গাজীপুরের শ্রীপুরে দুই সন্তানের সামনে স্বামী ও স্বামীর ছোট স্ত্রীসহ এক গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর তারা দুজনই পালিয়ে গেছেন।
বুধবার (১৩ আগস্ট) সকালে উপজেলার কেওয়া পূর্বখন্ড গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত আছমা নেত্রকোনা জেলার পাঁচকাহনিয়া গ্রামের মো. সবুজ মিয়ার মেয়ে। স্বামীর সঙ্গে কেওয়া গ্রামের আবুআলীর বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। অভিযুক্ত স্বামী আ. রশিদ উপজেলার বরমী গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয়রা জানান, প্রায় আটমাস ধরে নিহত আছমা এই বাড়িতে দুই সন্তান নিয়ে ভাড়া থাকেন। তার স্বামীর আরও তিনজন স্ত্রী রয়েছে। পারিবারিক কলহের জেরে আছমার স্বামী রশিদ তার ছোট স্ত্রীকে নিয়ে পরিকল্পিতভাবে ঘরের মধ্যে আছমাকে হত্যা করে। ঘটনার সময় আছমার দুই সন্তান পাশে ছিল। হত্যার পর তারা শিশু দুটিকে সঙ্গে নিয়ে পালিয়ে যায়। কিছু সময় পর ওই দুই শিশুকে অটোরিকশাযোগে বাড়িতে ফেরত পাঠানো হয়।
নিহতের ছোট বোন সিফা বলেন, 'সাত থেকে আটমাস ধরে আমার বোন এই বাড়িতে দুই সন্তান নিয়ে ভাড়া থাকেন। তার স্বামীর আরও ৩ স্ত্রী রয়েছে। সে আমার বোনকে সব সময়ই নির্যাতন করত। গত কিছুদিন ধরে সে তার ছোট স্ত্রীকে এ বাসায় আনার চেষ্টা করছে। দু-এক দিন পূর্বে রশিদ তার ছোট স্ত্রীকে এ বাসায় নিয়ে আসে। তাদের মধ্যে পারিবারিক কলহের জেরে রশিদ ও তার ছোট স্ত্রী মিলে পরিকল্পিতভাবে আমার বোনকে দুই অবুঝ সন্তানের সামনে হত্যা করে।
তিনি আরও বলেন, ১১টার দিকে খবর পাই আমার বোন ঘরে অচেতন পড়ে আছে। আমি অফিস থেকে দৌড়ে গিয়ে বোনকে মৃত দেখতে পাই। আমি এ হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।
বাড়ির মালিক জানান, ভাড়াটিয়াদের বাসায় তেমন যাওয়া হয় না। বেলা ১১টার দিকে ওই নারী ঘরে পড়ে থাকার খবর পাই। গিয়ে দেখি তার বোন পাশে বসে কাঁদছে। ঘটনা ঠিক কখন ঘটেছে বলতে পারি না।
শ্রীপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শামীম আকতার জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত হতে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হচ্ছে। স্বজনদের অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
                           বুধবার (১৩ আগস্ট) সকালে উপজেলার কেওয়া পূর্বখন্ড গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত আছমা নেত্রকোনা জেলার পাঁচকাহনিয়া গ্রামের মো. সবুজ মিয়ার মেয়ে। স্বামীর সঙ্গে কেওয়া গ্রামের আবুআলীর বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। অভিযুক্ত স্বামী আ. রশিদ উপজেলার বরমী গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয়রা জানান, প্রায় আটমাস ধরে নিহত আছমা এই বাড়িতে দুই সন্তান নিয়ে ভাড়া থাকেন। তার স্বামীর আরও তিনজন স্ত্রী রয়েছে। পারিবারিক কলহের জেরে আছমার স্বামী রশিদ তার ছোট স্ত্রীকে নিয়ে পরিকল্পিতভাবে ঘরের মধ্যে আছমাকে হত্যা করে। ঘটনার সময় আছমার দুই সন্তান পাশে ছিল। হত্যার পর তারা শিশু দুটিকে সঙ্গে নিয়ে পালিয়ে যায়। কিছু সময় পর ওই দুই শিশুকে অটোরিকশাযোগে বাড়িতে ফেরত পাঠানো হয়।
নিহতের ছোট বোন সিফা বলেন, 'সাত থেকে আটমাস ধরে আমার বোন এই বাড়িতে দুই সন্তান নিয়ে ভাড়া থাকেন। তার স্বামীর আরও ৩ স্ত্রী রয়েছে। সে আমার বোনকে সব সময়ই নির্যাতন করত। গত কিছুদিন ধরে সে তার ছোট স্ত্রীকে এ বাসায় আনার চেষ্টা করছে। দু-এক দিন পূর্বে রশিদ তার ছোট স্ত্রীকে এ বাসায় নিয়ে আসে। তাদের মধ্যে পারিবারিক কলহের জেরে রশিদ ও তার ছোট স্ত্রী মিলে পরিকল্পিতভাবে আমার বোনকে দুই অবুঝ সন্তানের সামনে হত্যা করে।
তিনি আরও বলেন, ১১টার দিকে খবর পাই আমার বোন ঘরে অচেতন পড়ে আছে। আমি অফিস থেকে দৌড়ে গিয়ে বোনকে মৃত দেখতে পাই। আমি এ হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।
বাড়ির মালিক জানান, ভাড়াটিয়াদের বাসায় তেমন যাওয়া হয় না। বেলা ১১টার দিকে ওই নারী ঘরে পড়ে থাকার খবর পাই। গিয়ে দেখি তার বোন পাশে বসে কাঁদছে। ঘটনা ঠিক কখন ঘটেছে বলতে পারি না।
শ্রীপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শামীম আকতার জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত হতে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হচ্ছে। স্বজনদের অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
 
  অনলাইন ডেস্ক
 অনলাইন ডেস্ক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                