নারীরা আজও সমাজে কতটা অরক্ষিত, তা আরও একবার চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন অভিনেত্রী সোহা আলি খান। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি নিজের জীবনের এক ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা প্রকাশ্যে আনেন, যা শুনে শিউরে উঠছেন অনেকেই। একইসঙ্গে, বলিউডের 'কাস্টিং কাউচ' নিয়েও মুখ খুলেছেন তিনি।
সাক্ষাৎকারে সোহাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল তিনি কখনও প্রকাশ্যে 'ফ্ল্যাশিং'-এর শিকার হয়েছেন কিনা। উত্তরে শর্মিলা-কন্যা জানান, হ্যাঁ, তিনিও এই ধরনের ঘটনার সম্মুখীন হয়েছেন। সোহা বলেন, "হ্যাঁ, ইতালিতে আমি এই ধরনের ঘটনার সম্মুখীন হয়েছি। সম্ভবত এই ধরনের ঘটনা এখন প্রায়শই ঘটে। কিন্তু তাই বলে প্রকাশ্য দিবালোকে! যাঁরা এসব করেন তাঁদের উদ্দেশ্য কী? আমি সত্যিই জানি না। সত্যিই বুঝি না। আর আমি বুঝতেও চাই না।" এই ঘটনা নারীদের সুরক্ষার বিষয়টি নিয়ে আবারও প্রশ্ন তুলে দিল।
শুধু ফ্ল্যাশিং নয়, বলিউডের বহুল আলোচিত এবং বিতর্কিত বিষয় 'কাস্টিং কাউচ' অর্থাৎ যৌন সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে কাজ পাইয়ে দেওয়ার বিষয় নিয়েও কথা বলেছেন সোহা। তবে এক্ষেত্রে তিনি নিজেকে ভাগ্যবতী মনে করেন, কারণ এমন কোনও ঘটনার সম্মুখীন তাঁকে হতে হয়নি। তাঁর কথায়, "সম্ভবত আমি ভাগ্যবতী কারণ আমি ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে জড়িত একটি পরিবারের সন্তান। সেজন্যই হয়তো আমাকে কখনও এমন অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হতে হয়নি। সবার হয়তো মনে হয়েছে, সইফ আছে, শর্মিলা ঠাকুর আছে। সেকারনেই হয়তো আমাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। আমি সেজন্য সব সময় ভগবানকে ধন্যবাদ দিই।" এই মন্তব্য বলিউডের অন্ধকার দিকটিকে আরও একবার সামনে আনল, যেখানে পরিবারিক পরিচয় একজন অভিনেত্রীর সুরক্ষায় কতটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, তা স্পষ্ট হয়ে উঠল।
দীর্ঘদিন অভিনয় থেকে দূরে থাকার পর সম্প্রতি 'ছোড়ি ২' ছবিতে নুসরত বারুচা এবং জিতেন্দ্র কুমারের সঙ্গে অভিনয় করেছেন সোহা আলি খান। এর আগে ২০১৮ সালে শেষবার 'সাহেব বিবি ঔর গ্যাংস্টার ৩' ছবিতে বড় পর্দায় দেখা গিয়েছিল তাঁকে। অর্থাৎ প্রায় ৭ বছর পর ভৌতিক থ্রিলারের হাত ধরে বড়পর্দায় ফিরলেন তিনি।
অভিনয়ের থেকেও নিজের পরিবার এবং কন্যা ইনায়াকে সময় দিতেই বেশি পছন্দ করেন সোহা। একাধিকবার সেকথা প্রকাশ্যে জানিয়েছেন তিনি। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে অভিনেতা-পরিচালক কুণাল খেমুর সঙ্গে বিবাহের ১০ বছর পূর্ণ হয় তাঁর। সেই উপলক্ষ্যে পার্টিরও আয়োজন করেন দু'জনে। বরাবরই স্বামীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ সোহা। দু'জনকেই মাঝেমধ্যে দেখা যায় কন্যা ইনায়াকে নিয়ে নানান মজাদার পোস্ট শেয়ার করতে। সোহা নিজেই স্বীকার করে বলেছেন, "আমি সত্যিই একটু অলস। কাজ নিয়ে তো বটেই সম্পর্কের দিক থেকেও। আমি জানি এটা ভাল নয়। নিজের দুর্বলতা সম্পর্কে সচেতন থাকা ভাল। সেকারনেই আমি একজন একটু চেষ্টা করছি সব দিক সামলে চলার।
সাক্ষাৎকারে সোহাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল তিনি কখনও প্রকাশ্যে 'ফ্ল্যাশিং'-এর শিকার হয়েছেন কিনা। উত্তরে শর্মিলা-কন্যা জানান, হ্যাঁ, তিনিও এই ধরনের ঘটনার সম্মুখীন হয়েছেন। সোহা বলেন, "হ্যাঁ, ইতালিতে আমি এই ধরনের ঘটনার সম্মুখীন হয়েছি। সম্ভবত এই ধরনের ঘটনা এখন প্রায়শই ঘটে। কিন্তু তাই বলে প্রকাশ্য দিবালোকে! যাঁরা এসব করেন তাঁদের উদ্দেশ্য কী? আমি সত্যিই জানি না। সত্যিই বুঝি না। আর আমি বুঝতেও চাই না।" এই ঘটনা নারীদের সুরক্ষার বিষয়টি নিয়ে আবারও প্রশ্ন তুলে দিল।
শুধু ফ্ল্যাশিং নয়, বলিউডের বহুল আলোচিত এবং বিতর্কিত বিষয় 'কাস্টিং কাউচ' অর্থাৎ যৌন সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে কাজ পাইয়ে দেওয়ার বিষয় নিয়েও কথা বলেছেন সোহা। তবে এক্ষেত্রে তিনি নিজেকে ভাগ্যবতী মনে করেন, কারণ এমন কোনও ঘটনার সম্মুখীন তাঁকে হতে হয়নি। তাঁর কথায়, "সম্ভবত আমি ভাগ্যবতী কারণ আমি ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে জড়িত একটি পরিবারের সন্তান। সেজন্যই হয়তো আমাকে কখনও এমন অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হতে হয়নি। সবার হয়তো মনে হয়েছে, সইফ আছে, শর্মিলা ঠাকুর আছে। সেকারনেই হয়তো আমাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। আমি সেজন্য সব সময় ভগবানকে ধন্যবাদ দিই।" এই মন্তব্য বলিউডের অন্ধকার দিকটিকে আরও একবার সামনে আনল, যেখানে পরিবারিক পরিচয় একজন অভিনেত্রীর সুরক্ষায় কতটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, তা স্পষ্ট হয়ে উঠল।
দীর্ঘদিন অভিনয় থেকে দূরে থাকার পর সম্প্রতি 'ছোড়ি ২' ছবিতে নুসরত বারুচা এবং জিতেন্দ্র কুমারের সঙ্গে অভিনয় করেছেন সোহা আলি খান। এর আগে ২০১৮ সালে শেষবার 'সাহেব বিবি ঔর গ্যাংস্টার ৩' ছবিতে বড় পর্দায় দেখা গিয়েছিল তাঁকে। অর্থাৎ প্রায় ৭ বছর পর ভৌতিক থ্রিলারের হাত ধরে বড়পর্দায় ফিরলেন তিনি।
অভিনয়ের থেকেও নিজের পরিবার এবং কন্যা ইনায়াকে সময় দিতেই বেশি পছন্দ করেন সোহা। একাধিকবার সেকথা প্রকাশ্যে জানিয়েছেন তিনি। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে অভিনেতা-পরিচালক কুণাল খেমুর সঙ্গে বিবাহের ১০ বছর পূর্ণ হয় তাঁর। সেই উপলক্ষ্যে পার্টিরও আয়োজন করেন দু'জনে। বরাবরই স্বামীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ সোহা। দু'জনকেই মাঝেমধ্যে দেখা যায় কন্যা ইনায়াকে নিয়ে নানান মজাদার পোস্ট শেয়ার করতে। সোহা নিজেই স্বীকার করে বলেছেন, "আমি সত্যিই একটু অলস। কাজ নিয়ে তো বটেই সম্পর্কের দিক থেকেও। আমি জানি এটা ভাল নয়। নিজের দুর্বলতা সম্পর্কে সচেতন থাকা ভাল। সেকারনেই আমি একজন একটু চেষ্টা করছি সব দিক সামলে চলার।