বগুড়ার ধুনটে ভিমরুলের কামড়ে মরিয়ম খাতুন (৬) নামে এক শিশু শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। শনিবার বিকালে উপজেলার কালেরপাড়া ইউনিয়নের আড়কাটিয়া গ্রামে খেলার সময় শিশুরা ভিমরুলের বাসায় ঢিল ছুড়লে তাকে কামড় দেয়।
রোববার দুপুরে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে শিশুটির মৃত্যু হয়।
ধুনট থানার ওসি সাইদুল আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, শিশু মরিয়ম খাতুন বগুড়ার ধুনট উপজেলার কালেরপাড়া ইউনিয়নের আড়কাটিয়া গ্রামের মোহাব্বত আলী সরকারের মেয়ে। সে আড়কাটিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
মরিয়ম শনিবার বিকালে বাড়ির কাছে ইছামতি নদীর তীরে জঙ্গলের পাশে অন্য শিশুদের সঙ্গে খেলা করছিল। এ সময় শিশুরা পাশের একটি গাছে থাকায় ভিমরুলের বাসায় ঢিল ছোড়ে। তখন ভিমরুল উড়ে এসে শিশু মরিয়মের পুরো শরীরে কামড় দেয়। এতে শিশুটি অসুস্থ হয়ে পড়ে। স্বজনরা তাকে বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে ভর্তি করেন।
রোববার দুপুরের দিকে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশু মরিয়ম খাতুন মারা যায়। পরে পুলিশকে অবহিত না করে মরদেহ বাড়িতে এনে দাফন করা হয়েছে।
আড়কাটিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা সুমিয়া সুলতানা রিক্তা জানান, তার ছাত্রীর মৃত্যুতে শুধু তার পরিবারে নয়; পুরো গ্রাম ও স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
রোববার দুপুরে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে শিশুটির মৃত্যু হয়।
ধুনট থানার ওসি সাইদুল আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, শিশু মরিয়ম খাতুন বগুড়ার ধুনট উপজেলার কালেরপাড়া ইউনিয়নের আড়কাটিয়া গ্রামের মোহাব্বত আলী সরকারের মেয়ে। সে আড়কাটিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
মরিয়ম শনিবার বিকালে বাড়ির কাছে ইছামতি নদীর তীরে জঙ্গলের পাশে অন্য শিশুদের সঙ্গে খেলা করছিল। এ সময় শিশুরা পাশের একটি গাছে থাকায় ভিমরুলের বাসায় ঢিল ছোড়ে। তখন ভিমরুল উড়ে এসে শিশু মরিয়মের পুরো শরীরে কামড় দেয়। এতে শিশুটি অসুস্থ হয়ে পড়ে। স্বজনরা তাকে বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে ভর্তি করেন।
রোববার দুপুরের দিকে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশু মরিয়ম খাতুন মারা যায়। পরে পুলিশকে অবহিত না করে মরদেহ বাড়িতে এনে দাফন করা হয়েছে।
আড়কাটিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা সুমিয়া সুলতানা রিক্তা জানান, তার ছাত্রীর মৃত্যুতে শুধু তার পরিবারে নয়; পুরো গ্রাম ও স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।