গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে টাকার লোভ দেখিয়ে সপ্তম শ্রেণির এক ছাত্রীকে তিনজন মিলে গণধর্ষণ করেছে।
ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার দহবন্দ ইউনিয়নের পূর্ব ঝিনিয়া গ্রামে । ধর্ষিতা ছাত্রী স্থানীয় ঝিনিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল হাকিম আজাদ।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে রাতের খাবার শেষ করে নিজ বাড়িতে একাই আলাদা রুমে শুয়ে পড়েন ওই শিক্ষার্থী। রাত সাড়ে ১২টার দিকে দক্ষিণ ধুমাইটারী গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে সজিব মিয়া (২০) ওই মেয়ের শয়নকক্ষের জানালার কাছে আসে এবং ডাকতে থাকে। এ সময় শিক্ষার্থীকে ৫ হাজার টাকার প্রলোভন দেখালে সে দরজা খুলে বাইরে বের হয়। পরে সজিব মেয়েটিকে সঙ্গে নিয়ে পূর্ব ঝিনিয়া গ্রামের চিটু বাবু’র (মাস্টার) বাঁশঝাড়ে যায়। সেখানে মেয়েটি আরও দু’জন ব্যক্তিকে দেখতে পান। এক পর্যায়ে মেয়েটি ভয়ে চিৎকার করেন। এ সময় তিনজন মিলে মেয়েটিকে ভয়ভীতি দেখিয়ে গণধর্ষণ করে। এরপর দুইজন পালিয়ে যায় এবং মেয়েটিকে সজিব তার বাড়িতে নিয়ে যান। সেখানে দিনভর আপোষ-মীমাংসার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। নিরুপায় হয়ে শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল দিলে থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করেন।
পালিয়ে যাওয়া বাকি দুই ধর্ষক হলেন- একই ইউনিয়নের দক্ষিণ ধুমাইটারী গ্রামের আনারুল ইসলামের ছেলে সোহেল রানা (২০) ও মোহাম্মদ আলীর ছেলে নাহিদ মিয়া (২৫)।
সুন্দরগঞ্জ থানার ওসি আব্দুল হাকিম আজাদ বলেন, বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ওই স্কুল ছাত্রীকে উদ্ধার করা হয়েছে। এ বিষয়ে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার দহবন্দ ইউনিয়নের পূর্ব ঝিনিয়া গ্রামে । ধর্ষিতা ছাত্রী স্থানীয় ঝিনিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল হাকিম আজাদ।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে রাতের খাবার শেষ করে নিজ বাড়িতে একাই আলাদা রুমে শুয়ে পড়েন ওই শিক্ষার্থী। রাত সাড়ে ১২টার দিকে দক্ষিণ ধুমাইটারী গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে সজিব মিয়া (২০) ওই মেয়ের শয়নকক্ষের জানালার কাছে আসে এবং ডাকতে থাকে। এ সময় শিক্ষার্থীকে ৫ হাজার টাকার প্রলোভন দেখালে সে দরজা খুলে বাইরে বের হয়। পরে সজিব মেয়েটিকে সঙ্গে নিয়ে পূর্ব ঝিনিয়া গ্রামের চিটু বাবু’র (মাস্টার) বাঁশঝাড়ে যায়। সেখানে মেয়েটি আরও দু’জন ব্যক্তিকে দেখতে পান। এক পর্যায়ে মেয়েটি ভয়ে চিৎকার করেন। এ সময় তিনজন মিলে মেয়েটিকে ভয়ভীতি দেখিয়ে গণধর্ষণ করে। এরপর দুইজন পালিয়ে যায় এবং মেয়েটিকে সজিব তার বাড়িতে নিয়ে যান। সেখানে দিনভর আপোষ-মীমাংসার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। নিরুপায় হয়ে শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল দিলে থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করেন।
পালিয়ে যাওয়া বাকি দুই ধর্ষক হলেন- একই ইউনিয়নের দক্ষিণ ধুমাইটারী গ্রামের আনারুল ইসলামের ছেলে সোহেল রানা (২০) ও মোহাম্মদ আলীর ছেলে নাহিদ মিয়া (২৫)।
সুন্দরগঞ্জ থানার ওসি আব্দুল হাকিম আজাদ বলেন, বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ওই স্কুল ছাত্রীকে উদ্ধার করা হয়েছে। এ বিষয়ে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।