খুলনার রূপসা উপজেলার শ্রীফলতলা ইউনিয়নের ভবানীপুর গ্রামে পরকীয়ার জের ধরে এক ডাব ব্যবসায়ীকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার (২২ মে) মধ্যরাতে এ ঘটনাটি ঘটে।
নিহতের নাম আবদার শেখ (৫০)। তিনি ওই গ্রামের মনসুর শেখের ছেলে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানান, আবদার দীর্ঘদিন ধরে ওই গ্রামের মনিরুল ইসলামের স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়ায় লিপ্ত ছিলেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১২টার দিকে মনিরুলের স্ত্রীর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কে লিপ্ত থাকাবস্থায় মনিরুল ধারালো দা দিয়ে তাকে কুপিয়ে হত্যা করেন। পরে তার মৃত্যু নিশ্চিত হয়ে বস্তায় বেঁধে বাড়ির পেছনে লাশ ফেলেন। এ সময় তিনি তার স্ত্রী তানজিলাকেও কুপিয়ে জখম করেন।
তবে তানজিলা এ সময় দৌড়ে পার্শ্ববর্তী বাড়িতে আশ্রয় নেন। এ সময় তার চিৎকার শুনে এলাকাবাসী এগিয়ে এলে মনিরুল পালিয়ে যান।
রূপসা থানার ওসি মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান জানান, দীর্ঘদিন ধরে মনিরুল অসুস্থ ছিলেন। এ সুযোগে তানজিলা বেগম ও আবদার শেখ অপকর্মে জড়িয়ে পড়েন।
গতকাল রাতে মনিরুল হাতে-নাতে তাদের ধরে আবদারকে কুপিয়ে হত্যার পর লাশ গুম করার চেষ্টা করেন। কিন্তু এলাকাবাসী এগিয়ে এলে তিনি পালিয়ে যান।
নিহতের লাশ উদ্ধার করে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান ওসি মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান।
নিহতের নাম আবদার শেখ (৫০)। তিনি ওই গ্রামের মনসুর শেখের ছেলে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানান, আবদার দীর্ঘদিন ধরে ওই গ্রামের মনিরুল ইসলামের স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়ায় লিপ্ত ছিলেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১২টার দিকে মনিরুলের স্ত্রীর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কে লিপ্ত থাকাবস্থায় মনিরুল ধারালো দা দিয়ে তাকে কুপিয়ে হত্যা করেন। পরে তার মৃত্যু নিশ্চিত হয়ে বস্তায় বেঁধে বাড়ির পেছনে লাশ ফেলেন। এ সময় তিনি তার স্ত্রী তানজিলাকেও কুপিয়ে জখম করেন।
তবে তানজিলা এ সময় দৌড়ে পার্শ্ববর্তী বাড়িতে আশ্রয় নেন। এ সময় তার চিৎকার শুনে এলাকাবাসী এগিয়ে এলে মনিরুল পালিয়ে যান।
রূপসা থানার ওসি মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান জানান, দীর্ঘদিন ধরে মনিরুল অসুস্থ ছিলেন। এ সুযোগে তানজিলা বেগম ও আবদার শেখ অপকর্মে জড়িয়ে পড়েন।
গতকাল রাতে মনিরুল হাতে-নাতে তাদের ধরে আবদারকে কুপিয়ে হত্যার পর লাশ গুম করার চেষ্টা করেন। কিন্তু এলাকাবাসী এগিয়ে এলে তিনি পালিয়ে যান।
নিহতের লাশ উদ্ধার করে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান ওসি মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান।