয়েছেন ট্রাম্প। ঘনিষ্ঠ নেতার মৃত্যুর পরে ভিডিয়োবার্তায় ট্রাম্প বলেন, “বছরের পর বছর ধরে অতিবামপন্থীরা চার্লির মতো দুর্দান্ত আমেরিকানদের নাৎসি এবং বিশ্বের সবচেয়ে নিকৃষ্ট হত্যাকারী ও অপরাধীদের সঙ্গে তুলনা করে আসছে। আজ আমরা দেশে যে সন্ত্রাস দেখছি, এই ধরনের বক্তব্যই তার জন্য সরাসরি দায়ী। এগুলি এখনই বন্ধ হওয়া উচিত।”
বস্তুত, ‘অ্যান্টিফা’ হল ‘অ্যান্টি ফ্যাসিস্ট্স’-এর সংক্ষিপ্ত রূপ। এটির কোনও নির্দিষ্ট গঠনতন্ত্র রয়েছে কি না, তা স্পষ্ট নয়। এই গোষ্ঠী আসলে একটি সামাজিক আন্দোলন মঞ্চ। ‘অ্যান্টিফা’র নির্দিষ্ট কোনও গঠন কাঠামো না থাকায় এই গোষ্ঠীর ব্যাপ্তি অস্পষ্ট।
সংবাদমাধ্যম ‘সিএনএন’ অনুসারে, আমেরিকার বাম এবং অতিবামপন্থীয় বিশ্বাসীদের একটি মিলিত মঞ্চ হিসাবে ব্যাখ্যা করা হয় ‘অ্যান্টিফা’কে। এই গোষ্ঠীর কোনও ঘোষিত নেতৃত্ব নেই। কোনও সদস্য তালিকা নেই। কোনও সদর দফতরও নেই। ফলে ট্রাম্পের এই ঘোষণা কী ভাবে কার্যকর হবে, কাদের বিরুদ্ধে কার্যকর হবে— তা এখনও স্পষ্ট নয়।
কির্কের মৃত্যুর পরে সম্প্রতি ট্রাম্প জানিয়েছিলেন, তিনি ‘অ্যান্টিফা’কে ‘ঘরোয়া জঙ্গি’ তকমা দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করবেন। এ বিষয়ে ক্যাবিনেট এবং বিচার দফতরের সঙ্গে কথা বলবেন বলেও সেই সময় জানিয়েছিলেন ট্রাম্প।
বৃহস্পতিবার ট্রাম্পের ঘোষণার পরে হোয়াটই হাউসের এক আধিকারিক ‘সিএনএন’কে জানান, রাজনৈতিক হিংসায় ইন্ধন জোগানো বামপন্থী গোষ্ঠীগুলির বিরুদ্ধে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প অনেকগুলি পদক্ষেপ করবেন। এটিও তার মধ্যে একটি।
সমাজমাধ্যমে ট্রাম্প লিখেছেন, “আমি আমেরিকার দেশপ্রমিকদের উদ্দেশে জানাচ্ছি যে অ্যান্টিফা একটি অসুস্থ, বিপজ্জনক এবং অতিবাম বিপর্যয়। এটিকে আমি একটি বড় জঙ্গিগোষ্ঠী হিসাবে ঘোষণা করছি। যাঁরা অ্যান্টিফাকে আর্থিক মদত দিচ্ছেন, তাঁদের বিরুদ্ধেও পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে তদন্তের প্রস্তাব দিচ্ছি।”
সম্প্রতি আমেরিকার এক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে ট্রাম্প-ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত রক্ষণশীল নেতা চার্লি কির্ক খুন হয়েছেন। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে তাঁকে। ওই ঘটনার পরেই অতিবামপন্থীদের এই মঞ্চকে জঙ্গি গোষ্ঠীকে আমেরিকায় তকমা দেওয়া যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। কির্ক খুন হওয়ার পর থেকেই অতিবামপন্থীদের নিশানা করে গিয়েছেন ট্রাম্প। ঘনিষ্ঠ নেতার মৃত্যুর পরে ভিডিয়োবার্তায় ট্রাম্প বলেন, “বছরের পর বছর ধরে অতিবামপন্থীরা চার্লির মতো দুর্দান্ত আমেরিকানদের নাৎসি এবং বিশ্বের সবচেয়ে নিকৃষ্ট হত্যাকারী ও অপরাধীদের সঙ্গে তুলনা করে আসছে। আজ আমরা দেশে যে সন্ত্রাস দেখছি, এই ধরনের বক্তব্যই তার জন্য সরাসরি দায়ী। এগুলি এখনই বন্ধ হওয়া উচিত।”
বস্তুত, ‘অ্যান্টিফা’ হল ‘অ্যান্টি ফ্যাসিস্ট্স’-এর সংক্ষিপ্ত রূপ। এটির কোনও নির্দিষ্ট গঠনতন্ত্র রয়েছে কি না, তা স্পষ্ট নয়। এই গোষ্ঠী আসলে একটি সামাজিক আন্দোলন মঞ্চ। ‘অ্যান্টিফা’র নির্দিষ্ট কোনও গঠন কাঠামো না থাকায় এই গোষ্ঠীর ব্যাপ্তি অস্পষ্ট।
সংবাদমাধ্যম ‘সিএনএন’ অনুসারে, আমেরিকার বাম এবং অতিবামপন্থীয় বিশ্বাসীদের একটি মিলিত মঞ্চ হিসাবে ব্যাখ্যা করা হয় ‘অ্যান্টিফা’কে। এই গোষ্ঠীর কোনও ঘোষিত নেতৃত্ব নেই। কোনও সদস্য তালিকা নেই। কোনও সদর দফতরও নেই। ফলে ট্রাম্পের এই ঘোষণা কী ভাবে কার্যকর হবে, কাদের বিরুদ্ধে কার্যকর হবে— তা এখনও স্পষ্ট নয়।
কির্কের মৃত্যুর পরে সম্প্রতি ট্রাম্প জানিয়েছিলেন, তিনি ‘অ্যান্টিফা’কে ‘ঘরোয়া জঙ্গি’ তকমা দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করবেন। এ বিষয়ে ক্যাবিনেট এবং বিচার দফতরের সঙ্গে কথা বলবেন বলেও সেই সময় জানিয়েছিলেন ট্রাম্প।
বৃহস্পতিবার ট্রাম্পের ঘোষণার পরে হোয়াটই হাউসের এক আধিকারিক ‘সিএনএন’কে জানান, রাজনৈতিক হিংসায় ইন্ধন জোগানো বামপন্থী গোষ্ঠীগুলির বিরুদ্ধে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প অনেকগুলি পদক্ষেপ করবেন। এটিও তার মধ্যে একটি।