প্রতিদিন সকালে একই ছবি। অ্যালার্ম বেজে উঠছে, কিন্তু চোখ খুলছে না। অনেক কষ্টে ঘুম ভাঙলেও মনে হচ্ছে শরীর যেন একেবারে নিস্তেজ। বিছানা ছেড়ে কাজে বেরোতে মন চাইছে না। অথচ দিনভর ব্যস্ততায় সেই ক্লান্তিই থেকে যাচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর পিছনে শুধু কম ঘুম নয়, জীবনযাত্রার নানা ছোটখাটো ভুলও দায়ী। তবে কিছু অভ্যাস বদলালেই সকালের এই ক্লান্তিভাব থেকে মুক্তি মিলতে পারে।
ডা. অরিন্দম দে (স্লিপ মেডিসিন বিশেষজ্ঞ) বলেন, 'শুধু ঘুমের পরিমাণ নয়, ঘুমের গুণগত মানও জরুরি। যদি ঘুম বারবার ভেঙে যায় বা বিছানায় শুয়ে মোবাইল ব্যবহার করেন, তাহলে সকালে ক্লান্তি আসবেই।' তাঁর পরামর্শ, শোবার অন্তত এক ঘণ্টা আগে ফোন, টিভি, ল্যাপটপ দূরে রাখতে হবে।
পুষ্টিবিদ ঋতিকা মুখোপাধ্যায় জানান, রাতের খাবার যত হালকা হবে, ঘুম তত ভাল হবে। ভাত, ভাজাভুজি বা ভারী খাবার খেলে ঘুম ভাঙলেও শরীর ক্লান্ত লাগে। আবার জল কম খাওয়ার জন্যও সকালে মাথা ভারী হয়ে থাকতে পারে। তাই দিনে পর্যাপ্ত জল খাওয়া এবং শোবার আগে ভারী খাবার এড়ানো জরুরি।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘুম ভাঙার পর সঙ্গে সঙ্গে বিছানা ছেড়ে না উঠে, কিছুটা সময় গভীর শ্বাস নেওয়ার অভ্যাস করা দরকার। এতে শরীর অক্সিজেন পায়, মস্তিষ্কও সজাগ হয়। জানলার পর্দা সরিয়ে রোদে দাঁড়ালে শরীর দ্রুত সতেজ হবে।
ডা. দে বলেন, 'যাঁরা সকালে ব্যায়াম করেন, তাঁদের ক্লান্তি অনেক কম। এমনকি ১৫ মিনিট হাঁটাও শরীরে এনার্জি ফিরিয়ে আনে।'
পুষ্টিবিদের পরামর্শ, খালি পেটে জল খেয়ে দিন শুরু করা উচিত। তারপর প্রোটিন ও ফাইবারযুক্ত ব্রেকফাস্ট, যেমন-ডিম, ওটস, ফল বা বাদাম খেলে সকালটা ফ্রেশ লাগে। শুধু চা-কফি খেলেই চলবে না, তাতে সাময়িকভাবে ফ্রেশ লাগলেও পরে আবার ক্লান্তি আসে।
অর্থাৎ রাতের ভাল ঘুম, জল খাওয়া, হালকা রাতের খাবার আর সকালের রোদ, এই সহজ ক’টা অভ্যাস মানলেই সকালের ক্লান্তি অনেকটাই দূর করা সম্ভব হবে।
ডা. অরিন্দম দে (স্লিপ মেডিসিন বিশেষজ্ঞ) বলেন, 'শুধু ঘুমের পরিমাণ নয়, ঘুমের গুণগত মানও জরুরি। যদি ঘুম বারবার ভেঙে যায় বা বিছানায় শুয়ে মোবাইল ব্যবহার করেন, তাহলে সকালে ক্লান্তি আসবেই।' তাঁর পরামর্শ, শোবার অন্তত এক ঘণ্টা আগে ফোন, টিভি, ল্যাপটপ দূরে রাখতে হবে।
পুষ্টিবিদ ঋতিকা মুখোপাধ্যায় জানান, রাতের খাবার যত হালকা হবে, ঘুম তত ভাল হবে। ভাত, ভাজাভুজি বা ভারী খাবার খেলে ঘুম ভাঙলেও শরীর ক্লান্ত লাগে। আবার জল কম খাওয়ার জন্যও সকালে মাথা ভারী হয়ে থাকতে পারে। তাই দিনে পর্যাপ্ত জল খাওয়া এবং শোবার আগে ভারী খাবার এড়ানো জরুরি।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘুম ভাঙার পর সঙ্গে সঙ্গে বিছানা ছেড়ে না উঠে, কিছুটা সময় গভীর শ্বাস নেওয়ার অভ্যাস করা দরকার। এতে শরীর অক্সিজেন পায়, মস্তিষ্কও সজাগ হয়। জানলার পর্দা সরিয়ে রোদে দাঁড়ালে শরীর দ্রুত সতেজ হবে।
ডা. দে বলেন, 'যাঁরা সকালে ব্যায়াম করেন, তাঁদের ক্লান্তি অনেক কম। এমনকি ১৫ মিনিট হাঁটাও শরীরে এনার্জি ফিরিয়ে আনে।'
পুষ্টিবিদের পরামর্শ, খালি পেটে জল খেয়ে দিন শুরু করা উচিত। তারপর প্রোটিন ও ফাইবারযুক্ত ব্রেকফাস্ট, যেমন-ডিম, ওটস, ফল বা বাদাম খেলে সকালটা ফ্রেশ লাগে। শুধু চা-কফি খেলেই চলবে না, তাতে সাময়িকভাবে ফ্রেশ লাগলেও পরে আবার ক্লান্তি আসে।
অর্থাৎ রাতের ভাল ঘুম, জল খাওয়া, হালকা রাতের খাবার আর সকালের রোদ, এই সহজ ক’টা অভ্যাস মানলেই সকালের ক্লান্তি অনেকটাই দূর করা সম্ভব হবে।