কুষ্টিয়ার খাজানগরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছে সিয়াম হোসেন (১৭) নামের এক কিশোর।
বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে রাজশাহী থেকে ঢাকাগামী আন্তঃনগর মধুমতি এক্সপ্রেস ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিলে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তার।
জানা গেছে, ছয় মাস আগে প্রেম করে বিয়ে করেছিল সিয়াম। তবে পারিবারিক অসম্মতি ও সম্পর্কের টানাপোড়েনে গতকাল মঙ্গলবার তাদের বিচ্ছেদ হয়। ঘটনার একদিন পরই আত্মহত্যা করল এই কিশোর।
নিহত সিয়াম কুষ্টিয়া সদর উপজেলার খাজানগর এলাকার সাইদুর রহমানের ছেলে।
স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায়, সিয়াম কিশোর বয়সী। বয়সের অপ্রাপ্ততা সত্ত্বেও প্রেমের সম্পর্ক করে বিয়ে করে। তবে মেয়ের পরিবার এ বিয়ে মেনে না নেওয়ায় সিয়ামের মধ্যে হতাশা কাজ করছিল। এই নিয়ে মাঝেমধ্যে পারিবারিক কলহ সৃষ্টি হচ্ছিল। শেষ পর্যন্ত তাদের মধ্যে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়।
আনোয়ার নামের সিয়ামের প্রতিবেশী চাচা বলেন, ‘ছয় মাস আগে সিয়াম সম্পর্ক করে পরিবারের অমতে বিয়ে করে। বিষয়টি সিয়ামের পরিবার মেনে নিলেও তার স্ত্রীর পরিবার মেনে নেয়নি। এই নিয়ে পারিবারিক কলহ সৃষ্টি হয়। পরে সিয়ামের শ্বশুর হান্নান আলী কৌশলে তার মেয়েকে ছাড়িয়ে নেন। গতকাল বিষয়টি নিশ্চিত হয় সিয়াম। তারপর থেকেই সে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। আজ সকালে সিয়াম ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেয়। বিষয়টি খুবই দুঃখজনক।’
পোড়াদহ রেলওয়ে থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ জহিরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘সিয়ামের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে এটি আত্মহত্যা বলেই ধারণা করা হচ্ছে।’
বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে রাজশাহী থেকে ঢাকাগামী আন্তঃনগর মধুমতি এক্সপ্রেস ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিলে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তার।
জানা গেছে, ছয় মাস আগে প্রেম করে বিয়ে করেছিল সিয়াম। তবে পারিবারিক অসম্মতি ও সম্পর্কের টানাপোড়েনে গতকাল মঙ্গলবার তাদের বিচ্ছেদ হয়। ঘটনার একদিন পরই আত্মহত্যা করল এই কিশোর।
নিহত সিয়াম কুষ্টিয়া সদর উপজেলার খাজানগর এলাকার সাইদুর রহমানের ছেলে।
স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায়, সিয়াম কিশোর বয়সী। বয়সের অপ্রাপ্ততা সত্ত্বেও প্রেমের সম্পর্ক করে বিয়ে করে। তবে মেয়ের পরিবার এ বিয়ে মেনে না নেওয়ায় সিয়ামের মধ্যে হতাশা কাজ করছিল। এই নিয়ে মাঝেমধ্যে পারিবারিক কলহ সৃষ্টি হচ্ছিল। শেষ পর্যন্ত তাদের মধ্যে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়।
আনোয়ার নামের সিয়ামের প্রতিবেশী চাচা বলেন, ‘ছয় মাস আগে সিয়াম সম্পর্ক করে পরিবারের অমতে বিয়ে করে। বিষয়টি সিয়ামের পরিবার মেনে নিলেও তার স্ত্রীর পরিবার মেনে নেয়নি। এই নিয়ে পারিবারিক কলহ সৃষ্টি হয়। পরে সিয়ামের শ্বশুর হান্নান আলী কৌশলে তার মেয়েকে ছাড়িয়ে নেন। গতকাল বিষয়টি নিশ্চিত হয় সিয়াম। তারপর থেকেই সে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। আজ সকালে সিয়াম ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেয়। বিষয়টি খুবই দুঃখজনক।’
পোড়াদহ রেলওয়ে থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ জহিরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘সিয়ামের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে এটি আত্মহত্যা বলেই ধারণা করা হচ্ছে।’