রাজশাহীর তানোরের পাঁচন্দর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) আগামি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ইউপি বিএনপির সভাপতি ও সহকারী অধ্যাপক মুজিবুর রহমান দলমত নির্বিশেষে সকলের কাছে দোয়া প্রত্যাশী। তিনি চেয়ারম্যান পদে প্রতিদন্দীতার ইচ্ছে প্রকাশ করে নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন।
বিএনপি নেতা মুজিবুর রহমান একজন আদর্শিক ও পরিক্ষিত নেতৃত্ব।যিনি কখানো কোনো লোভ-লালসার স্রোতে গাঁ ভাসিয়ে দেননি। সব সময় শত প্রতিকুলতার মাঝে বিএনপির মুল ধারার সঙ্গে থেকে রাজনীতি করে আসছেন।
সাংগঠনিকভাবে পিছিয়ে থাকা পাঁচন্দর ইউপি বিএনপিকে শত প্রতিকূলতার মধ্যে যিনি সংগঠিত করে আধুনিকতার ছোঁয়ায় দলকে প্রতিটি ওয়ার্ড ও প্রতিটি গ্রামের সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ১৯ দফাকে পৌছে দিয়েছিলেন সেই অকুতোভয় সৈনিক মুজিবুর রহমান।
স্থানীয় বিএনপির নীতিনির্ধারণী মহল মুজিবুর রহমানকে সবুজ সঙ্কেত দিয়ে মাঠে নামার নির্দেশনা দিয়েছেন বলেও শোনা যাচ্ছে। এদিকে তার প্রার্থী হবার খবরে একটি বিশেষ মহলের চোখেমূখে হতাশার ছাপ ফুটে উঠেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে. মুজিবুর রহমান ছাত্র জীবনেই শহিদ রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আর্দশে অনুপ্রাণিত হয়ে৷ বিএনপির রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন এবং ছাত্রদল-যুবদল হয়ে এখন তিনি পাঁচন্দর ইউপি বিএনপির সভাপতির দায়িত্ব পালন করে চলেছেন।
জানা গেছে, বিগত ১৯৯২ থেকে ১৯৯৮ পর্যন্ত তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এসএম হলে ছাত্রদলের রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন।বিগত ২০০২ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত পাঁচন্দর ইউপি যুবদলের সভাপতি ছিলেন এবং একই বছরে তিনি ইউপি বিএনপির সভাপতি নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব পালন করছেন।
এলাকার উন্নয়ন, সমাজ সেবা, ক্রীড়া ও সামাজিক- সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে দীর্ঘদিন ধরে তিনি নিজেকে সম্পৃক্ত রেখে চলেছেন। ফলে ইউপি জুড়ে সাধারণ মানুষ বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে তার একটা পরিচ্ছন্ন ও নিজ্বস্ব ব্যক্তি ইমেজ তৈরী হয়েছে।
এদিকে ভোটারদের সিংহভাগ তরুণ। আগামিতে তরুণ প্রজন্ম তাদের প্রতিনিধি হিসেবে জন ও কর্মীবান্ধব তরুণ নেতৃত্ব মুজিবুরকে বেছে নিয়েছেন।আগামিতে তারা যেকোনো মুল্য তাদের মুজিবুরকে প্রতিনিধি নির্বাচনে বদ্ধপরিকর।এছাড়াও ইউপির মধ্যাঞ্চল থেকে তিনিই একমাত্র প্রার্থী হতে চলেছেন, অন্যান্য সবকিছু তার অনুকুলে রয়েছে। আগামি ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে তার বিজয়ের সম্ভবনা অত্যন্ত উজ্জল বলে মনে করছেন আমজনতা।
ইতিমধ্যে তিনি জনসাধারণের কাছে অঙ্গীকার প্রকাশ করে বলেন, আগামি ইউপি নির্বাচনে বিজয়ী হলে স্থানীয় সাংসদের সহযোগিতায় তিনি তার সকল যোগ্যতা ও দক্ষতা দিয়ে ইউপির অবহেলিত জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে নিজেকে নিয়োজিত রাখবেন। এই জন্য সকলের কাছে তিনি দোয়া, সমর্থন ও সহযোগীতা প্রত্যাশা করেছেন।
এদিকে তৃণমুলের নেতা ও কর্মী-সমর্থক বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের আকুন্ঠ সমর্থন তাকে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদন্দীতা ও বিজয়ের ব্যাপারে দৃঢ় আশাবাদী করে তুলেছে। এবিষয়ে ইউপি বিএনপির সভাপতি ও সহকারী অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তিনি চেয়ারম্যান পদে প্রতিদন্দীতা করবেন। তিনি বলেন, নির্বাচিত হলে তিনি ইউপিবাসীকে সঙ্গে নিয়ে শিক্ষা বিস্তার, মাদক প্রতিরোধ, শতভাগ স্যানিটেন, বিশুদ্ধ খাবার পানির সুব্যবস্থা ও সকলের সমঅধিকার প্রতিষ্ঠাসহ বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড গ্রহণের মাধ্যমে ইউপিকে স্মার্ট ইউপি হিসেবে গড়ে তুলবেন।
বিএনপি নেতা মুজিবুর রহমান একজন আদর্শিক ও পরিক্ষিত নেতৃত্ব।যিনি কখানো কোনো লোভ-লালসার স্রোতে গাঁ ভাসিয়ে দেননি। সব সময় শত প্রতিকুলতার মাঝে বিএনপির মুল ধারার সঙ্গে থেকে রাজনীতি করে আসছেন।
সাংগঠনিকভাবে পিছিয়ে থাকা পাঁচন্দর ইউপি বিএনপিকে শত প্রতিকূলতার মধ্যে যিনি সংগঠিত করে আধুনিকতার ছোঁয়ায় দলকে প্রতিটি ওয়ার্ড ও প্রতিটি গ্রামের সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ১৯ দফাকে পৌছে দিয়েছিলেন সেই অকুতোভয় সৈনিক মুজিবুর রহমান।
স্থানীয় বিএনপির নীতিনির্ধারণী মহল মুজিবুর রহমানকে সবুজ সঙ্কেত দিয়ে মাঠে নামার নির্দেশনা দিয়েছেন বলেও শোনা যাচ্ছে। এদিকে তার প্রার্থী হবার খবরে একটি বিশেষ মহলের চোখেমূখে হতাশার ছাপ ফুটে উঠেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে. মুজিবুর রহমান ছাত্র জীবনেই শহিদ রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আর্দশে অনুপ্রাণিত হয়ে৷ বিএনপির রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন এবং ছাত্রদল-যুবদল হয়ে এখন তিনি পাঁচন্দর ইউপি বিএনপির সভাপতির দায়িত্ব পালন করে চলেছেন।
জানা গেছে, বিগত ১৯৯২ থেকে ১৯৯৮ পর্যন্ত তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এসএম হলে ছাত্রদলের রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন।বিগত ২০০২ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত পাঁচন্দর ইউপি যুবদলের সভাপতি ছিলেন এবং একই বছরে তিনি ইউপি বিএনপির সভাপতি নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব পালন করছেন।
এলাকার উন্নয়ন, সমাজ সেবা, ক্রীড়া ও সামাজিক- সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে দীর্ঘদিন ধরে তিনি নিজেকে সম্পৃক্ত রেখে চলেছেন। ফলে ইউপি জুড়ে সাধারণ মানুষ বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে তার একটা পরিচ্ছন্ন ও নিজ্বস্ব ব্যক্তি ইমেজ তৈরী হয়েছে।
এদিকে ভোটারদের সিংহভাগ তরুণ। আগামিতে তরুণ প্রজন্ম তাদের প্রতিনিধি হিসেবে জন ও কর্মীবান্ধব তরুণ নেতৃত্ব মুজিবুরকে বেছে নিয়েছেন।আগামিতে তারা যেকোনো মুল্য তাদের মুজিবুরকে প্রতিনিধি নির্বাচনে বদ্ধপরিকর।এছাড়াও ইউপির মধ্যাঞ্চল থেকে তিনিই একমাত্র প্রার্থী হতে চলেছেন, অন্যান্য সবকিছু তার অনুকুলে রয়েছে। আগামি ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে তার বিজয়ের সম্ভবনা অত্যন্ত উজ্জল বলে মনে করছেন আমজনতা।
ইতিমধ্যে তিনি জনসাধারণের কাছে অঙ্গীকার প্রকাশ করে বলেন, আগামি ইউপি নির্বাচনে বিজয়ী হলে স্থানীয় সাংসদের সহযোগিতায় তিনি তার সকল যোগ্যতা ও দক্ষতা দিয়ে ইউপির অবহেলিত জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে নিজেকে নিয়োজিত রাখবেন। এই জন্য সকলের কাছে তিনি দোয়া, সমর্থন ও সহযোগীতা প্রত্যাশা করেছেন।
এদিকে তৃণমুলের নেতা ও কর্মী-সমর্থক বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের আকুন্ঠ সমর্থন তাকে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদন্দীতা ও বিজয়ের ব্যাপারে দৃঢ় আশাবাদী করে তুলেছে। এবিষয়ে ইউপি বিএনপির সভাপতি ও সহকারী অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তিনি চেয়ারম্যান পদে প্রতিদন্দীতা করবেন। তিনি বলেন, নির্বাচিত হলে তিনি ইউপিবাসীকে সঙ্গে নিয়ে শিক্ষা বিস্তার, মাদক প্রতিরোধ, শতভাগ স্যানিটেন, বিশুদ্ধ খাবার পানির সুব্যবস্থা ও সকলের সমঅধিকার প্রতিষ্ঠাসহ বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড গ্রহণের মাধ্যমে ইউপিকে স্মার্ট ইউপি হিসেবে গড়ে তুলবেন।