সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে নিজেকে গর্বিত মুসলিম বলেছেন আমির খান। এমনকি, পহেলগাঁওকাণ্ডের পরে ধর্মের সঙ্গে সন্ত্রাসের যোগ প্রসঙ্গে বলেন, “কোনও ধর্মই নিরীহ মানুষকে হত্যা করতে শেখায় না। আর এই সন্ত্রাসবাদীদের আমি মুসলিম বলে মনে করি না। ইসলামে স্পষ্ট লেখা রয়েছে, কোনও নিরীহ মানুষকে হত্যা করা যাবে না। মহিলা ও শিশুদের উপর হাত তোলা যাবে না। এই সব শিক্ষা রয়েছে আমাদের ইসলামে।”
এর অনেক আগে আমির জানান, পাকিস্তানি মানেই খারাপ এমন নয়। আবার ভারতীয়দের মধ্যে মুসলিমদের প্রতি অবিশ্বাস রয়েছে, অনেকেই ভাবেন মুসলিম মানেই খারাপ। কিন্তু আমির তাঁর ছবির মাধ্যমে সম্প্রীতির বার্তা দিয়েছেন।
১৯৯৯ সালে আমির ‘সরফরোশ’ ছবিতে এসিপির চরিত্রে অভিনয় করেন। শুধু সাধারণ মানুষ নয়, আইপিএস শিক্ষানবিশদের মধ্যেও জনপ্রিয়তা পায় আমির অভিনীত ‘অজয় সিংহ রাঠৌর’ চরিত্রটি। তার পর থেকে প্রতি বছর তিনি হবু আইপিএস-দের সঙ্গে দেখা করেন এবং সীমান্তসমস্যা-সহ দেশের নানা সমস্যা নিয়ে পর্যালোচনা করেন। ভারত-পাকিস্তানের সম্পর্ক ও সে দেশের সন্ত্রাসবাদ ও গুপ্তচর কী ভাবে ভারতে ঢুকে এ দেশের ক্ষতি করার চেষ্টা করে এবং সেখান থেকে কী ভাবে দেশের পুলিশ আধিকারিকেরা দুষ্কৃতীদের ধরেন সেই নিয়েই ‘সরফরোশ’ ছবির চিত্রনাট্য।
সেই সময় এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘‘আমরা পাকিস্তানের আইএসআই-এর সঙ্গে লড়ছি ঠিকই। কিন্তু পাকিস্তানের সাধারণ জনগণ খারাপ নয়। পৃথিবীর সব জায়গায় কিছু ভাল লোক থাকে, কিছু মন্দ লোকও থাকে। যদিও আমাদের ছবিতে এই দেশের মুসলিমদের প্রতি একটা ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি রাখা হয়েছে। আসলে মুসলিম মানেই খারাপ নয় এবং মুসলিম মানেই ভারতের প্রতি বিশ্বাসঘাতক নয়, সেই বার্তা দেওয়া হয়েছে।’’
এর অনেক আগে আমির জানান, পাকিস্তানি মানেই খারাপ এমন নয়। আবার ভারতীয়দের মধ্যে মুসলিমদের প্রতি অবিশ্বাস রয়েছে, অনেকেই ভাবেন মুসলিম মানেই খারাপ। কিন্তু আমির তাঁর ছবির মাধ্যমে সম্প্রীতির বার্তা দিয়েছেন।
১৯৯৯ সালে আমির ‘সরফরোশ’ ছবিতে এসিপির চরিত্রে অভিনয় করেন। শুধু সাধারণ মানুষ নয়, আইপিএস শিক্ষানবিশদের মধ্যেও জনপ্রিয়তা পায় আমির অভিনীত ‘অজয় সিংহ রাঠৌর’ চরিত্রটি। তার পর থেকে প্রতি বছর তিনি হবু আইপিএস-দের সঙ্গে দেখা করেন এবং সীমান্তসমস্যা-সহ দেশের নানা সমস্যা নিয়ে পর্যালোচনা করেন। ভারত-পাকিস্তানের সম্পর্ক ও সে দেশের সন্ত্রাসবাদ ও গুপ্তচর কী ভাবে ভারতে ঢুকে এ দেশের ক্ষতি করার চেষ্টা করে এবং সেখান থেকে কী ভাবে দেশের পুলিশ আধিকারিকেরা দুষ্কৃতীদের ধরেন সেই নিয়েই ‘সরফরোশ’ ছবির চিত্রনাট্য।
সেই সময় এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘‘আমরা পাকিস্তানের আইএসআই-এর সঙ্গে লড়ছি ঠিকই। কিন্তু পাকিস্তানের সাধারণ জনগণ খারাপ নয়। পৃথিবীর সব জায়গায় কিছু ভাল লোক থাকে, কিছু মন্দ লোকও থাকে। যদিও আমাদের ছবিতে এই দেশের মুসলিমদের প্রতি একটা ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি রাখা হয়েছে। আসলে মুসলিম মানেই খারাপ নয় এবং মুসলিম মানেই ভারতের প্রতি বিশ্বাসঘাতক নয়, সেই বার্তা দেওয়া হয়েছে।’’