সানগ্লাসের সঙ্গে কেতাদুরস্ত ফ্যাশনের যোগসূত্র আজকের নয়। সঠিক সানগ্লাসের ব্যবহারে ব্যক্তির সার্বিক ফ্যাশন স্টেটমেন্ট বদলে যেতে পারে। অথচ সানগ্লাসের মূল উদ্দেশ্য কিন্তু চোখের সুরক্ষা। সূর্যালোক তো বটেই, দিনের বেলায় সানগ্লাস ব্যবহারের আরও অনেক উপকারিতা রয়েছে।
১) সানগ্লাসের মূল উদ্দেশ্য সূর্যালোকের ক্ষতিকারক অতিবেগনি রশ্মি থেকে চোখের সুরক্ষা। দীর্ঘ দিন অতিবেগনি রশ্মির প্রভাবে চোখে জটিল রোগের সৃষ্টি হতে পারে। তার মধ্যে চোখের ছানি পড়া বা চোখের পেশির শিথিলতা অন্যতম। এমনকি, অতিবেগনি রশ্মি থেকে চোখের চারপাশের ত্বকে ক্যানসারও হতে পারে। ভাল কোম্পানির সানগ্লাস সূর্যালোকের থেকে নির্গত ৯৯ শতাংশ অতিবেগনি রশ্মিকে আটকে দিতে পারে।
২) দীর্ঘ সময় সূর্যালোক চোখে প্রবেশ করলে ফোটোকেরাটাইটিস হতে পারে। তার ফলে চোখে জ্বালাভাব তৈরি হয়। একই সঙ্গে চোখের সাদা অংশে কোনও দাগ তৈরি হতে পারে বা চোখের সাদা অংশে হলুদ গ্রোথ তৈরি হতে পারে।
৩) উজ্জ্বল সূর্যালোক দৃষ্টিশক্তির উপর প্রভাব ফেলে। তার ফলে সামনের জিনিস দেখতে অসুবিধা হতে পারে। সেখানে সানগ্লাস চোখ ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। উজ্জ্বল পরিবেশে আলোর ঝলকানি কমিয়ে সঠিক রং বজায় রেখে ব্যক্তিকে দেখতে সাহায্য করে সানগ্লাস।
৪) চোখের চারপাশের ত্বক অত্যন্ত নরম এবং সংবেদনশীল হয়। দীর্ঘ দিন সূর্যালোকের প্রভাবে সেখানে বয়সের আগেই ভাঁজ পড়তে পারে। খেয়াল রাখতে হবে, সানগ্লাস চোখের সঙ্গে তার পারিপার্শ্বিক ত্বককেও সুরক্ষিত রাখে। একই সঙ্গে ড্রাই আইজের সমস্যা থেকেও চোখকে রক্ষা করে সানগ্লাস।
৫) চোখে কোনও রকম অস্ত্রোপচারের পরেও সাধারণত চিকিৎসকেরা বিশেষ সানগ্লাস পরার পরামর্শ দেন। কারণ, চোখ তখন আলোর প্রতি অত্যন্ত সংবেদনশীল হয়ে ওঠে। আবার যাঁদের মাইগ্রেনের সমস্যা রয়েছে, তাঁদের ক্ষেত্রেও উপকারী হতে পারে সানগ্লাস। সানগ্লাস সূর্যালোকের পাশাপাশি ধুলো-ময়লা থেকেও চোখকে সুরক্ষিত রাখে। ফলে অপ্রত্যাশিত সংক্রমণের আশঙ্কা কমে যায়।
১) সানগ্লাসের মূল উদ্দেশ্য সূর্যালোকের ক্ষতিকারক অতিবেগনি রশ্মি থেকে চোখের সুরক্ষা। দীর্ঘ দিন অতিবেগনি রশ্মির প্রভাবে চোখে জটিল রোগের সৃষ্টি হতে পারে। তার মধ্যে চোখের ছানি পড়া বা চোখের পেশির শিথিলতা অন্যতম। এমনকি, অতিবেগনি রশ্মি থেকে চোখের চারপাশের ত্বকে ক্যানসারও হতে পারে। ভাল কোম্পানির সানগ্লাস সূর্যালোকের থেকে নির্গত ৯৯ শতাংশ অতিবেগনি রশ্মিকে আটকে দিতে পারে।
২) দীর্ঘ সময় সূর্যালোক চোখে প্রবেশ করলে ফোটোকেরাটাইটিস হতে পারে। তার ফলে চোখে জ্বালাভাব তৈরি হয়। একই সঙ্গে চোখের সাদা অংশে কোনও দাগ তৈরি হতে পারে বা চোখের সাদা অংশে হলুদ গ্রোথ তৈরি হতে পারে।
৩) উজ্জ্বল সূর্যালোক দৃষ্টিশক্তির উপর প্রভাব ফেলে। তার ফলে সামনের জিনিস দেখতে অসুবিধা হতে পারে। সেখানে সানগ্লাস চোখ ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। উজ্জ্বল পরিবেশে আলোর ঝলকানি কমিয়ে সঠিক রং বজায় রেখে ব্যক্তিকে দেখতে সাহায্য করে সানগ্লাস।
৪) চোখের চারপাশের ত্বক অত্যন্ত নরম এবং সংবেদনশীল হয়। দীর্ঘ দিন সূর্যালোকের প্রভাবে সেখানে বয়সের আগেই ভাঁজ পড়তে পারে। খেয়াল রাখতে হবে, সানগ্লাস চোখের সঙ্গে তার পারিপার্শ্বিক ত্বককেও সুরক্ষিত রাখে। একই সঙ্গে ড্রাই আইজের সমস্যা থেকেও চোখকে রক্ষা করে সানগ্লাস।
৫) চোখে কোনও রকম অস্ত্রোপচারের পরেও সাধারণত চিকিৎসকেরা বিশেষ সানগ্লাস পরার পরামর্শ দেন। কারণ, চোখ তখন আলোর প্রতি অত্যন্ত সংবেদনশীল হয়ে ওঠে। আবার যাঁদের মাইগ্রেনের সমস্যা রয়েছে, তাঁদের ক্ষেত্রেও উপকারী হতে পারে সানগ্লাস। সানগ্লাস সূর্যালোকের পাশাপাশি ধুলো-ময়লা থেকেও চোখকে সুরক্ষিত রাখে। ফলে অপ্রত্যাশিত সংক্রমণের আশঙ্কা কমে যায়।