ঢাকার সাভারে বাড়ির মালিকানা পরিবর্তনের জন্য দেওয়া ঘুষের টাকা নিয়ে মারামারির ঘটনা ঘটেছে দুই কর্মকর্তার মধ্যে। এরই মধ্যে তাদের মারামারির ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
বুধবার (২০ আগসট) দুপুরে সাভার পৌরসভা কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। এরই মধ্যে এ ঘটনায় তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চলতি বছরের জুন মাসে সাভার পৌরসভার দক্ষিণ দরিয়াপুর মৌজার একটি হোল্ডিংয়ের মালিকানা পরিবর্তনের জন্য এক বাসিন্দা আবেদন করেন। ওই আবেদনের জন্য গ্রাহকের কাছ থেকে পাঁচ হাজার টাকা নিয়ে এক হাজার ১৫০ টাকার রশিদ দেন সহকারী কর আদায়কারী নজরুল ইসলাম। তারপর কাজটি পেন্ডিং রাখেন তিনি।
বুধবার দুপুরে কর নির্ধারক নাজমুল হাসান ওই বিষয়টি নিয়ে নজরুলকে প্রশ্ন করলে দুজনের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন তারা।
ঘটনার সময় উপস্থিত ছিলেন পৌরসভার সহকারী কর নির্ধারক তন্দ্রা ইয়াসমিন। তিনি বলেন, নাজমুল ভাই ও নজরুল ভাইয়ের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয় এবং পরে একে অপরকে আঘাত করেন। মূলত, একটি ফাইল নিয়ে ঘটনাটি ঘটে। উত্তেজিত হয়ে হাতাহাতিতে জড়ান তারা।
জানতে চাইলে নাজমুল হাসান বলেন, একটি ফাইলের কাজ না করেই পেন্ডিং রাখেন নজরুল। বাড়ির মালিকের কাছ থেকে পাঁচ হাজার টাকা নিয়ে এক হাজার ১৫০ টাকার রশিদ দিয়েছেন। বিষয়টি জানতে চাওয়ায় উত্তেজিত হয়ে আমাকে আঘাত করেন নজরুল। তখন হাতাহাতি হয়।
নজরুল ইসলাম বলনে, এখানে মারামারি হয়নি। আমাদের মধ্যে একটু ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। পরে ঠিক হয়ে যায়।
তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাদের মারামারির ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, যেখানে নজরুল ইসলামের মাথা থেকে রক্ত ঝরতে দেখা গেছে।
এ ব্যাপারে পৌর প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু বকর সরকার বলেন, একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
                           বুধবার (২০ আগসট) দুপুরে সাভার পৌরসভা কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। এরই মধ্যে এ ঘটনায় তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চলতি বছরের জুন মাসে সাভার পৌরসভার দক্ষিণ দরিয়াপুর মৌজার একটি হোল্ডিংয়ের মালিকানা পরিবর্তনের জন্য এক বাসিন্দা আবেদন করেন। ওই আবেদনের জন্য গ্রাহকের কাছ থেকে পাঁচ হাজার টাকা নিয়ে এক হাজার ১৫০ টাকার রশিদ দেন সহকারী কর আদায়কারী নজরুল ইসলাম। তারপর কাজটি পেন্ডিং রাখেন তিনি।
বুধবার দুপুরে কর নির্ধারক নাজমুল হাসান ওই বিষয়টি নিয়ে নজরুলকে প্রশ্ন করলে দুজনের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন তারা।
ঘটনার সময় উপস্থিত ছিলেন পৌরসভার সহকারী কর নির্ধারক তন্দ্রা ইয়াসমিন। তিনি বলেন, নাজমুল ভাই ও নজরুল ভাইয়ের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয় এবং পরে একে অপরকে আঘাত করেন। মূলত, একটি ফাইল নিয়ে ঘটনাটি ঘটে। উত্তেজিত হয়ে হাতাহাতিতে জড়ান তারা।
জানতে চাইলে নাজমুল হাসান বলেন, একটি ফাইলের কাজ না করেই পেন্ডিং রাখেন নজরুল। বাড়ির মালিকের কাছ থেকে পাঁচ হাজার টাকা নিয়ে এক হাজার ১৫০ টাকার রশিদ দিয়েছেন। বিষয়টি জানতে চাওয়ায় উত্তেজিত হয়ে আমাকে আঘাত করেন নজরুল। তখন হাতাহাতি হয়।
নজরুল ইসলাম বলনে, এখানে মারামারি হয়নি। আমাদের মধ্যে একটু ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। পরে ঠিক হয়ে যায়।
তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাদের মারামারির ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, যেখানে নজরুল ইসলামের মাথা থেকে রক্ত ঝরতে দেখা গেছে।
এ ব্যাপারে পৌর প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু বকর সরকার বলেন, একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
 
  অনলাইন ডেস্ক
 অনলাইন ডেস্ক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                