রাজধানীর রামপুরায় তেলের লরির ধাক্কায় নাজমুল ইসলাম (৪৬) নামে এক মোটরসাইকেল চালক নিহত হয়েছেন।
সোমবার (১৮ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে রামপুরা ব্রিজের উপরে এই দুর্ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে সহকর্মীরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসলে চিকিৎসক ১১টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতালে নাজমুল ইসলামের সহকর্মী মো. ইকবাল হোসেন জানান, নাজমুলের বাড়ি চুয়াডাঙ্গার জীবননগর থানার নারায়ণপুর গ্রামে। তার বাবার নাম নুরুল ইসলাম। বর্তমানে স্ত্রী সন্তান নিয়ে খিলগাঁও পশ্চিম নন্দীপাড়া এলাকায় থাকতেন। প্রভিটা গ্রুপের ডেপুটি ম্যানেজার ছিলেন তিনি।
তিনি আরও জানান, সকালে বাসা থেকে মোটরসাইকেল যোগে গুলশানে অফিসে যাচ্ছিলেন নাজমুল। রামপুরা ব্রিজের উপর একটি তেলের লরির ধাক্কায় ছিটকে পরে গুরুতর আহত হন। পরে থানা পুলিশ উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যায়। খবর পেয়ে সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করতে রামপুরা থানায় অবহিত করা হয়েছে।
সোমবার (১৮ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে রামপুরা ব্রিজের উপরে এই দুর্ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে সহকর্মীরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসলে চিকিৎসক ১১টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতালে নাজমুল ইসলামের সহকর্মী মো. ইকবাল হোসেন জানান, নাজমুলের বাড়ি চুয়াডাঙ্গার জীবননগর থানার নারায়ণপুর গ্রামে। তার বাবার নাম নুরুল ইসলাম। বর্তমানে স্ত্রী সন্তান নিয়ে খিলগাঁও পশ্চিম নন্দীপাড়া এলাকায় থাকতেন। প্রভিটা গ্রুপের ডেপুটি ম্যানেজার ছিলেন তিনি।
তিনি আরও জানান, সকালে বাসা থেকে মোটরসাইকেল যোগে গুলশানে অফিসে যাচ্ছিলেন নাজমুল। রামপুরা ব্রিজের উপর একটি তেলের লরির ধাক্কায় ছিটকে পরে গুরুতর আহত হন। পরে থানা পুলিশ উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যায়। খবর পেয়ে সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করতে রামপুরা থানায় অবহিত করা হয়েছে।