পাবনার বেড়া উপজেলাকে পাবনা-১ আসন থেকে বিচ্ছিন্ন করার প্রতিবাদে ও পুনর্বহালের দাবিতে বেড়ায় চলছে হরতাল কর্মসূচি। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী সর্বদলীয় সংগ্রাম কমিটির ব্যানারে সকাল ৬টা থেকে হরতাল চলছে।
কর্মসূচির আওতায় বিভিন্ন মোড়ে গাছের গুঁড়ি ফেলে ঢাকা-পাবনা মহাসড়ক অবরোধ করে রাখা হয়েছে। একইভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে নগরবাড়ি বন্দর, বৃশালিখা ও কাজিরহাট ঘাটও। এতে ভোগান্তিতে পড়েছে মানুষ।
সরেজমিনে দেখা যায়, বেড়ার সিঅ্যান্ডবি ও কাশিনাথপুর মোড়সহ গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন পয়েন্টে গাছের গুঁড়ি ফেলে রাস্তা আটকে দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন স্থানে জ্বালানো হয়েছে টায়ার। অ্যাম্বুলেন্স ও কাঁচামালের গাড়ি ছাড়া সব ধরনের যানবহন চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। ফলে ঢাকাগামী বা দূরপাল্লার কোনো যানবাহন এই রুটে চলাচল করতে দেখা যায়নি। এতে অনেক যাত্রী আগে টিকিট কেটে রাখলেও তারা বাস বা কাঙ্ক্ষিত যানে গন্তব্যে যেতে পারছেন না। হরতাল উপেক্ষা করে সকাল থেকে ঢাকা-পাবনা মহাসড়কসহ বিভিন্ন রুটে রওনা হওয়া মালবাহী ট্রাকগুলো বেড়া সিএন্ডবি মোড়ে আটকে দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। একটি বাস ভাঙচুর করা হয়েছে বলেও জানা যায়।
এ ব্যাপারে পাবনা এক্সপ্রেসের কাউন্টার মাস্টার সিহাব সরদার বলেন, কাল টিকিট নিয়েছিল এমন ১৪-১৫ জন যাত্রীকে সকালে টাকা ফেরত দিতে হয়েছে। সিরাজগঞ্জ, কুষ্টিয়া, যশোর, বগুড়া ও ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলাগামী অনেকগুলো মালবাহী ট্রাক আটকে রাখা হয়েছে। সব গাড়ি বন্ধ। শুধুমাত্র জরুরি সেবা অ্যাম্বুলেন্স ও কাঁচামালের গাড়ির ক্ষেত্রে ছাড় দেয়া হয়েছে। তাছাড়া দোকানপাটসহ সব বন্ধ।
বিভিন্ন মোড়ে বিক্ষোভকারীরা অবস্থান নিয়ে হরতালের পক্ষে বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন। কোনো ধরণের যানবাহন রাস্তায় বের হলে তা সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিক্ষোভকারীরা জানান, একটি দলের রাজনৈতিক স্বার্থে পাবনা-১ আসন থেকে বেড়াকে বাদ দিয়ে পাবনা-২ আসনে যুক্ত করা হয়েছে। এটি তারা মানেন না। এর জেরেই তারা ধারাবাহিক আন্দোলন কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ হরতালের ডাক দিয়েছেন। তাদের দাবি না মানা হলে এ আন্দোলন অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তারা।
এদিকে এ হরতালকে কেন্দ্র করে বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধে উপজেলার বিভিন্ন জায়াগায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বেড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোরশেদুল ইসলাম ও বেড়া মডেল থানার ওসি একেএম হাবিবুল ইসলাম বেড়া সিএন্ডবি মোড় পরিদর্শন করলেও তারা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
কর্মসূচির আওতায় বিভিন্ন মোড়ে গাছের গুঁড়ি ফেলে ঢাকা-পাবনা মহাসড়ক অবরোধ করে রাখা হয়েছে। একইভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে নগরবাড়ি বন্দর, বৃশালিখা ও কাজিরহাট ঘাটও। এতে ভোগান্তিতে পড়েছে মানুষ।
সরেজমিনে দেখা যায়, বেড়ার সিঅ্যান্ডবি ও কাশিনাথপুর মোড়সহ গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন পয়েন্টে গাছের গুঁড়ি ফেলে রাস্তা আটকে দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন স্থানে জ্বালানো হয়েছে টায়ার। অ্যাম্বুলেন্স ও কাঁচামালের গাড়ি ছাড়া সব ধরনের যানবহন চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। ফলে ঢাকাগামী বা দূরপাল্লার কোনো যানবাহন এই রুটে চলাচল করতে দেখা যায়নি। এতে অনেক যাত্রী আগে টিকিট কেটে রাখলেও তারা বাস বা কাঙ্ক্ষিত যানে গন্তব্যে যেতে পারছেন না। হরতাল উপেক্ষা করে সকাল থেকে ঢাকা-পাবনা মহাসড়কসহ বিভিন্ন রুটে রওনা হওয়া মালবাহী ট্রাকগুলো বেড়া সিএন্ডবি মোড়ে আটকে দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। একটি বাস ভাঙচুর করা হয়েছে বলেও জানা যায়।
এ ব্যাপারে পাবনা এক্সপ্রেসের কাউন্টার মাস্টার সিহাব সরদার বলেন, কাল টিকিট নিয়েছিল এমন ১৪-১৫ জন যাত্রীকে সকালে টাকা ফেরত দিতে হয়েছে। সিরাজগঞ্জ, কুষ্টিয়া, যশোর, বগুড়া ও ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলাগামী অনেকগুলো মালবাহী ট্রাক আটকে রাখা হয়েছে। সব গাড়ি বন্ধ। শুধুমাত্র জরুরি সেবা অ্যাম্বুলেন্স ও কাঁচামালের গাড়ির ক্ষেত্রে ছাড় দেয়া হয়েছে। তাছাড়া দোকানপাটসহ সব বন্ধ।
বিভিন্ন মোড়ে বিক্ষোভকারীরা অবস্থান নিয়ে হরতালের পক্ষে বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন। কোনো ধরণের যানবাহন রাস্তায় বের হলে তা সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিক্ষোভকারীরা জানান, একটি দলের রাজনৈতিক স্বার্থে পাবনা-১ আসন থেকে বেড়াকে বাদ দিয়ে পাবনা-২ আসনে যুক্ত করা হয়েছে। এটি তারা মানেন না। এর জেরেই তারা ধারাবাহিক আন্দোলন কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ হরতালের ডাক দিয়েছেন। তাদের দাবি না মানা হলে এ আন্দোলন অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তারা।
এদিকে এ হরতালকে কেন্দ্র করে বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধে উপজেলার বিভিন্ন জায়াগায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বেড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোরশেদুল ইসলাম ও বেড়া মডেল থানার ওসি একেএম হাবিবুল ইসলাম বেড়া সিএন্ডবি মোড় পরিদর্শন করলেও তারা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।