রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে এবার ব্যতিক্রমী এক প্রার্থী নজর কাড়ছেন সবার। তিনি হলেন শাহরিয়ার মোর্শেদ খান। বয়স তার ৫১ বছর হলেও তিনি এখনো বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত শিক্ষার্থী এবং প্রার্থী হিসেবে ভোটের লড়াইয়ে নাম লিখিয়েছেন।
শাহরিয়ার মোর্শেদ খান বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী। তার বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলায়। তিনি চার সন্তানের জনক। তার এক মেয়ের স্বামীও বর্তমানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পপুলেশন সায়েন্স বিভাগে পড়াশোনা করছেন। পারিবারিক জীবনে দায়িত্ব পালন করেও তিনি নিজের শিক্ষাজীবনকে চালিয়ে যাচ্ছেন।
তিনি ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। তার আগে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগে অধ্যয়ন করতেন। তবে পারিবারিক সমস্যার কারণে সে সময় পড়াশোনা শেষ করতে পারেননি। দীর্ঘ বিরতির পর আবারও উচ্চশিক্ষা অর্জনের স্বপ্ন নিয়ে ভর্তি হন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে।
৫১ বছর বয়সী এই প্রার্থী জানিয়েছেন, নির্বাচিত হলে তিনি সাধারণ শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করবেন। ভোটারদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, “আমি চাই তরুণ প্রার্থীদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে। অভিজ্ঞতা দিয়ে শিক্ষার্থীদের পাশে থাকতে চাই।”
সবচেয়ে প্রবীণ প্রার্থী শাহরিয়ার রাকসুর মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিকেশন সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তার অংশগ্রহণ রাকসু নির্বাচনে নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে। শিক্ষার্থীদের অনেকে এটিকে ইতিবাচকভাবে দেখছেন, কারণ তার অভিজ্ঞতা ও পরিণত দৃষ্টিভঙ্গি ছাত্র সংসদের কাজে ভিন্ন মাত্রা আনতে পারে বলে তাদের বিশ্বাস।
শাহরিয়ার মোর্শেদ খান বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী। তার বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলায়। তিনি চার সন্তানের জনক। তার এক মেয়ের স্বামীও বর্তমানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পপুলেশন সায়েন্স বিভাগে পড়াশোনা করছেন। পারিবারিক জীবনে দায়িত্ব পালন করেও তিনি নিজের শিক্ষাজীবনকে চালিয়ে যাচ্ছেন।
তিনি ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। তার আগে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগে অধ্যয়ন করতেন। তবে পারিবারিক সমস্যার কারণে সে সময় পড়াশোনা শেষ করতে পারেননি। দীর্ঘ বিরতির পর আবারও উচ্চশিক্ষা অর্জনের স্বপ্ন নিয়ে ভর্তি হন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে।
৫১ বছর বয়সী এই প্রার্থী জানিয়েছেন, নির্বাচিত হলে তিনি সাধারণ শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করবেন। ভোটারদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, “আমি চাই তরুণ প্রার্থীদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে। অভিজ্ঞতা দিয়ে শিক্ষার্থীদের পাশে থাকতে চাই।”
সবচেয়ে প্রবীণ প্রার্থী শাহরিয়ার রাকসুর মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিকেশন সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তার অংশগ্রহণ রাকসু নির্বাচনে নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে। শিক্ষার্থীদের অনেকে এটিকে ইতিবাচকভাবে দেখছেন, কারণ তার অভিজ্ঞতা ও পরিণত দৃষ্টিভঙ্গি ছাত্র সংসদের কাজে ভিন্ন মাত্রা আনতে পারে বলে তাদের বিশ্বাস।