খাঁচার পাখিরা খুব সংবেদনশীল হয়। তাদের ঠিকমতো যত্ন করা প্রয়োজন। খাঁচায় বন্দি অবস্থায় তাদের মন ভাল রাখাও দরকার। পাখি পোষার ইচ্ছা হলে তার ঠিকমতো যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। পোষা পাখির খাওয়াদাওয়ায় বিশেষ খেয়াল রাখতে হয়। আবার তাদের সঙ্গ দেওয়াও খুব জরুরি। জেনে নিন, কী কী করতে হবে।
পাখিকে রাখবেন কী ভাবে?
পোষা পাখিকে খাঁচাতেই রাখছেন আপনি। তাই পাখির আকার, বয়স বুঝে খাঁচা কিনতে হবে। অতিরিক্ত রোদ, বৃষ্টি বা বেশি হাওয়া বইছে যেখানে, সেখানে পাখির খাঁচা রাখা যাবে না।
অন্ধকার, স্যাঁতসেঁতে জায়গায় খাঁচা না রেখে, আলো-বাতাস চলাচল করে, এমন জায়গায় খাঁচা রাখা উচিত। খাঁচা সপ্তাহে এক দিন ভাল করে পরিষ্কার করতে হবে। খাওয়ার ও জলের পাত্রও নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে।
পাখির স্নানের জন্য আলাদা জল দিতে হবে। পাখিরা স্নান করতে খুব ভালবাসে, বিশেষ করে গরম কালে। সেই জলও বদলে দিতে হবে। সব সময় পরিষ্কার জল রাখবেন।
পাখিকে কী কী খাওয়াবেন, কী নয়?
বিভিন্ন রকম বীজ মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন। টিয়া পাখি নানা ধরনের তাজা ফল ও সব্জি খায়, বিশেষ করে পাকা পেঁপে, আপেল, শসা, গাজর, কুমড়ো,পালং শাক, পাকা পেয়ারা দিতে পারেন।
সেদ্ধ ভুট্টা, ভেজানো ছোলা, বা অল্প পরিমাণে ভাতও দেওয়া যেতে পারে। মাঝেমধ্যে ডাবের জল দিতে পারেন।
চকোলেট আপনার যতই প্রিয় হোক, পোষা পাখিকে একেবারেই খাওয়াবেন না। চকোলেটে থাকে থিয়োব্রোমাইন নামে এক ধরনের উপাদান, যা পাখিদের স্নায়ুতন্ত্রে প্রভাব ফেলতে পারে।
পাখিকে ভুলেও চা, কফি বা সোডা খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন না। ক্যাফিন সামান্য পরিমাণে পাখির শরীরে গেলেও ওদের হৃৎস্পন্দনে বড় প্রভাব ফেলতে পারে।
পেঁয়াজ ও রসুনও ওদের জন্য ক্ষতিকর। এগুলি খেয়ে ফেললে খাদ্যনালিতে সংক্রমণ হতে পারে।
কাঁচা মাশরুম, মধু, দুধ জাতীয় খাবার পাখিদের জন্য নয়। এই সব খেলে পাখির ডায়েরিয়া, লিভারের রোগ হতে পারে।
পাখির মন ভাল রাখতে
খাঁচার ভিতর পাখির জন্য ছোট্ট দোলনা রেখে দিন। বন্দি পাখির শরীরচর্চাও জরুরি। ছোট মই রাখতে পারেন, যেখানে সে বার বার উঠবে আর নামবে।
পাখিরা বিশেষ করে টিয়া, ম্যাকাও জাতীয় পাখিরা বিভিন্ন শব্দ শুনতে ভালবাসে। দিনের যে কোনও সময়ে তাদের তেমন শব্দ শোনাতে হবে। টিভিতে এমন চ্যানেল চালিয়ে দিন, যেখানে পাখির শো হচ্ছে। হালকা গান বা বাজনা চালাতে পারেন বাড়িতে। প্রকৃতির শব্দ আকৃষ্ট করে পাখিকে। ধরুন, ঝমঝম করে বৃষ্টি পড়ার শব্দ, কোনও পাখির ডাক, বাতাসের শব্দ বা জঙ্গলে গাছপালা, পশুপাখির যেমন শব্দ হয়, তেমন কিছু শোনান। এতে পাখির মন ভাল থাকবে।
পাখিরা রং ভালবাসে। পাখির খাঁচা এমন জায়গায় রাখুন, যেখান থেকে সে বিভিন্ন রকম রং দেখতে পায়। যদি চারপাশে গাছপালা, ফুল গাছ থাকে তো খুবই ভাল। না হলে যেখানে খাঁচা রাখছেন, তার চারপাশের দেওয়ালে বিভিন্ন রঙের ওয়ালপেপার লাগিয়ে রাখতে পারেন।
পাখিকে রাখবেন কী ভাবে?
পোষা পাখিকে খাঁচাতেই রাখছেন আপনি। তাই পাখির আকার, বয়স বুঝে খাঁচা কিনতে হবে। অতিরিক্ত রোদ, বৃষ্টি বা বেশি হাওয়া বইছে যেখানে, সেখানে পাখির খাঁচা রাখা যাবে না।
অন্ধকার, স্যাঁতসেঁতে জায়গায় খাঁচা না রেখে, আলো-বাতাস চলাচল করে, এমন জায়গায় খাঁচা রাখা উচিত। খাঁচা সপ্তাহে এক দিন ভাল করে পরিষ্কার করতে হবে। খাওয়ার ও জলের পাত্রও নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে।
পাখির স্নানের জন্য আলাদা জল দিতে হবে। পাখিরা স্নান করতে খুব ভালবাসে, বিশেষ করে গরম কালে। সেই জলও বদলে দিতে হবে। সব সময় পরিষ্কার জল রাখবেন।
পাখিকে কী কী খাওয়াবেন, কী নয়?
বিভিন্ন রকম বীজ মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন। টিয়া পাখি নানা ধরনের তাজা ফল ও সব্জি খায়, বিশেষ করে পাকা পেঁপে, আপেল, শসা, গাজর, কুমড়ো,পালং শাক, পাকা পেয়ারা দিতে পারেন।
সেদ্ধ ভুট্টা, ভেজানো ছোলা, বা অল্প পরিমাণে ভাতও দেওয়া যেতে পারে। মাঝেমধ্যে ডাবের জল দিতে পারেন।
চকোলেট আপনার যতই প্রিয় হোক, পোষা পাখিকে একেবারেই খাওয়াবেন না। চকোলেটে থাকে থিয়োব্রোমাইন নামে এক ধরনের উপাদান, যা পাখিদের স্নায়ুতন্ত্রে প্রভাব ফেলতে পারে।
পাখিকে ভুলেও চা, কফি বা সোডা খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন না। ক্যাফিন সামান্য পরিমাণে পাখির শরীরে গেলেও ওদের হৃৎস্পন্দনে বড় প্রভাব ফেলতে পারে।
পেঁয়াজ ও রসুনও ওদের জন্য ক্ষতিকর। এগুলি খেয়ে ফেললে খাদ্যনালিতে সংক্রমণ হতে পারে।
কাঁচা মাশরুম, মধু, দুধ জাতীয় খাবার পাখিদের জন্য নয়। এই সব খেলে পাখির ডায়েরিয়া, লিভারের রোগ হতে পারে।
পাখির মন ভাল রাখতে
খাঁচার ভিতর পাখির জন্য ছোট্ট দোলনা রেখে দিন। বন্দি পাখির শরীরচর্চাও জরুরি। ছোট মই রাখতে পারেন, যেখানে সে বার বার উঠবে আর নামবে।
পাখিরা বিশেষ করে টিয়া, ম্যাকাও জাতীয় পাখিরা বিভিন্ন শব্দ শুনতে ভালবাসে। দিনের যে কোনও সময়ে তাদের তেমন শব্দ শোনাতে হবে। টিভিতে এমন চ্যানেল চালিয়ে দিন, যেখানে পাখির শো হচ্ছে। হালকা গান বা বাজনা চালাতে পারেন বাড়িতে। প্রকৃতির শব্দ আকৃষ্ট করে পাখিকে। ধরুন, ঝমঝম করে বৃষ্টি পড়ার শব্দ, কোনও পাখির ডাক, বাতাসের শব্দ বা জঙ্গলে গাছপালা, পশুপাখির যেমন শব্দ হয়, তেমন কিছু শোনান। এতে পাখির মন ভাল থাকবে।
পাখিরা রং ভালবাসে। পাখির খাঁচা এমন জায়গায় রাখুন, যেখান থেকে সে বিভিন্ন রকম রং দেখতে পায়। যদি চারপাশে গাছপালা, ফুল গাছ থাকে তো খুবই ভাল। না হলে যেখানে খাঁচা রাখছেন, তার চারপাশের দেওয়ালে বিভিন্ন রঙের ওয়ালপেপার লাগিয়ে রাখতে পারেন।