নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে আরেকটি লড়াই সামনে আসছে, সেই লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) প্রধান সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম। ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ শুক্রবার দুপুরে মুন্সিগঞ্জ শহরে পথসভা ও পদযাত্রায় এ কথা বলেন তিনি। 
পথসভায় বক্তব্যে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘মুন্সিগঞ্জে ছিল এই উপমহাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা কেন্দ্র, সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। আজ মুন্সিগঞ্জে স্বাস্থ্যসেবার বেহাল অবস্থা। ঢাকার এত কাছে হওয়া সত্ত্বেও যাতায়াত ব্যবস্থার বেহাল দশার কথা আমরা জানি। শিক্ষা এবং কর্মসংস্থানের দুর্গতি রয়েছে মুন্সিগঞ্জে। মুন্সিগঞ্জ মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে চায়। মুন্সিগঞ্জ সেই বিক্রমপুর, সেই ইদ্রাকপুরের ঐতিহ্যকে ধারন করে দাঁড়াতে চায়।’
নাহিদ বলেন, ‘আরেকটি লড়াই সামনে আসছে। আমরা সেই লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমরা জানি মুন্সিগঞ্জবাসী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের সেই লড়াইয়ে আমাদের সাথে থাকবে। গোপালগঞ্জে হামলা চালানো হয়েছে। বাংলাদেশের আরও দশটা জায়গায় হামলা চালানো হবে। কিন্তু, আমাদেরকে দমন করা যাবে না। গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে মুজিববাদের বিরুদ্ধে যে লড়াই আমরা ঘোষণা করেছি, ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যে লড়াই শুরু করেছি, সে লড়াই শেষ না করে আমরা থামব না।’
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিয়ে নাহিদ বলেন, ‘মুন্সিগঞ্জের হাজারো মানুষ প্রবাসে থাকে। আমরা প্রবাসীদের ভোটাধিকারের পক্ষে কথা বলছি। আপনাদের স্বজন প্রবাসীদের এ ব্যাপারে সরব হতে বলুন। আমরা তাদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করব। আজ জুম্মাবার। আমরা আপনাদের সাথে একত্রে নামাজ পড়ব। শহিদদের জন্য দোয়া করব। বাংলাদেশের ওপর আল্লাহর রহমতের জন্য দোয়া করব।’
কেন্দ্রীয় নেতা সারজিস আলম তার বক্তব্যে বলেন, ‘জুলাই গণহত্যার নির্দেশদাতা, বিডিআর হত্যাকাণ্ডের নির্দেশদাতা, শাপলা গণ হত্যার নির্দেশদাতা দিল্লিতে বসে থাকা হাসিনাকে দেশে এনে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এই বাংলাদেশে হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড দেখে মরতে চাই। দেশের বাইরে বসে যারা দেশের বিভিন্ন জায়গায় গণহত্যার সশস্ত্র হামলার ষড়যন্ত্র করছে তাদের অচিরেই গ্রেপ্তার করে জুলাই সহযোদ্ধাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।’
কর্মসূচিতে দলের শীর্ষ নেতারা দেশের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, যাতায়াতসহ নানা সংকট তুলে ধরে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য লড়াইয়ের ঘোষণা দেন। পথসভাটি শুরু হয় শহরের কৃষি ব্যাংক চত্বরে দুপুর ১২টার দিকে। এতে আরও অংশ নেন হাসনাত আব্দুল্লাহ, নাসিরউদ্দিন পাটোয়ারি, ডা. তাসনিম জারা, সামান্তা শারমিনসহ দলের কেন্দ্রীয় নেতারা। সকাল থেকেই কর্মসূচিকে ঘিরে শহরে দলীয় কর্মী-সমর্থকদের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। এছাড়া পুলিশ ও সেনাবাহিনীকেও সতর্ক অবস্থানে দেখা গেছে।
                           পথসভায় বক্তব্যে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘মুন্সিগঞ্জে ছিল এই উপমহাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা কেন্দ্র, সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। আজ মুন্সিগঞ্জে স্বাস্থ্যসেবার বেহাল অবস্থা। ঢাকার এত কাছে হওয়া সত্ত্বেও যাতায়াত ব্যবস্থার বেহাল দশার কথা আমরা জানি। শিক্ষা এবং কর্মসংস্থানের দুর্গতি রয়েছে মুন্সিগঞ্জে। মুন্সিগঞ্জ মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে চায়। মুন্সিগঞ্জ সেই বিক্রমপুর, সেই ইদ্রাকপুরের ঐতিহ্যকে ধারন করে দাঁড়াতে চায়।’
নাহিদ বলেন, ‘আরেকটি লড়াই সামনে আসছে। আমরা সেই লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমরা জানি মুন্সিগঞ্জবাসী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের সেই লড়াইয়ে আমাদের সাথে থাকবে। গোপালগঞ্জে হামলা চালানো হয়েছে। বাংলাদেশের আরও দশটা জায়গায় হামলা চালানো হবে। কিন্তু, আমাদেরকে দমন করা যাবে না। গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে মুজিববাদের বিরুদ্ধে যে লড়াই আমরা ঘোষণা করেছি, ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যে লড়াই শুরু করেছি, সে লড়াই শেষ না করে আমরা থামব না।’
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিয়ে নাহিদ বলেন, ‘মুন্সিগঞ্জের হাজারো মানুষ প্রবাসে থাকে। আমরা প্রবাসীদের ভোটাধিকারের পক্ষে কথা বলছি। আপনাদের স্বজন প্রবাসীদের এ ব্যাপারে সরব হতে বলুন। আমরা তাদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করব। আজ জুম্মাবার। আমরা আপনাদের সাথে একত্রে নামাজ পড়ব। শহিদদের জন্য দোয়া করব। বাংলাদেশের ওপর আল্লাহর রহমতের জন্য দোয়া করব।’
কেন্দ্রীয় নেতা সারজিস আলম তার বক্তব্যে বলেন, ‘জুলাই গণহত্যার নির্দেশদাতা, বিডিআর হত্যাকাণ্ডের নির্দেশদাতা, শাপলা গণ হত্যার নির্দেশদাতা দিল্লিতে বসে থাকা হাসিনাকে দেশে এনে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এই বাংলাদেশে হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড দেখে মরতে চাই। দেশের বাইরে বসে যারা দেশের বিভিন্ন জায়গায় গণহত্যার সশস্ত্র হামলার ষড়যন্ত্র করছে তাদের অচিরেই গ্রেপ্তার করে জুলাই সহযোদ্ধাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।’
কর্মসূচিতে দলের শীর্ষ নেতারা দেশের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, যাতায়াতসহ নানা সংকট তুলে ধরে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য লড়াইয়ের ঘোষণা দেন। পথসভাটি শুরু হয় শহরের কৃষি ব্যাংক চত্বরে দুপুর ১২টার দিকে। এতে আরও অংশ নেন হাসনাত আব্দুল্লাহ, নাসিরউদ্দিন পাটোয়ারি, ডা. তাসনিম জারা, সামান্তা শারমিনসহ দলের কেন্দ্রীয় নেতারা। সকাল থেকেই কর্মসূচিকে ঘিরে শহরে দলীয় কর্মী-সমর্থকদের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। এছাড়া পুলিশ ও সেনাবাহিনীকেও সতর্ক অবস্থানে দেখা গেছে।
 
  অনলাইন ডেস্ক
 অনলাইন ডেস্ক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                