যশোরের মণিরামপু্রে আজিম (৩) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। একই ঘটনায় তার বোন হালিমা খাতুনকে (৮) গুরুতর অবস্থায় যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) ভোরে উপজেলার বিজয়রামপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
আজিম ও আহত হালিমা ওই গ্রামের আব্দুর রহমানের সন্তান। রহমান একজন পরিবহণ চালক। বর্তমানে তারা মণিরামপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পাশে ভাড়া বাসায় থাকেন।
স্বজনরা জানিয়েছে, সাপের কবিরাজের (ওঝার) কাছে চিকিৎসা করানোর সময় শিশু আজিমের মৃত্যু হয়। পরে আহত হালিমাকে যশোরের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার অবস্থা উন্নতির পথে।
তাদের মামা রমজান আলী জানান, রোববার (৩১ আগস্ট) রাতে আজিম, হালিমা ও আকলিমা তিন ভাইবোন তাদের মা তানজিলা খাতুনের সঙ্গে ঘরের মেঝেতে ঘুমিয়েছিল। সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) ভোর ৪টার দিকে বিষধর সাপ এসে প্রথমে শিশু আজিমকে তার কানে এবং পরে হালিমার হাতে দংশন করে। এরপর তাদের চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে ছুটে যায়।
তাদের বাড়ির পাশে মণিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়; কিন্তু সেখানে সাপের বিষের প্রতিষেধক অ্যান্টিভেনম না থাকায় রোগীদের হাসপাতাল থেকে ফেরত দেওয়া হয়। এরপর পরিবারের লোকজন আহত দুই শিশুকে পাশের পেয়ারাতলা গ্রামে নিয়ে সাপের বিষ নামানোর জন্য ওঝা (কবিরাজ) দিয়ে ঝাড়ফুঁক শুরু করায়। কাজ না হলে পরে চালকিডাঙ্গা গ্রামের আরেক ওঝার কাছে নেওয়া হয়। চালকিডাঙ্গার ওঝার কাছে ঝাড়ফুঁক দেওয়ার সময় শিশু আজিমের মৃত্যু হয়। সকাল পৌনে ৯টার দিকে হালিমাকে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
যশোর জেনারেল হাসপাতালের শিশু বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার ডা. আফসার আলী জানিয়েছেন, ঘরের মেঝেতে ঘুমিয়ে থাকার কারণে সাপ দংশন করেছে।
এই বর্ষার সময় কাউকে ঘরের মেঝেতে না ঘুমানোর জন্য পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, সাপ প্রথমে দংশন করলে তার বিষ বের হয়ে যায়। শিশু আজিমকে প্রথমে দংশন করায় তার মৃত্যু হয়েছে। দ্বিতীয়বার তার বোন হালিমাকে কামড়িয়েছে। এতে বিষ কম থাকায় হালিমা বেঁচে গেছে। সে অসুস্থ হলেও আশঙ্কামুক্ত বলে জানান ডা. আফসার আলী।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) ভোরে উপজেলার বিজয়রামপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
আজিম ও আহত হালিমা ওই গ্রামের আব্দুর রহমানের সন্তান। রহমান একজন পরিবহণ চালক। বর্তমানে তারা মণিরামপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পাশে ভাড়া বাসায় থাকেন।
স্বজনরা জানিয়েছে, সাপের কবিরাজের (ওঝার) কাছে চিকিৎসা করানোর সময় শিশু আজিমের মৃত্যু হয়। পরে আহত হালিমাকে যশোরের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার অবস্থা উন্নতির পথে।
তাদের মামা রমজান আলী জানান, রোববার (৩১ আগস্ট) রাতে আজিম, হালিমা ও আকলিমা তিন ভাইবোন তাদের মা তানজিলা খাতুনের সঙ্গে ঘরের মেঝেতে ঘুমিয়েছিল। সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) ভোর ৪টার দিকে বিষধর সাপ এসে প্রথমে শিশু আজিমকে তার কানে এবং পরে হালিমার হাতে দংশন করে। এরপর তাদের চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে ছুটে যায়।
তাদের বাড়ির পাশে মণিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়; কিন্তু সেখানে সাপের বিষের প্রতিষেধক অ্যান্টিভেনম না থাকায় রোগীদের হাসপাতাল থেকে ফেরত দেওয়া হয়। এরপর পরিবারের লোকজন আহত দুই শিশুকে পাশের পেয়ারাতলা গ্রামে নিয়ে সাপের বিষ নামানোর জন্য ওঝা (কবিরাজ) দিয়ে ঝাড়ফুঁক শুরু করায়। কাজ না হলে পরে চালকিডাঙ্গা গ্রামের আরেক ওঝার কাছে নেওয়া হয়। চালকিডাঙ্গার ওঝার কাছে ঝাড়ফুঁক দেওয়ার সময় শিশু আজিমের মৃত্যু হয়। সকাল পৌনে ৯টার দিকে হালিমাকে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
যশোর জেনারেল হাসপাতালের শিশু বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার ডা. আফসার আলী জানিয়েছেন, ঘরের মেঝেতে ঘুমিয়ে থাকার কারণে সাপ দংশন করেছে।
এই বর্ষার সময় কাউকে ঘরের মেঝেতে না ঘুমানোর জন্য পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, সাপ প্রথমে দংশন করলে তার বিষ বের হয়ে যায়। শিশু আজিমকে প্রথমে দংশন করায় তার মৃত্যু হয়েছে। দ্বিতীয়বার তার বোন হালিমাকে কামড়িয়েছে। এতে বিষ কম থাকায় হালিমা বেঁচে গেছে। সে অসুস্থ হলেও আশঙ্কামুক্ত বলে জানান ডা. আফসার আলী।