ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫ , ১৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
৫০ পেরোতেই মলাইকার জীবনে নতুন কেউ নিজের চেষ্টায় জায়গা করেছেন বলিউডে, অযাচিত ‘ব্যক্তিগত আক্রমণ’ কী ভাবে এড়িয়ে যান সারা? কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন কার্যালয়ে নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগে মানববন্ধন ভোলায় পুকুরে গোসল করতে নেমে দুই চাচাতো বোনের মৃত্যু নভেম্বরেই গণভোট চায় জামায়াতসহ ৮ দল নিজের চেষ্টায় জায়গা করেছি বলিউডে: সারা ব্যথা-বেদনা থেকে নিস্তার পেতে বদলে ফেলুন রান্নার তেল গরুর মাংস খাওয়া প্রসঙ্গে যা বললেন রণবীর কাপুর জেলে যেভাবে কাটছে ফুটবলার রবিনহোর সময় প্রশান্ত মহাসাগরে ধ্বংস করা হল আরও এক মাদকবোঝাই নৌকা! জুমার রাতে সুরা দোখান পাঠের ফজিলত গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৩ জনের মৃত্যু কৌশানির নাচের মাঝেই মঞ্চে ধরে গেল আগুন ইসির প্রতীক তালিকায় যুক্ত হলো ‘শাপলা কলি’ রাশমিকা মন্দানা ভালো মা হতে চান আগে রয়টার্সে শেখ হাসিনার সাক্ষাৎকার পড়ি, পরে মন্তব্য : প্রেস সচিব বলিউড অভিনেত্রীর দাউদ ইব্রাহিমকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য রাজশাহী বিভাগীয় বইমেলায় দরিদ্র পাঠকদের জন্য থাকছে পুরাতন বই বদলের সুযোগ পাকিস্তানের আকাশে হঠাৎ অদ্ভুত মেঘ, ঘটনা কী? ভারতে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতা মামলার নির্দেশ

বিষফোড়া কেন হয়, প্রতিকার জেনে নিন

  • আপলোড সময় : ২৭-০৮-২০২৫ ০১:১৭:২০ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৭-০৮-২০২৫ ০১:১৭:২০ অপরাহ্ন
বিষফোড়া কেন হয়, প্রতিকার জেনে নিন ফাইল ফটো
বিষফোড়া বা ফোঁড়া (boil) হল ত্বকের নিচে পুঁজ জমা হয়ে হওয়া একটি বেদনাদায়ক পিণ্ড। এটি সাধারণত ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে। স্টেফাইলোকক্কাস অরিয়াস (Staphylococcus aureus) নামক ব্যাকটেরিয়া এই ধরণের সংক্রমণের প্রধান কারণ।

বিষফোড়া হওয়ার কয়েকটি প্রধান কারণ নিচে দেওয়া হলো-
ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ: ত্বকের লোমকূপ বা তৈলগ্রন্থি ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংক্রমিত হলে বিষফোড়া হতে পারে।
দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা: যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল, তাদের বিষফোড়া হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে। ডায়াবেটিস, ক্যান্সার, এইডস ইত্যাদি রোগের কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যেতে পারে।
অপর্যাপ্ত স্বাস্থ্যবিধি: অপরিষ্কার ত্বক বা অপরিষ্কার কাপড় ব্যবহার করলে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে।
ঘর্ষণ বা আঘাত: ত্বকে ঘষা লাগলে বা ছোটখাটো আঘাত পেলে ব্যাকটেরিয়া সহজে প্রবেশ করতে পারে।
পুষ্টিহীনতা: সুষম খাদ্যের অভাবও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করতে পারে, যা বিষফোড়ার ঝুঁকি বাড়ায়।
কিছু নির্দিষ্ট চর্মরোগ: ব্রণ বা একজিমার মতো কিছু চর্মরোগ থাকলে বিষফোড়া হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

প্রতিকার: বেশিরভাগ ছোট বিষফোড়া বাড়িতেই নিরাময় করা সম্ভব। তবে বড় বা গুরুতর ফোঁড়ার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
গরম সেঁক: উষ্ণ পানিতে পরিষ্কার কাপড় ভিজিয়ে আক্রান্ত স্থানে ১০-১৫ মিনিট ধরে সেঁক দিন। দিনে ৩-৪ বার এটি করলে ফোঁড়ার পুঁজ বেরিয়ে আসতে সাহায্য করে এবং ব্যথা কমে।
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা: আক্রান্ত স্থান এবং এর আশেপাশের জায়গা সাবান ও পানি দিয়ে পরিষ্কার রাখুন। ফোঁড়া ফাটলে অ্যান্টিসেপটিক দিয়ে পরিষ্কার করুন।
হাত দিয়ে ফোঁড়া ফাটানো থেকে বিরত থাকুন: ফোঁড়া নিজে ফাটানোর চেষ্টা করলে সংক্রমণ আরও ছড়িয়ে যেতে পারে বা ত্বকে দাগ পড়তে পারে।
ডাক্তারের পরামর্শ: যদি ফোঁড়া খুব বড় হয়, প্রচণ্ড ব্যথা হয়, জ্বর আসে, বা ফোঁড়াটি মুখের কাছে বা মেরুদণ্ডের কাছাকাছি হয়, তাহলে দ্রুত ডাক্তারের কাছে যান। ডাক্তার প্রয়োজন অনুযায়ী অ্যান্টিবায়োটিক দিতে পারেন বা ফোঁড়াটি কেটে পুঁজ বের করে দিতে পারেন।
ব্যথানাশক ঔষধ: ব্যথা কমানোর জন্য ওভার-দ্য-কাউন্টার ব্যথানাশক যেমন আইবুপ্রোফেন বা প্যারাসিটামল সেবন করতে পারেন।

প্রতিরোধ: নিয়মিত গোসল করে শরীর পরিষ্কার রাখুন। পরিষ্কার পোশাক পরিধান করুন। পুষ্টিকর খাবার খান এবং প্রচুর পানি পান করুন। যদি আপনার ডায়াবেটিস থাকে, তবে রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Rajshahir Somoy

কমেন্ট বক্স
রাজশাহী বিভাগীয় বইমেলায় দরিদ্র পাঠকদের জন্য থাকছে পুরাতন বই বদলের সুযোগ

রাজশাহী বিভাগীয় বইমেলায় দরিদ্র পাঠকদের জন্য থাকছে পুরাতন বই বদলের সুযোগ