ভারতে স্ত্রী ও সন্তানকে ফেলে প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে প্রেমের টানে বাংলাদেশে এসেছিলেন সোহেল শেখ (৩০), নামের এক যুবক। বাংলাদেশে পৌঁছতেই তাঁকে 'র' এজেন্ট সন্দেহে ঘিরে ধরে বেধড়ক পেটোয় স্থানীয় লোকজন। শেষমেশ সেনাবাহিনী এসে তাঁকে উদ্ধার করে।
গণপিটুনির শিকার সোহেল শেখ, তিনি কেরলে একটি সংস্থার গাড়ি চালান। পাশাপাশি একটি অনলাইন সোশ্যাল অ্যাপে এজেন্সি চালান সোহেল। ওই অ্যাপে টাকা দিয়ে ভিডিয়ো চ্যাটে কথা বলা যায় দেশ-বিদেশের বিভিন্ন নাগরিকদের সঙ্গে। সেই সূত্রেই বাংলাদেশের রংপুরের এক তরুণীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে ওঠে তাঁর। সেই প্রেমেই ভর করে ৪ জুলাই শুক্রবার সোহেল মালদহ সীমান্ত দিয়ে বৈধ ভিসা ও পাসপোর্ট নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন। রাজশাহীতে এক আত্মীয়ের বাড়িতে ওঠেন। সেখান থেকে পরদিন সন্ধ্যায় রওনা দেন রংপুরে প্রেমিকার বাড়ির উদ্দেশে। তবে প্রেমিকার বাড়িতে পৌঁছতেই ঘটে বিপত্তি। ভারতীয় পরিচয় দিতেই স্থানীয়দের সন্দেহ হয়, সোহেল ‘র’ অর্থাৎ ভারতের গোয়েন্দা সংস্থার এজেন্ট! সেই সন্দেহে গণপিটুনি দেয় স্থানীয়রা।
পরিস্থিতি হাতের বাইরে যাওয়ার আগেই খবর যায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কাছে। একটি সেনাদল এসে সোহেলকে উদ্ধার করে নিয়ে যায় তাদের ক্যাম্পে। খতিয়ে দেখা হয় তাঁর কাগজপত্র। তারপর তাঁকে হস্তান্তর করা হয় স্থানীয় হারাগাছ থানায়। সেখানকার পুলিশ সোহেলকে ভারতে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়। ৭ জুলাই রবিবার লালমনিরহাট জেলার বুড়িমারি সীমান্ত দিয়ে এদেশে ফিরে যান তিনি।
জানা গেছে, তাঁর এজেন্সিতে বাংলাদেশের অনেকেই কাজ করতেন। তাঁদের মধ্যে একজনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। দেখা করতে গিয়ে এমন বিপদে পড়েন। বৈধ কাগজপত্র থাকলেও তাঁকে মারধর করা হয়। জানা গেছে, যুবকের স্ত্রী ও সন্তান আছে। তবে তাঁর এমন কাণ্ডে লজ্জিত পরিবারের সদস্যরা।
গণপিটুনির শিকার সোহেল শেখ, তিনি কেরলে একটি সংস্থার গাড়ি চালান। পাশাপাশি একটি অনলাইন সোশ্যাল অ্যাপে এজেন্সি চালান সোহেল। ওই অ্যাপে টাকা দিয়ে ভিডিয়ো চ্যাটে কথা বলা যায় দেশ-বিদেশের বিভিন্ন নাগরিকদের সঙ্গে। সেই সূত্রেই বাংলাদেশের রংপুরের এক তরুণীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে ওঠে তাঁর। সেই প্রেমেই ভর করে ৪ জুলাই শুক্রবার সোহেল মালদহ সীমান্ত দিয়ে বৈধ ভিসা ও পাসপোর্ট নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন। রাজশাহীতে এক আত্মীয়ের বাড়িতে ওঠেন। সেখান থেকে পরদিন সন্ধ্যায় রওনা দেন রংপুরে প্রেমিকার বাড়ির উদ্দেশে। তবে প্রেমিকার বাড়িতে পৌঁছতেই ঘটে বিপত্তি। ভারতীয় পরিচয় দিতেই স্থানীয়দের সন্দেহ হয়, সোহেল ‘র’ অর্থাৎ ভারতের গোয়েন্দা সংস্থার এজেন্ট! সেই সন্দেহে গণপিটুনি দেয় স্থানীয়রা।
পরিস্থিতি হাতের বাইরে যাওয়ার আগেই খবর যায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কাছে। একটি সেনাদল এসে সোহেলকে উদ্ধার করে নিয়ে যায় তাদের ক্যাম্পে। খতিয়ে দেখা হয় তাঁর কাগজপত্র। তারপর তাঁকে হস্তান্তর করা হয় স্থানীয় হারাগাছ থানায়। সেখানকার পুলিশ সোহেলকে ভারতে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়। ৭ জুলাই রবিবার লালমনিরহাট জেলার বুড়িমারি সীমান্ত দিয়ে এদেশে ফিরে যান তিনি।
জানা গেছে, তাঁর এজেন্সিতে বাংলাদেশের অনেকেই কাজ করতেন। তাঁদের মধ্যে একজনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। দেখা করতে গিয়ে এমন বিপদে পড়েন। বৈধ কাগজপত্র থাকলেও তাঁকে মারধর করা হয়। জানা গেছে, যুবকের স্ত্রী ও সন্তান আছে। তবে তাঁর এমন কাণ্ডে লজ্জিত পরিবারের সদস্যরা।