বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ত্বকে সেই ছাপ এসে পড়বেই। তবে অল্প বয়সেও এই সমস্যা দেখা দিতে পারে নিজেদেরই ভুলে। বাইরে বেরোনোর সময় কমবেশি মেকআপ করার অভ্যাস অনেকেরই আছে। কারও কারও আবার কাজের সূত্রে রোজই চড়া মেকআপ করতে হয়। রূপটান শিল্পীরা বলছেন, অল্প বয়সে ত্বক বুড়িয়ে যাওয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে। মেকআপ ঠিক মতো না তোলা তার মধ্যে একটি। কাজ থেকে ফিরে ক্লান্ত বোধ করেন অনেকেই। মেকআপ করার সময়ে যত ধৈর্য থাকে, তোলার সময়ে ততটা থাকে না। আর সেই সময়েই এমন কিছু ভুল করে ফেলেন যে, তার জেরেই ত্বকের ক্ষতি হয়।
কোন কোন ভুলে ত্বকে অকালেই বয়েসের ছাপ পড়তে পারে?
১) মুখের অন্যান্য অংশের চেয়ে স্পর্শকাতর চোখ। তাই চোখের মেকআপ তোলার জন্য আলাদা রিমুভার রয়েছে। তা আবার মুখের জন্য উপযুক্ত নয়। তবে অনেকেই এই প্রসাধনীটি মুখের মেকআপ তুলতে ব্যবহার করেন। ফলে সঠিক ভাবে মেকআপ তোলা সম্ভব হয় না। দীর্ঘ দিন ধরে চলা এই অভ্যাসে ত্বক বুড়িয়ে যেতে পারে।
২) অনেকে আবার মেকআপ তুলতে ভিজে ওয়াইপস দিয়ে মুখ মুছে নেন। এই পদ্ধতিতে যে খুব ভাল করে মুখ পরিষ্কার করা যায়, তা নয়। আবার, অতিরিক্ত ক্লিনজ়িং ওয়াইপস ব্যবহার করলে কিন্তু ত্বকের ক্ষতিও হতে পারে।
৩) দেহের চেয়ে মুখমণ্ডল বেশি স্পর্শকাতর। মুখে ফেসওয়াশ ব্যবহারের সময় খুব জোরে ঘষাঘষি করলেও ত্বকের ক্ষতি হতে পারে। ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে পড়তে পারে। তাই মুখ ধুতে হবে কোমল হাতে।
৪) জলের তাপমাত্রা সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে। গরম জলে মুখ ধুতে ভাল লাগলেও তা ত্বকের জন্য উপযুক্ত নয়। নিয়মিত গরম জল দিয়ে মুখ ধুলে ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে পড়ে। মুখে বলিরেখাও দেখা দিতে পারে।
৫) অনেক সময় চোয়াল কিংবা গলার দিকেও বলিরেখা দেখা যায়। সেই সব জায়গায় মেকআপ করলেও তোলার সময় কিন্তু অনেকে ধৈর্য নিয়ে সেই সব জায়গা পরিষ্কার করেন না। ত্বকের ক্ষতি না চাইলে মেকআপ তোলার ক্ষেত্রে আরও একটু বেশি সময় খরচ খরতে হবে।
কী ভাবে মেকআপ তুললে ত্বক কোমল থাকবে?
মুখ থেকে সঠিক ভাবে মেকআপ তুলতে ‘ডবল ক্লিনজ়িং’ পদ্ধতির উপর ভরসা করাই ভাল। প্রথমে তৈলাক্ত কোনও ক্লিনজ়ার বা নারকেল তেল ভাল করে মুখে মেখে নিতে হবে। তার পর ভিজে ওয়াইপস দিয়ে মেকআপ তুলে ফেলতে হবে। শেষ ধাপে মাইল্ড কোনও ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। এখানেই শেষ নয়। ফেসওয়াশ ব্যবহারের পর ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়, তাই তার পরে অবশ্যই ময়শ্চারাইজ়ার ব্যবহার করতে হবে।
কোন কোন ভুলে ত্বকে অকালেই বয়েসের ছাপ পড়তে পারে?
১) মুখের অন্যান্য অংশের চেয়ে স্পর্শকাতর চোখ। তাই চোখের মেকআপ তোলার জন্য আলাদা রিমুভার রয়েছে। তা আবার মুখের জন্য উপযুক্ত নয়। তবে অনেকেই এই প্রসাধনীটি মুখের মেকআপ তুলতে ব্যবহার করেন। ফলে সঠিক ভাবে মেকআপ তোলা সম্ভব হয় না। দীর্ঘ দিন ধরে চলা এই অভ্যাসে ত্বক বুড়িয়ে যেতে পারে।
২) অনেকে আবার মেকআপ তুলতে ভিজে ওয়াইপস দিয়ে মুখ মুছে নেন। এই পদ্ধতিতে যে খুব ভাল করে মুখ পরিষ্কার করা যায়, তা নয়। আবার, অতিরিক্ত ক্লিনজ়িং ওয়াইপস ব্যবহার করলে কিন্তু ত্বকের ক্ষতিও হতে পারে।
৩) দেহের চেয়ে মুখমণ্ডল বেশি স্পর্শকাতর। মুখে ফেসওয়াশ ব্যবহারের সময় খুব জোরে ঘষাঘষি করলেও ত্বকের ক্ষতি হতে পারে। ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে পড়তে পারে। তাই মুখ ধুতে হবে কোমল হাতে।
৪) জলের তাপমাত্রা সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে। গরম জলে মুখ ধুতে ভাল লাগলেও তা ত্বকের জন্য উপযুক্ত নয়। নিয়মিত গরম জল দিয়ে মুখ ধুলে ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে পড়ে। মুখে বলিরেখাও দেখা দিতে পারে।
৫) অনেক সময় চোয়াল কিংবা গলার দিকেও বলিরেখা দেখা যায়। সেই সব জায়গায় মেকআপ করলেও তোলার সময় কিন্তু অনেকে ধৈর্য নিয়ে সেই সব জায়গা পরিষ্কার করেন না। ত্বকের ক্ষতি না চাইলে মেকআপ তোলার ক্ষেত্রে আরও একটু বেশি সময় খরচ খরতে হবে।
কী ভাবে মেকআপ তুললে ত্বক কোমল থাকবে?
মুখ থেকে সঠিক ভাবে মেকআপ তুলতে ‘ডবল ক্লিনজ়িং’ পদ্ধতির উপর ভরসা করাই ভাল। প্রথমে তৈলাক্ত কোনও ক্লিনজ়ার বা নারকেল তেল ভাল করে মুখে মেখে নিতে হবে। তার পর ভিজে ওয়াইপস দিয়ে মেকআপ তুলে ফেলতে হবে। শেষ ধাপে মাইল্ড কোনও ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। এখানেই শেষ নয়। ফেসওয়াশ ব্যবহারের পর ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়, তাই তার পরে অবশ্যই ময়শ্চারাইজ়ার ব্যবহার করতে হবে।