রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নিয়ে প্রশাসনের টালবাহানার প্রতিবাদ এবং রাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা ও বাস্তবায়নে ১ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। এ সময় শিক্ষার্থীরা এসব স্লোগান দিতে থাকেন।
সোমবার (২১ জুলাই) সকাল সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে ‘রাজশাহী ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্টস অ্যালায়েন্স’র ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। পরে ১২টায় প্রশাসন ভবনের সামনে অবস্থান করেন।
এ সময় তারা ‘সব দফার এক দফা, রাকসু রাকসু’, ‘রাকসু রাকসু রাকসু চাই, রাকসু ছাড়া মুক্তি নাই’, ‘এক দফা এক দাবি, রাকসু রাকসু’, ‘সিন্ডিকেটের কালো হাত, ভেঙে দাও গুড়িয়ে দাও’, ‘আপোষ না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম’, ‘দালালি না আজাদি, আজাদি আজাদি’, ‘ইনকিলাব ইনকিলাব, জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
রাবির সাবেক সমন্বয়ক মেহেদী সজীব বলেন, জুলাইয়ের এক বছর পার হয়ে গেছে। যখন এই প্রশাসন দায়িত্ব নিয়েছিল, তখন আমাদের বলেছিল, পাঁচ মাসের ভেতরেই রাকসু নির্বাচন দেবে। কিন্তু দায়িত্ব নেওয়ার এক বছর পার হয়ে গেলেও, নয় দফার এক দফা, রাকসুর তফসিল এখনো দেখতে পাইনি। ২৩ জুন নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল, পরে দেখলাম ৩০ জুন তফসিল ঘোষণার কথা, কিন্তু আজকে ২১ দিন কেটে গেল। এখন পর্যন্ত কোন তফসিলেই দেখতে পাইনি। এর জন্যই মনে হচ্ছে প্রশাসন আমাদের সাথে টালবাহানা করছে। আমাদের এই দাবি না মানলে আমরা তীব্র থেকে তীব্র আন্দোলনে যাব।
আরেক সাবেক সমন্বয়ক সানজিদা ঢালি বলেন, এক বছর ধরে বর্তমান প্রশাসন আমাদের জন্য কোন কাজ না করে প্রমাণ করেছে, তারা এখন ফ্যাসিস্টের মত হচ্ছে। আমরা আর কোন ফ্যাসিস্ট বসাতে চাই না। আমরা চাই তারা আমাদের অধিকারের জন্য কাজ করুক। যদি কাজ করতে না পারে তাহলে পদত্যাগ করুক। যদি তারা এগুলোর মধ্যে একটিও না করে, তাহলে তাদের কেমনে পদত্যাগ করাতে হয়, তা আমরা খুব ভালো করেই জানি।
এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. সালেহ হাসান নকীব বলেন, রাকসু অবশ্যই শিক্ষার্থীদের অধিকার। আমার গতকালকেও নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কথা হয়েছে। তারা কিছু কিছু বিষয় নিয়ে একটু দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছে। সেগুলো অচিরেই কেটে যাবে। রাকসু দেরি হচ্ছে, এ নিয়ে কোন সন্দেহ নেই। আমরা দ্রুত করার চেষ্টা করছি।
সোমবার (২১ জুলাই) সকাল সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে ‘রাজশাহী ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্টস অ্যালায়েন্স’র ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। পরে ১২টায় প্রশাসন ভবনের সামনে অবস্থান করেন।
এ সময় তারা ‘সব দফার এক দফা, রাকসু রাকসু’, ‘রাকসু রাকসু রাকসু চাই, রাকসু ছাড়া মুক্তি নাই’, ‘এক দফা এক দাবি, রাকসু রাকসু’, ‘সিন্ডিকেটের কালো হাত, ভেঙে দাও গুড়িয়ে দাও’, ‘আপোষ না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম’, ‘দালালি না আজাদি, আজাদি আজাদি’, ‘ইনকিলাব ইনকিলাব, জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
রাবির সাবেক সমন্বয়ক মেহেদী সজীব বলেন, জুলাইয়ের এক বছর পার হয়ে গেছে। যখন এই প্রশাসন দায়িত্ব নিয়েছিল, তখন আমাদের বলেছিল, পাঁচ মাসের ভেতরেই রাকসু নির্বাচন দেবে। কিন্তু দায়িত্ব নেওয়ার এক বছর পার হয়ে গেলেও, নয় দফার এক দফা, রাকসুর তফসিল এখনো দেখতে পাইনি। ২৩ জুন নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল, পরে দেখলাম ৩০ জুন তফসিল ঘোষণার কথা, কিন্তু আজকে ২১ দিন কেটে গেল। এখন পর্যন্ত কোন তফসিলেই দেখতে পাইনি। এর জন্যই মনে হচ্ছে প্রশাসন আমাদের সাথে টালবাহানা করছে। আমাদের এই দাবি না মানলে আমরা তীব্র থেকে তীব্র আন্দোলনে যাব।
আরেক সাবেক সমন্বয়ক সানজিদা ঢালি বলেন, এক বছর ধরে বর্তমান প্রশাসন আমাদের জন্য কোন কাজ না করে প্রমাণ করেছে, তারা এখন ফ্যাসিস্টের মত হচ্ছে। আমরা আর কোন ফ্যাসিস্ট বসাতে চাই না। আমরা চাই তারা আমাদের অধিকারের জন্য কাজ করুক। যদি কাজ করতে না পারে তাহলে পদত্যাগ করুক। যদি তারা এগুলোর মধ্যে একটিও না করে, তাহলে তাদের কেমনে পদত্যাগ করাতে হয়, তা আমরা খুব ভালো করেই জানি।
এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. সালেহ হাসান নকীব বলেন, রাকসু অবশ্যই শিক্ষার্থীদের অধিকার। আমার গতকালকেও নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কথা হয়েছে। তারা কিছু কিছু বিষয় নিয়ে একটু দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছে। সেগুলো অচিরেই কেটে যাবে। রাকসু দেরি হচ্ছে, এ নিয়ে কোন সন্দেহ নেই। আমরা দ্রুত করার চেষ্টা করছি।