সারাদিন ভাল থাকার জন্য সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রথম কয়েক ঘণ্টা কয়েক খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু ঘুম থেকে ওঠার পর থেকেই শুরু হয় ব্যস্ততা। ফলে প্রাতরাশে কেউ কেউ ফাঁকি দেন। কেউ সকালে ঘুম থেক উঠেই মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত হয়ে যান। কেউ আবার অফিসের কাজ নিয়ে টেনশন করেন। এই ধরনের বিভিন্ন অভ্যাস শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক হতে পারে। বিশেষ করে কখনও কখনও তা হার্টের স্বাস্থ্যের উপরেও প্রভাব ফেলতে পারে।
সকালে ঘুম থেকে উঠে দৈনন্দিন রুটিনে কয়েকটি পরিবর্তন করতে পারলে হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য ভাল থাকতে পারে।
১) শ্বাস-প্রশ্বাস: সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ৫ থেকে ১০ মিনিট ঘন ঘন শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়া উচিত। নাক দিয়ে শ্বাসবায়ু নিয়ে তার পর ধীরে ধীরে তা মুখ দিয়ে ছাড়া উচিত। তার ফলে উদ্বেগ কমে। পাশাপাশি এই অভ্যাসের ফলে হৃৎপিণ্ডের উপরে কোনও চাপ না তৈরি করেই শরীর চনমনে হয়ে ওঠে।
২) জলের ভারসাম্য: সারা রাত ঘুমোনোর পর শরীরে জলশূন্যতা তৈরি হয়। তার ফলে হৃৎপিণ্ডকে অনেক বেশি কাজ করতে হয়। সকালে খালি পেটে এক থেকে দু’গ্লাস জল পান করতে পারলে দেহ সহজে তার নিয়মমাফিক কাজ শুরু করতে পারে। জল হজম সক্রান্ত জটিলতা ছাড়াও ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে।
৩) প্রাতরাশ: পুষ্টিবিদদের মতে, হার্টের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে প্রাতরাশ বাদ দেওয়া উচিত নয়। এ ক্ষেত্রে কয়েকটি খাবার ডায়েটে রাখলে উপকার পাওয়া যেতে পারে। তার মধ্যে ওট্স, ডিম, জলে ভেজানো বাদাম অন্যতম। তবে হার্টের রোগীদের ক্ষেত্রে প্রাতরাশে শর্করা মেশানো কর্নফ্লেক্স, ভাজাভুজি বা প্রক্রিয়াজাত খাবার রাখা উচিত নয়।
৪) শরীরচর্চা: চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, শরীরচর্চা হৃৎপিণ্ডের সুস্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল। আর সকালে ঘুম থেকে উঠে অন্তত ১৫ থেকে ২০ মিনিট শরীরচর্চা করতে পারলে উপকার পাওয়া যেতে পারে। তার জন্য জিমে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। অল্প সময় হাঁটা বা যোগাভ্যাস করলেও উপকার পাওয়া যায়।
৫) সূর্যালোক: শরীরের জন্য সূর্যালোক খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু অনেক সময়েই সারা দিন ঘরের মধ্যে থাকার কারণে দেহ প্রয়োজনীয় সূর্যালোক পায় না। দেহের অভ্যন্তরীণ ‘ঘড়ি’টিকে সচল রাখতে সকালে সূর্যালোকের মধ্যে ১০ মিনিট থাকা উচিত। তার ফলে দেহের ভিটামিন ডি তৈরি হবে। সকালে সূর্যালোকে দাঁড়িয়ে থাকলে মানসিক উদ্বেগ এবং ক্লান্তিও অনেকাংশে কমতে পারে।
সকালে ঘুম থেকে উঠে দৈনন্দিন রুটিনে কয়েকটি পরিবর্তন করতে পারলে হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য ভাল থাকতে পারে।
১) শ্বাস-প্রশ্বাস: সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ৫ থেকে ১০ মিনিট ঘন ঘন শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়া উচিত। নাক দিয়ে শ্বাসবায়ু নিয়ে তার পর ধীরে ধীরে তা মুখ দিয়ে ছাড়া উচিত। তার ফলে উদ্বেগ কমে। পাশাপাশি এই অভ্যাসের ফলে হৃৎপিণ্ডের উপরে কোনও চাপ না তৈরি করেই শরীর চনমনে হয়ে ওঠে।
২) জলের ভারসাম্য: সারা রাত ঘুমোনোর পর শরীরে জলশূন্যতা তৈরি হয়। তার ফলে হৃৎপিণ্ডকে অনেক বেশি কাজ করতে হয়। সকালে খালি পেটে এক থেকে দু’গ্লাস জল পান করতে পারলে দেহ সহজে তার নিয়মমাফিক কাজ শুরু করতে পারে। জল হজম সক্রান্ত জটিলতা ছাড়াও ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে।
৩) প্রাতরাশ: পুষ্টিবিদদের মতে, হার্টের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে প্রাতরাশ বাদ দেওয়া উচিত নয়। এ ক্ষেত্রে কয়েকটি খাবার ডায়েটে রাখলে উপকার পাওয়া যেতে পারে। তার মধ্যে ওট্স, ডিম, জলে ভেজানো বাদাম অন্যতম। তবে হার্টের রোগীদের ক্ষেত্রে প্রাতরাশে শর্করা মেশানো কর্নফ্লেক্স, ভাজাভুজি বা প্রক্রিয়াজাত খাবার রাখা উচিত নয়।
৪) শরীরচর্চা: চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, শরীরচর্চা হৃৎপিণ্ডের সুস্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল। আর সকালে ঘুম থেকে উঠে অন্তত ১৫ থেকে ২০ মিনিট শরীরচর্চা করতে পারলে উপকার পাওয়া যেতে পারে। তার জন্য জিমে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। অল্প সময় হাঁটা বা যোগাভ্যাস করলেও উপকার পাওয়া যায়।
৫) সূর্যালোক: শরীরের জন্য সূর্যালোক খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু অনেক সময়েই সারা দিন ঘরের মধ্যে থাকার কারণে দেহ প্রয়োজনীয় সূর্যালোক পায় না। দেহের অভ্যন্তরীণ ‘ঘড়ি’টিকে সচল রাখতে সকালে সূর্যালোকের মধ্যে ১০ মিনিট থাকা উচিত। তার ফলে দেহের ভিটামিন ডি তৈরি হবে। সকালে সূর্যালোকে দাঁড়িয়ে থাকলে মানসিক উদ্বেগ এবং ক্লান্তিও অনেকাংশে কমতে পারে।