রাজশাহী অঞ্চলে বিএনপির রাজনীতিতে প্রয়াত ব্যারিস্টার আমিনুল হক পরিবারের কোনো বিকল্প নাই। বিএনপির রাজনীতিতে ব্যারিস্টার পরিবার অপ্রতিদন্দী নেতৃত্ব। অন্যরা রাজনীতি করে যেখানে পৌঁচ্ছাতে চাই, সেখান থেকে রাজনীতিতে মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিনের আত্মপ্রকাশ।
জানা গেছে, বিগত ২০০৩ সালের ১ মার্চ প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসাপত্র। ১৯৯৭ সালের ২৮ জুলাই জাতিসংঘ পদক। ১৯৮৫ সালের ২০ জুলাই নিরাপত্তা পদক। ১৯৮৭ সালের ৮মে জৈষ্ঠতা পদক। ১৯৮৮ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর প্লাবন পদক। ১৯৮৯ সালের ১ আগষ্ট দাবানল পদক।১৯৯১ সালের ৩০ এপ্রিল ঘুর্ণিঝড় পদক। ১৯৯৬ সালের ১৩ এপ্রিল সিলভার যুবলী পদক।
১৯৯৭ সালের ২০ জুন দ্বিতীয়বার জৈষ্ঠতা পদক। ১৯৯৫ সালের ১৮ এপ্রিল সংসদ নির্বাচক পদক। ১৯৯৮ সালের ২৭ এপ্রিল সুবর্ণ জয়ন্তী পদক। ১৯৯৮ সালের ১৭ মার্চ সংসদ নির্বাচক পদক (দ্বিতীয়) এবং ১৯৯৮ সালের ১৭ মার্চ রক্তদাতা পদক অন্যতম। এদিকে ভোটারদের মাঝে বোধদয় হয়েছে,মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিন ছিলেন বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহিদ রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের (গার্ড অব রেজিমেন্ট) নিরাপত্তা প্রধান।বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সামরিক সচিব হয়েছেন রাজনৈতিক উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য।
বিএনপির মতো একটি রাজনৈতিক দলের প্রধান ,দেশের সাবেক রাস্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধীদলীয় নেতা যার ওপর এমন আস্থা-বিশ্বাস ও ভরসা রেখেছেন সেই নেতা শরিফ উদ্দিন।স্থানীয় রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের অভিমত এমন হেভিওয়েট ও হাই প্রোফাইল মর্যাদা সম্পন্ন আদর্শিক এবং পরিচ্ছন্ন ব্যক্তি ইমেজ সম্পন্ন নেতৃত্ব যে কোনো রাজনৈতিক দলের কাছেই বড় সম্পদ। এসব বিবেচনায় এমন পরিক্ষিত নেতৃত্বকে বঞ্চিত করে দল কখানোই নতুন কাউকে মনোনয়ন দিবে না। তিনি দলীয় প্রধানের বিশস্ত আস্থাভাজন ও আদর্শিক নেতৃত্ব হিসেবে রাজনীতি করে আসছেন। ফলে তিনি মনোনয়ন নিয়ে ভাবেন না, তাঁর সুপারিশে অনেকের মনোনয়ন হয়। রাজনৈতিক অঙ্গনের যেসব অর্বাচীনরা এটা বোঝে না, তারাই শরিফ উদ্দিন সম্পর্কে নেতিবাচক আলোচনা করেন।
রাজনৈতিক প্রতিযোগীতায় বিজয়ী হতে তার গেম প্ল্যানের তৈরীর যে দক্ষতা রয়েছে, সেটা অনেকের নাই। তিনি যেকোনো সময় যেকোনো গেম প্ল্যান তৈরীর ক্ষমতা রাখেন।এসব বিবেচনায় তাকে যদি এমপি করা যায় তাহলে তিনি পূর্ণমন্ত্রী হবেন। যিনি দলীয় প্রধানের এমন বিশস্ত ব্যক্তি তিনি জনপ্রতিনিধি হলে তার পক্ষে এলাকার উন্নয়ন কাজ করা অনেক সহজ। ভোটারদের মাঝে এমন বোধহয় সৃষ্টির পর পাল্টে গেছে রাজনীতির দৃশ্যপট। রাজনীতির মাঠে প্রতিনিয়ত শরিফ উদ্দিনের পাল্লা ভারী হচ্ছে ও তার একচ্ছত্র আধিপত্য দেখা যাচ্ছে।এছাড়াও তানোরের ২টি পৌরসভা ও ৭টি ইউনিয়ন এবং গোদাগাড়ীর ২টি পৌরসভা ও ৯টি ইউনিয়নের বিএনপির শতকরা প্রায় ৯০ শতাংশ নেতাকর্মী প্রকাশ্যে শরিফ উদ্দিনের পক্ষে মাঠে কাজ করছে।এদিকে শরিফ উদ্দিনের লেজ কাটতে গিয়ে অনেকের নিজের লেজে পাঁ-পড়েছে। ফলে ভোট করা তো পরের কথা নিজের লেজ বাঁচাতে অনেকে লেজ গুটিয়ে মাঠ ছাড়তে শুরু করেছে বলে একাধিক সুত্র নিশ্চিত করেছে।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ইতিমধ্যে মনোনয়ন প্রত্যাশী কেউ কেউ খেলাধুলা, তাফসির মাহফিল ও নিজের অর্থে কর্মী-সমর্থকদের দিয়ে ব্যানার-ফেস্টুন টাঙিয়ে সাধারণ মানুষের মনোযোগ আর্কষণের চেষ্টা ও দলের নীতিনির্ধারণী মহলের সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধির জন্য নানা কৌশল খুঁজেও ব্যর্থ হয়েছে। আবার কেউ টাকা ছড়িয়ে নেতা ও কর্মী-সমর্থকদের কাছে টানতে প্রাণপন চেষ্টা করছে। কিন্ত্ত বিএনপির আদর্শিক এবং মুল ধারার নেতা ও কর্মী-সমর্থকদের কাছে থেকে তেমন কোনো সাড়া না পেয়ে তারা রণেভঙ্গ দিয়ে মাঠ ছাড়তে বাধ্য হয়েছে বলে একাধিক সুত্র নিশ্চিত করেছে।
জানা গেছে, রাজশাহী অঞ্চলে বিএনপির আদর্শিক রাজনীতি ও নেতৃত্বে বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান সাবেক ডাকমন্ত্রী প্রয়াত ব্যরিষ্টার আমিনুল হক পরিবারের কোনো বিকল্প নাই। ফলে আগামি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এখানে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন পাচ্ছেন মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিন এটা প্রায় নিশ্চিত বলে মনে করছেন নেতাকর্মীরা।#
                           জানা গেছে, বিগত ২০০৩ সালের ১ মার্চ প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসাপত্র। ১৯৯৭ সালের ২৮ জুলাই জাতিসংঘ পদক। ১৯৮৫ সালের ২০ জুলাই নিরাপত্তা পদক। ১৯৮৭ সালের ৮মে জৈষ্ঠতা পদক। ১৯৮৮ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর প্লাবন পদক। ১৯৮৯ সালের ১ আগষ্ট দাবানল পদক।১৯৯১ সালের ৩০ এপ্রিল ঘুর্ণিঝড় পদক। ১৯৯৬ সালের ১৩ এপ্রিল সিলভার যুবলী পদক।
১৯৯৭ সালের ২০ জুন দ্বিতীয়বার জৈষ্ঠতা পদক। ১৯৯৫ সালের ১৮ এপ্রিল সংসদ নির্বাচক পদক। ১৯৯৮ সালের ২৭ এপ্রিল সুবর্ণ জয়ন্তী পদক। ১৯৯৮ সালের ১৭ মার্চ সংসদ নির্বাচক পদক (দ্বিতীয়) এবং ১৯৯৮ সালের ১৭ মার্চ রক্তদাতা পদক অন্যতম। এদিকে ভোটারদের মাঝে বোধদয় হয়েছে,মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিন ছিলেন বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহিদ রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের (গার্ড অব রেজিমেন্ট) নিরাপত্তা প্রধান।বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সামরিক সচিব হয়েছেন রাজনৈতিক উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য।
বিএনপির মতো একটি রাজনৈতিক দলের প্রধান ,দেশের সাবেক রাস্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধীদলীয় নেতা যার ওপর এমন আস্থা-বিশ্বাস ও ভরসা রেখেছেন সেই নেতা শরিফ উদ্দিন।স্থানীয় রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের অভিমত এমন হেভিওয়েট ও হাই প্রোফাইল মর্যাদা সম্পন্ন আদর্শিক এবং পরিচ্ছন্ন ব্যক্তি ইমেজ সম্পন্ন নেতৃত্ব যে কোনো রাজনৈতিক দলের কাছেই বড় সম্পদ। এসব বিবেচনায় এমন পরিক্ষিত নেতৃত্বকে বঞ্চিত করে দল কখানোই নতুন কাউকে মনোনয়ন দিবে না। তিনি দলীয় প্রধানের বিশস্ত আস্থাভাজন ও আদর্শিক নেতৃত্ব হিসেবে রাজনীতি করে আসছেন। ফলে তিনি মনোনয়ন নিয়ে ভাবেন না, তাঁর সুপারিশে অনেকের মনোনয়ন হয়। রাজনৈতিক অঙ্গনের যেসব অর্বাচীনরা এটা বোঝে না, তারাই শরিফ উদ্দিন সম্পর্কে নেতিবাচক আলোচনা করেন।
রাজনৈতিক প্রতিযোগীতায় বিজয়ী হতে তার গেম প্ল্যানের তৈরীর যে দক্ষতা রয়েছে, সেটা অনেকের নাই। তিনি যেকোনো সময় যেকোনো গেম প্ল্যান তৈরীর ক্ষমতা রাখেন।এসব বিবেচনায় তাকে যদি এমপি করা যায় তাহলে তিনি পূর্ণমন্ত্রী হবেন। যিনি দলীয় প্রধানের এমন বিশস্ত ব্যক্তি তিনি জনপ্রতিনিধি হলে তার পক্ষে এলাকার উন্নয়ন কাজ করা অনেক সহজ। ভোটারদের মাঝে এমন বোধহয় সৃষ্টির পর পাল্টে গেছে রাজনীতির দৃশ্যপট। রাজনীতির মাঠে প্রতিনিয়ত শরিফ উদ্দিনের পাল্লা ভারী হচ্ছে ও তার একচ্ছত্র আধিপত্য দেখা যাচ্ছে।এছাড়াও তানোরের ২টি পৌরসভা ও ৭টি ইউনিয়ন এবং গোদাগাড়ীর ২টি পৌরসভা ও ৯টি ইউনিয়নের বিএনপির শতকরা প্রায় ৯০ শতাংশ নেতাকর্মী প্রকাশ্যে শরিফ উদ্দিনের পক্ষে মাঠে কাজ করছে।এদিকে শরিফ উদ্দিনের লেজ কাটতে গিয়ে অনেকের নিজের লেজে পাঁ-পড়েছে। ফলে ভোট করা তো পরের কথা নিজের লেজ বাঁচাতে অনেকে লেজ গুটিয়ে মাঠ ছাড়তে শুরু করেছে বলে একাধিক সুত্র নিশ্চিত করেছে।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ইতিমধ্যে মনোনয়ন প্রত্যাশী কেউ কেউ খেলাধুলা, তাফসির মাহফিল ও নিজের অর্থে কর্মী-সমর্থকদের দিয়ে ব্যানার-ফেস্টুন টাঙিয়ে সাধারণ মানুষের মনোযোগ আর্কষণের চেষ্টা ও দলের নীতিনির্ধারণী মহলের সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধির জন্য নানা কৌশল খুঁজেও ব্যর্থ হয়েছে। আবার কেউ টাকা ছড়িয়ে নেতা ও কর্মী-সমর্থকদের কাছে টানতে প্রাণপন চেষ্টা করছে। কিন্ত্ত বিএনপির আদর্শিক এবং মুল ধারার নেতা ও কর্মী-সমর্থকদের কাছে থেকে তেমন কোনো সাড়া না পেয়ে তারা রণেভঙ্গ দিয়ে মাঠ ছাড়তে বাধ্য হয়েছে বলে একাধিক সুত্র নিশ্চিত করেছে।
জানা গেছে, রাজশাহী অঞ্চলে বিএনপির আদর্শিক রাজনীতি ও নেতৃত্বে বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান সাবেক ডাকমন্ত্রী প্রয়াত ব্যরিষ্টার আমিনুল হক পরিবারের কোনো বিকল্প নাই। ফলে আগামি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এখানে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন পাচ্ছেন মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিন এটা প্রায় নিশ্চিত বলে মনে করছেন নেতাকর্মীরা।#
 
  আলিফ হোসেন
 আলিফ হোসেন  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                