‘ফ্যাসিবাদের দোসর’ শিক্ষকদের বিচারের দাবিতে পাঁচ দিনব্যাপী গণস্বাক্ষর কর্মসূচি শুরু করেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখা জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।
সোমবার (১১ আগস্ট) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের টুকিটাকি চত্বরে এ কর্মসূচি শুরু হয়।
সংগঠনটির নেতারা জানান, সোমবার বিকেল বিকেল ৩টা পর্যন্ত তিন শতাধিক শিক্ষার্থী গণস্বাক্ষর কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেছে। আগামী ১৫ আগস্ট পর্যন্ত প্রতিদিন বেলা ১১টা থেকে ২টা পর্যন্ত টুকিটাকি চত্বরে এই কর্মসূচি চলমান থাকবে।
রাবি শাখা ছাত্রদলের সভাপতি সুলতান আহমেদ রাহী বলেন, ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখতে যারা সহায়তা করেছে, সেই সব সন্ত্রাসী ও দুর্নীতিবাজ শিক্ষকদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ইতোমধ্যে একাধিক কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন স্বজনপ্রীতির কারণে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। এ পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের মতামতের ভিত্তিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি শুরু করা হয়েছে, যা আগামী ১৫ আগস্ট পর্যন্ত চলবে।
তিনি আরও বলেন, এছাড়াও ক্লাস, হল ও ক্যাম্পাসেও আমাদের নেতাকর্মীরা শিক্ষার্থীদের মতামত গ্রহণ করবে। পরবর্তীতে তাদের মতামত নিয়ে সব বিভাগের দোসর যারা নিপীড়ন, নির্যাতনে জড়িত ছিলো, যারা নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছে, শুধুমাত্র সে সকল বিবেকহীন পশু ফ্যাসিস্ট শিক্ষকদের মুখোশ আমরা উন্মোচন করবো।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য গোলাম সাব্বির সাত্তার, সাবেক ২ উপ-উপাচার্য ও প্রক্টরসহ ২১ জন শিক্ষকের নাম প্রকাশ করে ‘দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসী’ আখ্যা দিয়ে তাদের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করে শাখা ছাত্রদল।
সোমবার (১১ আগস্ট) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের টুকিটাকি চত্বরে এ কর্মসূচি শুরু হয়।
সংগঠনটির নেতারা জানান, সোমবার বিকেল বিকেল ৩টা পর্যন্ত তিন শতাধিক শিক্ষার্থী গণস্বাক্ষর কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেছে। আগামী ১৫ আগস্ট পর্যন্ত প্রতিদিন বেলা ১১টা থেকে ২টা পর্যন্ত টুকিটাকি চত্বরে এই কর্মসূচি চলমান থাকবে।
রাবি শাখা ছাত্রদলের সভাপতি সুলতান আহমেদ রাহী বলেন, ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখতে যারা সহায়তা করেছে, সেই সব সন্ত্রাসী ও দুর্নীতিবাজ শিক্ষকদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ইতোমধ্যে একাধিক কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন স্বজনপ্রীতির কারণে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। এ পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের মতামতের ভিত্তিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি শুরু করা হয়েছে, যা আগামী ১৫ আগস্ট পর্যন্ত চলবে।
তিনি আরও বলেন, এছাড়াও ক্লাস, হল ও ক্যাম্পাসেও আমাদের নেতাকর্মীরা শিক্ষার্থীদের মতামত গ্রহণ করবে। পরবর্তীতে তাদের মতামত নিয়ে সব বিভাগের দোসর যারা নিপীড়ন, নির্যাতনে জড়িত ছিলো, যারা নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছে, শুধুমাত্র সে সকল বিবেকহীন পশু ফ্যাসিস্ট শিক্ষকদের মুখোশ আমরা উন্মোচন করবো।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য গোলাম সাব্বির সাত্তার, সাবেক ২ উপ-উপাচার্য ও প্রক্টরসহ ২১ জন শিক্ষকের নাম প্রকাশ করে ‘দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসী’ আখ্যা দিয়ে তাদের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করে শাখা ছাত্রদল।