সাধারণত প্রতি দিন খাবারের মাধ্যমে শরীর তার প্রয়োজনীয় প্রোটিনের ঘাটতি মেটায়। যাঁরা ক্রীড়াবিদ বা শরীরচর্চা করেন, তাঁরা আবার অধিক প্রোটিনের জন্য সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করেন। তবে পানীয় জলের মধ্যে প্রোটিন! বিষয়টা অনেকেই কাছে নতুন মনে হলেও, ফিটনেস দুনিয়ায় চর্চায় রয়েছে ‘প্রোটিন ওয়াটার’।
প্রোটিন ওয়াটার কী?
পুষ্টিবিদদের মতে, ব্যক্তির দেহের প্রতি কিলোগ্রাম ওজন প্রতি ০.৮ গ্রাম প্রোটিনের প্রয়োজন। জলের মধ্যে বিভিন্ন ভিটামিন প্রয়োগ করে জলের পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি করা যেতে পারে। একই ভাবে জলের মধ্যে প্রোটিন প্রয়োগ করা হলে তখন তাকে বলা হয় ‘প্রোটিন ওয়াটার’।
কত গ্রাম প্রোটিন
বিভিন্ন কোম্পানি বিভিন্ন মানের জল তৈরি করে। তবে সাধারণত ১ লিটার জলের মধ্যে ১০ থেকে ২০ গ্রাম পর্যন্ত প্রোটিন থাকতে পারে। অর্থাৎ সেই জল খেলে ৪০ থেকে ১০০ কিলোক্যালোরি পর্যন্ত শক্তি পাওয়া যেতে পারে। অনেক সময়ে প্রোটিন ওয়াটার নানা স্বাদেরও হতে পারে।
উপকারিতা
অনেকের প্রোটিন পাউডারে অ্যালার্জির সমস্যা থাকতে পারে। সে ক্ষেত্রে এই ধরনের জল দৈনন্দিন প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে উপকারী। জলের মধ্যে প্রোটিন থাকে বলে, হজমের সমস্যা থাকে না।
প্রতি দিন পান করা যায়
ফিটনেস এক্সপার্টদের মতে, প্রোটিন ওয়াটার প্রতি দিন পান করা যায়। তবে তা কখন পান করা হচ্ছে, তা গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে যে ব্যক্তি এই ধরনের জল পান করছেন, আগে তাঁর দৈনিক প্রোটিনের চাহিদা জেনে নেওয়া উচিত।
দাম কেমন
বাজারে সাধারণ পানীয় জলের বোতলের দাম ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত হয়। সেখানে প্রোটিন ওয়াটারের এক বোতলের দাম ১০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
সতর্কতা
প্রোটিনের ঘাটতি মেটাতে শুধু এই ধরনের পানীয়ের উপর ভরসা করা উচিত নয়। কারণ মনে রাখতে হবে, দৈনন্দিন প্রোটিনের চাহিদা মূলত ডায়েটের খাবার থেকেই লভ্য। সেখানে নির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা পূরণে প্রোটিন ওয়াটার সাহায্য করে মাত্র।
প্রোটিন ওয়াটার কী?
পুষ্টিবিদদের মতে, ব্যক্তির দেহের প্রতি কিলোগ্রাম ওজন প্রতি ০.৮ গ্রাম প্রোটিনের প্রয়োজন। জলের মধ্যে বিভিন্ন ভিটামিন প্রয়োগ করে জলের পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি করা যেতে পারে। একই ভাবে জলের মধ্যে প্রোটিন প্রয়োগ করা হলে তখন তাকে বলা হয় ‘প্রোটিন ওয়াটার’।
কত গ্রাম প্রোটিন
বিভিন্ন কোম্পানি বিভিন্ন মানের জল তৈরি করে। তবে সাধারণত ১ লিটার জলের মধ্যে ১০ থেকে ২০ গ্রাম পর্যন্ত প্রোটিন থাকতে পারে। অর্থাৎ সেই জল খেলে ৪০ থেকে ১০০ কিলোক্যালোরি পর্যন্ত শক্তি পাওয়া যেতে পারে। অনেক সময়ে প্রোটিন ওয়াটার নানা স্বাদেরও হতে পারে।
উপকারিতা
অনেকের প্রোটিন পাউডারে অ্যালার্জির সমস্যা থাকতে পারে। সে ক্ষেত্রে এই ধরনের জল দৈনন্দিন প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে উপকারী। জলের মধ্যে প্রোটিন থাকে বলে, হজমের সমস্যা থাকে না।
প্রতি দিন পান করা যায়
ফিটনেস এক্সপার্টদের মতে, প্রোটিন ওয়াটার প্রতি দিন পান করা যায়। তবে তা কখন পান করা হচ্ছে, তা গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে যে ব্যক্তি এই ধরনের জল পান করছেন, আগে তাঁর দৈনিক প্রোটিনের চাহিদা জেনে নেওয়া উচিত।
দাম কেমন
বাজারে সাধারণ পানীয় জলের বোতলের দাম ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত হয়। সেখানে প্রোটিন ওয়াটারের এক বোতলের দাম ১০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
সতর্কতা
প্রোটিনের ঘাটতি মেটাতে শুধু এই ধরনের পানীয়ের উপর ভরসা করা উচিত নয়। কারণ মনে রাখতে হবে, দৈনন্দিন প্রোটিনের চাহিদা মূলত ডায়েটের খাবার থেকেই লভ্য। সেখানে নির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা পূরণে প্রোটিন ওয়াটার সাহায্য করে মাত্র।