এবারের এশিয়া কাপে সবচেয়ে আলোচিত দলের নাম পাকিস্তান। বিভিন্ন কারণে প্রায় প্রতিটি ম্যাচের আগে-পরে আলোচনায় উঠে এসেছে দলটি। বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে পাকিস্তানের ম্যাচটাও শুরু হয়েছিল নির্ধারিত সময়ের চেয়ে ১ ঘণ্টা পরে।
মূলত ভারতের বিপক্ষে ম্যাচে হাত না মেলানো বিতর্কে ম্যাচ রেফারি অ্যান্ডি পাইক্রফটের ভূমিকায় ক্ষুব্ধ ছিল পাকিস্তান। এই আম্পায়ারকে ম্যাচ রেফারির দায়িত্ব থেকে না সরালে আরব আমিরাতের বিপক্ষে ম্যাচটি না খেলার হুমকিও দিয়েছিল দলটি। শেষ পর্যন্ত পাইক্রফট ক্ষমা চাওয়ার পর পাকিস্তান দল মাঠে নামে।
আরব আমিরাতকে ৪১ রানে হারিয়ে সুপার ফোরে জায়গা করে নিয়েছে পাকিস্তান। তবে ম্যাচে ঘটে এক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। ম্যাচ রেফারি পাইক্রফটকে সরাতে না পারলেও মাঠের আম্পায়ারকে ঠিকই ‘সরিয়ে দিয়েছে’ পাকিস্তান। আরব আমিরাত ম্যাচ চলাকালে অন ফিল্ড আম্পায়ারদের একজন ছিলেন রুচিরা পল্লিয়াগুরুগে। ম্যাচের মাঝে এক ঘটনায় মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন তিনি। এ সময় তার জায়গায় দায়িত্ব নেন চতুর্থ আম্পায়ার বাংলাদেশের গাজী সোহেল।
আরব আমিরাতের ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে ঘটনাটি ঘটে। পাকিস্তানের উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ হারিসের থ্রো ল্লিয়াগুরুগের মাথায় লাগে। ওভারের পঞ্চম বল শেষে উইকেটরক্ষক হারিস বোলার সাইম আইয়ুবের কাছে বলটা ছুঁড়ে মারেন। কিন্তু লক্ষ্য ঠিক ছিল না। হারিসের থ্রো সোজা গিয়ে পল্লিয়াগুরুগের বাঁ কানের পেছনে লাগে।
বলের আঘাত পাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে জায়গাটা চেপে ধরেন পল্লিয়াগুরুগে। এ ঘটনায় খেলা কিছুক্ষণ থেমেছিল। পাকিস্তান দলের খেলোয়াড়েরা সাহায্য করতে আম্পায়ারের দিকে এগিয়ে যান। ডাকা হয় দলের ফিজিওকেও। প্রাথমিক চিকিৎসার পরও ‘কনকাশন’ সতর্কতায় পল্লিয়াগুরুগে আর এই ম্যাচে আম্পায়ারিং করেননি।
মূলত ভারতের বিপক্ষে ম্যাচে হাত না মেলানো বিতর্কে ম্যাচ রেফারি অ্যান্ডি পাইক্রফটের ভূমিকায় ক্ষুব্ধ ছিল পাকিস্তান। এই আম্পায়ারকে ম্যাচ রেফারির দায়িত্ব থেকে না সরালে আরব আমিরাতের বিপক্ষে ম্যাচটি না খেলার হুমকিও দিয়েছিল দলটি। শেষ পর্যন্ত পাইক্রফট ক্ষমা চাওয়ার পর পাকিস্তান দল মাঠে নামে।
আরব আমিরাতকে ৪১ রানে হারিয়ে সুপার ফোরে জায়গা করে নিয়েছে পাকিস্তান। তবে ম্যাচে ঘটে এক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। ম্যাচ রেফারি পাইক্রফটকে সরাতে না পারলেও মাঠের আম্পায়ারকে ঠিকই ‘সরিয়ে দিয়েছে’ পাকিস্তান। আরব আমিরাত ম্যাচ চলাকালে অন ফিল্ড আম্পায়ারদের একজন ছিলেন রুচিরা পল্লিয়াগুরুগে। ম্যাচের মাঝে এক ঘটনায় মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন তিনি। এ সময় তার জায়গায় দায়িত্ব নেন চতুর্থ আম্পায়ার বাংলাদেশের গাজী সোহেল।
আরব আমিরাতের ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে ঘটনাটি ঘটে। পাকিস্তানের উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ হারিসের থ্রো ল্লিয়াগুরুগের মাথায় লাগে। ওভারের পঞ্চম বল শেষে উইকেটরক্ষক হারিস বোলার সাইম আইয়ুবের কাছে বলটা ছুঁড়ে মারেন। কিন্তু লক্ষ্য ঠিক ছিল না। হারিসের থ্রো সোজা গিয়ে পল্লিয়াগুরুগের বাঁ কানের পেছনে লাগে।
বলের আঘাত পাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে জায়গাটা চেপে ধরেন পল্লিয়াগুরুগে। এ ঘটনায় খেলা কিছুক্ষণ থেমেছিল। পাকিস্তান দলের খেলোয়াড়েরা সাহায্য করতে আম্পায়ারের দিকে এগিয়ে যান। ডাকা হয় দলের ফিজিওকেও। প্রাথমিক চিকিৎসার পরও ‘কনকাশন’ সতর্কতায় পল্লিয়াগুরুগে আর এই ম্যাচে আম্পায়ারিং করেননি।