গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে প্রেম করার ‘অপরাধে’ এক প্রেমিক যুগলকে খুঁটির সাথে বেঁধে বেধড়ক মারধর ও মাথার চুল কেটে ন্যাড়া করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। নির্যাতনের পর থেকে ওই যুগলকে গুম করে রাখা হয়েছে বলেও দাবি করেছেন পরিবারের সদস্যরা।
ঘটনাটি ঘটে গত ২৬ অক্টোবর গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার রাখালবুরুজ ইউনিয়নের সরকারপাড়া গ্রামে। এ ঘটনায় শুক্রবার (২৮ অক্টোবর) নির্যাতিত শিমুর মা শরিফা বেগম থানায় মামলা দায়ের করলে বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। মামলায় একজন নারীসহ পাঁচজনকে আসামি করা হয়েছে।
এজাহারে শরিফা বেগম উল্লেখ করেন, তার মেয়ে শিমু ও একই এলাকার মিলন মিয়ার মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে এবং আট মাস আগে তারা গোপনে বিয়ে করে। ২৬ অক্টোবর সকালে কাপড় কেনার জন্য তারা গোবিন্দগঞ্জে গেলে স্থানীয় প্রভাবশালী ঠান্ডু আকন্দ ও তার সহযোগীরা তাদের সিএনজি স্ট্যান্ড থেকে ধরে নিয়ে সরকারপাড়ায় নিয়ে যায়।
সেখানে শিমু ও মিলনকে বাড়ির বারান্দার সিমেন্টের খুঁটির সাথে হাত-পা বেঁধে মারধর করা হয়। পরে প্রকাশ্যে মাথার চুল কেটে ন্যাড়া করে দেওয়া হয়। এরপর থেকে তাদেরকে গুম করে রাখা হয়েছে বলে অভিযোগ পরিবারের।
শিমুর মা অভিযোগ করেন, তিনি মেয়েকে উদ্ধারে সেখানে গেলে তাকেও অপমান করে তাড়িয়ে দেওয়া হয়। পরে থানায় মামলা দায়ের করলেও চার দিন পেরিয়ে গেলেও পুলিশ তাদের উদ্ধার করতে পারেনি।
গোবিন্দগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বুলবুল ইসলাম বলেন, “আমরা অভিযোগ পেয়েছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তবে নির্যাতনের অভিযোগ যেই বাড়ির বিরুদ্ধে করা হয়েছে, সেখানে এখন কাউকে পাওয়া যায়নি। তদন্ত চলছে।”
ঘটনাটি ঘটে গত ২৬ অক্টোবর গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার রাখালবুরুজ ইউনিয়নের সরকারপাড়া গ্রামে। এ ঘটনায় শুক্রবার (২৮ অক্টোবর) নির্যাতিত শিমুর মা শরিফা বেগম থানায় মামলা দায়ের করলে বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। মামলায় একজন নারীসহ পাঁচজনকে আসামি করা হয়েছে।
এজাহারে শরিফা বেগম উল্লেখ করেন, তার মেয়ে শিমু ও একই এলাকার মিলন মিয়ার মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে এবং আট মাস আগে তারা গোপনে বিয়ে করে। ২৬ অক্টোবর সকালে কাপড় কেনার জন্য তারা গোবিন্দগঞ্জে গেলে স্থানীয় প্রভাবশালী ঠান্ডু আকন্দ ও তার সহযোগীরা তাদের সিএনজি স্ট্যান্ড থেকে ধরে নিয়ে সরকারপাড়ায় নিয়ে যায়।
সেখানে শিমু ও মিলনকে বাড়ির বারান্দার সিমেন্টের খুঁটির সাথে হাত-পা বেঁধে মারধর করা হয়। পরে প্রকাশ্যে মাথার চুল কেটে ন্যাড়া করে দেওয়া হয়। এরপর থেকে তাদেরকে গুম করে রাখা হয়েছে বলে অভিযোগ পরিবারের।
শিমুর মা অভিযোগ করেন, তিনি মেয়েকে উদ্ধারে সেখানে গেলে তাকেও অপমান করে তাড়িয়ে দেওয়া হয়। পরে থানায় মামলা দায়ের করলেও চার দিন পেরিয়ে গেলেও পুলিশ তাদের উদ্ধার করতে পারেনি।
গোবিন্দগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বুলবুল ইসলাম বলেন, “আমরা অভিযোগ পেয়েছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তবে নির্যাতনের অভিযোগ যেই বাড়ির বিরুদ্ধে করা হয়েছে, সেখানে এখন কাউকে পাওয়া যায়নি। তদন্ত চলছে।”