শরীয়তপুরে ১১ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। অসুস্থ অবস্থায় শনিবার (২ আগস্ট) শিশুটিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ঘটনায় শরীয়তপুর সদরের পালং মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন শিশুটির বাবা। অভিযুক্ত অটোরিকশাচালক জামাল মাদবরকে (৪০) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতার জামাল মাদবর সদর উপজেলার চিকন্দি ইউনিয়নের বড় সন্দীপ এলাকার জাব্বার মাদবরের ছেলে।
পুলিশ ও মামলা সূত্রে জানা যায়, গত মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে শিশুটি নানা বাড়ির কাছে একটি দোকানে চকলেট ও বিস্কুট কিনতে যায়। দোকান বন্ধ থাকায় সেখানে থাকা অভিযুক্ত জামাল মাদবর শিশুটিকে বিস্কুট ও চকলেট খাওয়ানোর কথা বলে তার বাড়িতে নিয়ে যান। বাড়িতে নিয়ে শিশুটিকে ধর্ষণ করেন। চিৎকার করলে মেয়েটিকে বুঝিয়ে তার নানা বাড়ির কাছে এনে ছেড়ে দিয়ে যান অভিযুক্ত জামালের মা। বাড়ি ফেরার পর মেয়েটির শরীরে রক্ত দেখতে পান শিশুটির মা। এরপর ধর্ষণের ঘটনাটি মায়ের কাছে খুলে বলে শিশুটি।
শিশুটির বাবা জানান, তার মেয়ে স্থানীয় একটি কিন্ডারগার্টেনের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ে। বিস্কুট চকলেট খাওয়ার কথা বলে বাড়িতে নিয়ে মেয়ের সঙ্গে খারাপ কাজ করেছে জামাল মাদবর। মেয়েটি কান্না করছিল, আর শরীরে রক্ত ঝরছিল। তখন মেয়ের মা মেয়েকে জিজ্ঞেস করে কি হয়েছে? পরে মেয়ে সব কিছু খুলে বলে। মেয়েটি অসুস্থ হয়ে পড়লে রাতেই স্থানীয় একটি ক্লিনিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সদর হাসপাতালে ভালো চিকিৎসা নেই, তাই উন্নত চিকিৎসার জন্য শনিবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয় শিশুটিকে।
তিনি বলেন, আমার মেয়েকে অনেক কষ্ট দিয়েছে জামাল মাদবর। তার সর্বোচ্চ বিচার দাবি করছি।
জানতে চাইলে পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন বলেন, ৩০ জুলাই শিশুটির বাবা বাদী হয়ে একটি মামলা করেছেন। পরে সদর উপজেলার টাউন চিকন্দি বাজার থেকে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি ধর্ষণের বিষয়টি স্বীকার করেছেন। গ্রেফতার ব্যক্তিকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
এ ঘটনায় শরীয়তপুর সদরের পালং মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন শিশুটির বাবা। অভিযুক্ত অটোরিকশাচালক জামাল মাদবরকে (৪০) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতার জামাল মাদবর সদর উপজেলার চিকন্দি ইউনিয়নের বড় সন্দীপ এলাকার জাব্বার মাদবরের ছেলে।
পুলিশ ও মামলা সূত্রে জানা যায়, গত মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে শিশুটি নানা বাড়ির কাছে একটি দোকানে চকলেট ও বিস্কুট কিনতে যায়। দোকান বন্ধ থাকায় সেখানে থাকা অভিযুক্ত জামাল মাদবর শিশুটিকে বিস্কুট ও চকলেট খাওয়ানোর কথা বলে তার বাড়িতে নিয়ে যান। বাড়িতে নিয়ে শিশুটিকে ধর্ষণ করেন। চিৎকার করলে মেয়েটিকে বুঝিয়ে তার নানা বাড়ির কাছে এনে ছেড়ে দিয়ে যান অভিযুক্ত জামালের মা। বাড়ি ফেরার পর মেয়েটির শরীরে রক্ত দেখতে পান শিশুটির মা। এরপর ধর্ষণের ঘটনাটি মায়ের কাছে খুলে বলে শিশুটি।
শিশুটির বাবা জানান, তার মেয়ে স্থানীয় একটি কিন্ডারগার্টেনের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ে। বিস্কুট চকলেট খাওয়ার কথা বলে বাড়িতে নিয়ে মেয়ের সঙ্গে খারাপ কাজ করেছে জামাল মাদবর। মেয়েটি কান্না করছিল, আর শরীরে রক্ত ঝরছিল। তখন মেয়ের মা মেয়েকে জিজ্ঞেস করে কি হয়েছে? পরে মেয়ে সব কিছু খুলে বলে। মেয়েটি অসুস্থ হয়ে পড়লে রাতেই স্থানীয় একটি ক্লিনিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সদর হাসপাতালে ভালো চিকিৎসা নেই, তাই উন্নত চিকিৎসার জন্য শনিবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয় শিশুটিকে।
তিনি বলেন, আমার মেয়েকে অনেক কষ্ট দিয়েছে জামাল মাদবর। তার সর্বোচ্চ বিচার দাবি করছি।
জানতে চাইলে পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন বলেন, ৩০ জুলাই শিশুটির বাবা বাদী হয়ে একটি মামলা করেছেন। পরে সদর উপজেলার টাউন চিকন্দি বাজার থেকে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি ধর্ষণের বিষয়টি স্বীকার করেছেন। গ্রেফতার ব্যক্তিকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক