ভারতীয় নারী নাকি ভুলে যাচ্ছে সংস্কৃতি, ঐতিহ্য! ভদ্রতা নাকি পরিমাপ করা যায় পরনের পোশাকে! চারদিকে ছড়িয়ে পড়ছে এমন নানা বিতর্ক। এরই মধ্যে নতুন করে চর্চায় উঠে এসেছেন উর্ফী জাভেদ। আর তাঁরই সঙ্গে প্রিয়ঙ্কা চোপড়াও।
উর্ফী তাঁর উদ্ভট পোশাকের জন্যই নজর কাড়েন। বলিউড অভিনেত্রী না হয়েও গত প্রায় তিন-চার বছর ধরে প্রচারের আলো নিজের দিকে টেনে রেখেছেন তিনি। এমনকি খোদ রণবীর সিংহকে এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন উর্ফীর পোশাক সম্পর্কে ধারণা যথেষ্ট আকর্ষণীয়। যদিও উর্ফীর এই পোশাক নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। রক্ষণশীল মুসলিম পরিবারের মেয়ে কী ভাবে নিজের পরিকল্পিত পোশাক পরে তাক লাগিয়ে দেন সকলকে সেই ইতিহাসও কম আকর্ষণীয় নয়। প্রাথমিক ভাবে উর্ফীর পোশাক ছিল বিপজ্জনক ভাবে খোলামেলা। সস্তায় বাজিমাত করতে চেয়ে উর্ফী কখনও পরতেন ব্লেডের জামা, কখনও সেফটিপিনের। কখনও বাজারের ব্যাগ দিয়েই বানিয়ে নিতেন নিজের পোশাক। আর সেখানে থাকত তাঁর লাস্যময় শরীরের হাতছানি।
কিন্তু প্রচারের আলো এসে পড়ার পর উর্ফী সংযত করে ফেলেছেন নিজেকে। এখন তাঁর পোশাক আরও বেশি চমক দেয়। কখনও তাঁর গাউনে ফুটে ওঠে থ্রি-ডি আলোকসজ্জা। কখনও তাঁর পোশাক ঘিরে উড়তে থাকে নীল পাখি। আবার সহায়ক দলের সাহায্য নিয়ে কখনও তিনি নিজেই হয়ে ওঠেন আস্ত একটি ফুল।
২০২৩ সালের একটি ভিডিয়ো সমাজমাধ্যমে নতুন করে বিতর্ক তৈরি করেছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে বিমানবন্দরে উর্ফী, মাথায় গোলাপি চুল খোঁপা করে বাঁধা। সবুজ লতাপাতা আঁকা একটি পোশাক তাঁর পরনে। কিন্তু পিঠে নেই কোনও আবরণ। একাংশ স্তনও দৃশ্যমান। এমন ভাবে উর্ফীকে দেখে কোনও ব্যক্তি তাঁকে উদ্দেশ করে বলেন, “এ সব পোশাক পরে ভারতে চলা যাবে না। ভারতকে অপমান করছ।” কিন্তু উর্ফী মোটেও দমবার পাত্রী নন। তিনি সাফ জানিয়ে দেন, “আমি আপনার মেয়ে নই, নিজের কাজে মন দিন।” উর্ফীর ব্যবহার বা পোশাকবিধি নিয়ে ওই ব্যক্তির মন্তব্য ঘিরে শুরু হয়েছে বিতর্ক।
সমাজমাধ্যমে এক ব্যক্তি এই ভিডিয়োটি ভাগ করে নিয়েছেন। আর সেখানেই দেখা গিয়েছে, ভিডিয়োটি লাইক করেছেন খোদ প্রিয়ঙ্কা চোপড়া। তিনি কোনও মন্তব্য না করলেও উর্ফীর অনমনীয় মনোভাব, জেদের পাশে দাঁড়িয়েছেন বলেই মনে করছেন নেটাগরিকেরা।
                           উর্ফী তাঁর উদ্ভট পোশাকের জন্যই নজর কাড়েন। বলিউড অভিনেত্রী না হয়েও গত প্রায় তিন-চার বছর ধরে প্রচারের আলো নিজের দিকে টেনে রেখেছেন তিনি। এমনকি খোদ রণবীর সিংহকে এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন উর্ফীর পোশাক সম্পর্কে ধারণা যথেষ্ট আকর্ষণীয়। যদিও উর্ফীর এই পোশাক নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। রক্ষণশীল মুসলিম পরিবারের মেয়ে কী ভাবে নিজের পরিকল্পিত পোশাক পরে তাক লাগিয়ে দেন সকলকে সেই ইতিহাসও কম আকর্ষণীয় নয়। প্রাথমিক ভাবে উর্ফীর পোশাক ছিল বিপজ্জনক ভাবে খোলামেলা। সস্তায় বাজিমাত করতে চেয়ে উর্ফী কখনও পরতেন ব্লেডের জামা, কখনও সেফটিপিনের। কখনও বাজারের ব্যাগ দিয়েই বানিয়ে নিতেন নিজের পোশাক। আর সেখানে থাকত তাঁর লাস্যময় শরীরের হাতছানি।
কিন্তু প্রচারের আলো এসে পড়ার পর উর্ফী সংযত করে ফেলেছেন নিজেকে। এখন তাঁর পোশাক আরও বেশি চমক দেয়। কখনও তাঁর গাউনে ফুটে ওঠে থ্রি-ডি আলোকসজ্জা। কখনও তাঁর পোশাক ঘিরে উড়তে থাকে নীল পাখি। আবার সহায়ক দলের সাহায্য নিয়ে কখনও তিনি নিজেই হয়ে ওঠেন আস্ত একটি ফুল।
২০২৩ সালের একটি ভিডিয়ো সমাজমাধ্যমে নতুন করে বিতর্ক তৈরি করেছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে বিমানবন্দরে উর্ফী, মাথায় গোলাপি চুল খোঁপা করে বাঁধা। সবুজ লতাপাতা আঁকা একটি পোশাক তাঁর পরনে। কিন্তু পিঠে নেই কোনও আবরণ। একাংশ স্তনও দৃশ্যমান। এমন ভাবে উর্ফীকে দেখে কোনও ব্যক্তি তাঁকে উদ্দেশ করে বলেন, “এ সব পোশাক পরে ভারতে চলা যাবে না। ভারতকে অপমান করছ।” কিন্তু উর্ফী মোটেও দমবার পাত্রী নন। তিনি সাফ জানিয়ে দেন, “আমি আপনার মেয়ে নই, নিজের কাজে মন দিন।” উর্ফীর ব্যবহার বা পোশাকবিধি নিয়ে ওই ব্যক্তির মন্তব্য ঘিরে শুরু হয়েছে বিতর্ক।
সমাজমাধ্যমে এক ব্যক্তি এই ভিডিয়োটি ভাগ করে নিয়েছেন। আর সেখানেই দেখা গিয়েছে, ভিডিয়োটি লাইক করেছেন খোদ প্রিয়ঙ্কা চোপড়া। তিনি কোনও মন্তব্য না করলেও উর্ফীর অনমনীয় মনোভাব, জেদের পাশে দাঁড়িয়েছেন বলেই মনে করছেন নেটাগরিকেরা।
 
  তামান্না হাবিব নিশু
 তামান্না হাবিব নিশু  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                