চেহারার জন্য বার বার কটাক্ষের শিকার হন খুশি কপূর। শ্রীদেবীর কন্যা হওয়ার সুবাদে নেটাগরিকেরা অনেক ছোট থেকেই খুশিকে দেখে আসছেন। বি-টাউনে পা রাখার আগে তাঁর মুখ, নাক, ঠোঁটের গড়ন ছিল অন্য রকম। এখন বদলে গিয়েছে অনেক কিছুই। সেই নিয়ে ফের খোলাখুলি কথা বললেন খুশি।
মুখের বিভিন্ন জায়গায় করেছেন অস্ত্রোপচার। ভ্রু, নাক, ঠোঁটে ফোটাতে হয়েছে সূচ। অবলীলায় সে কথা স্বীকার করেছেন খুশি। অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সৌন্দর্য বৃদ্ধি করা নিয়ে প্রশ্ন করা হয় খুশিকে। তখনই তিনি স্বীকার করেন, নিজেও অস্ত্রোপচার করিয়েছেন। এই সিদ্ধান্ত একেবারেই ব্যক্তিগত বলে জানান তিনি। খুশি বলেন, “আমি সব সময় সৎ থাকার চেষ্টা করেছি। নিজে যা করেছি, সেটা নিয়ে খোলাখুলি কথা বলতেই পছন্দ করেছি। কেউ যদি নিজে কিছু করতে চান, সেটা তাঁদের ব্যক্তিগত পছন্দ। তাঁদের যেটা মানাচ্ছে, তাঁরা সেটা করতেই পারেন।”
তারকা হিসেবে নতুন প্রজন্মের অনুরাগীদের উপর কী প্রভাব পড়বে, সেটা নিয়ে ভাবাও গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন খুশি। তাই শ্রীদেবী কন্যা জানান, অস্ত্রোপচার করে সেটা অস্বীকার করা মোটেই ভাল দৃষ্টান্ত তৈরি করে না। তার চেয়ে বরং নিজের সিদ্ধান্ত স্পষ্ট বললে তা অনুপ্রেরণা জোগায়।
খুশি জানান, অস্ত্রোপচার করার পরে যাঁরা সমালোচনা করছেন, তাঁরা আগেও সমালোচনা করতেন। তাই তাঁর কথায়, “এই বিষয়ে আলোচনা করতে গেলে শেষ হবে না। তাই শান্তি বজায় রাখাই ভাল। নিজের সিদ্ধান্তে অনড় থাকুন। অন্যেরা কী বলছেন, সেই নিয়ে ভাববেন না।”
মুখের বিভিন্ন জায়গায় করেছেন অস্ত্রোপচার। ভ্রু, নাক, ঠোঁটে ফোটাতে হয়েছে সূচ। অবলীলায় সে কথা স্বীকার করেছেন খুশি। অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সৌন্দর্য বৃদ্ধি করা নিয়ে প্রশ্ন করা হয় খুশিকে। তখনই তিনি স্বীকার করেন, নিজেও অস্ত্রোপচার করিয়েছেন। এই সিদ্ধান্ত একেবারেই ব্যক্তিগত বলে জানান তিনি। খুশি বলেন, “আমি সব সময় সৎ থাকার চেষ্টা করেছি। নিজে যা করেছি, সেটা নিয়ে খোলাখুলি কথা বলতেই পছন্দ করেছি। কেউ যদি নিজে কিছু করতে চান, সেটা তাঁদের ব্যক্তিগত পছন্দ। তাঁদের যেটা মানাচ্ছে, তাঁরা সেটা করতেই পারেন।”
তারকা হিসেবে নতুন প্রজন্মের অনুরাগীদের উপর কী প্রভাব পড়বে, সেটা নিয়ে ভাবাও গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন খুশি। তাই শ্রীদেবী কন্যা জানান, অস্ত্রোপচার করে সেটা অস্বীকার করা মোটেই ভাল দৃষ্টান্ত তৈরি করে না। তার চেয়ে বরং নিজের সিদ্ধান্ত স্পষ্ট বললে তা অনুপ্রেরণা জোগায়।
খুশি জানান, অস্ত্রোপচার করার পরে যাঁরা সমালোচনা করছেন, তাঁরা আগেও সমালোচনা করতেন। তাই তাঁর কথায়, “এই বিষয়ে আলোচনা করতে গেলে শেষ হবে না। তাই শান্তি বজায় রাখাই ভাল। নিজের সিদ্ধান্তে অনড় থাকুন। অন্যেরা কী বলছেন, সেই নিয়ে ভাববেন না।”