রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডে এবার এসএসসির পাশের হার ও জিপিএ ৫ দুটিই কমেছে। তবুও সারা দেশের ৯টি শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে প্রথম হয়েছে এ শিক্ষা বোর্ড। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে সারাদেশের মতো রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডেও এএসসির ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এবার পাশের হার ৭৭ দশমিক ৬৩ ভাগ। এ বছর পাশের হার গত ৬ বছরের মধ্যে এ প্রথম ৮০ ভাগের নিচে নেমে এসেছে। এ বছর জিপিএ ৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যাও কমেছে। সে ক্ষেত্রে এবার জিপিএ ৫ পেয়েছে ২২ হাজার ৩২৭ জন। এখানেও গত ছয় বছরের মধ্যে কম শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে এবার। চলতি বছর রেকর্ডসংখ্যক পরীক্ষার্থী সংখ্যাও কমেছে।
এ বছর মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৮২ হাজার ৭৯২ জন। যা গত ছয় বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন বলে শিক্ষা বোর্ডের দেওয়া তথ্যে নিশ্চিত হওয়া গেছে। পাশাপাশি শতভাগ পাশের হার স্কুলের সংখ্যাও গত ছয় বছরের মধ্যে অর্ধেকের নিচে নেমে এসেছে।
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান আনম মোফাখখারুল ইসলাম বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় যা করেছে, আমরা সেটিই তুলে ধরেছি। এটিই বাস্তব চিত্র। কোনো ম্যানপুলেশন হয়নি। করার সুযোগও নাই। আমরা শিক্ষার বাস্তব চিত্রই তুলে ধরেছি। তারপরেও আমরা সারাদেশের মধ্যে সেরা হয়েছি। এটি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সবার ঐকান্তিক ফল। এর জন্য আমরা তাদের ধন্যবাদ জানাই।’
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড সূত্র মতে, এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় মোট শিক্ষার্থী ছিল এক লাখ ৮২হাজার ৭৯২ জন। তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিল এক লাখ ৮০ হাজার ৩১০ জন। এর মধ্যে এ বছর পাশ করেছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৯৩০ জন। সেই হিসেবে গড় পাশের হার গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৭৭ দমশিক ৬৩ ভাগ। সেখান থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২২ হাজার ৩২৭ জন।
এর আগে গত বছর রাজশাহীতে এসএসসিতে পাশের হার ছিল ৮৯ দশিমক ২৬ ভাগ। তার আগের বছর ২০২৩ সালে ছিল ৮৭ দশমিক ৮৯, ২০২২ সালে ছিল ৮৫ দশমিক ৮৮, ২০২১ সালে ছিল ৯৪ দশমিক ৭১, ২০২০ সালে ছিল ৯০ দশমিক ৩৭ এবং তার আগের বছর ২০১৯ সালে পাশের হার ছিল ৯১ দশমিক ৬৪ ভাগ। সেই হিসেবে গত ৬ বছরের মধ্যে এবার সর্বনিম্ন পাশের রাজশাহীতে।
এ বছর জিপিএ-৫র দিক থেকেও গত ৬ মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থান দাঁড়িয়েছে।
গত বছর রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে জিপিএ ৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২৮ হাজার ৭৪ জন। ২০২৩ সালে ছিল ২৬ হাজার ৮৭৭ জন, ২০২২ সালে রেকর্ড ৪২ হাজার ৫১৭ জন, ২০২১ সালে ২৭ হাজার ৭০৯ জন, ২০২০ সালে ২৬ হাজার ১৬৭ জন এবং ২০১৯ সালে ছিল ২২ হাজার ৭৭৯৫ জন।
এদিকে, গত ছয় বছরের মধ্যে চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষার্থীর সংখ্যাও রেকর্ড পরিমাণ কম ছিল। এবার মোট পরীক্ষার্থী ছিল ১ লাখ ৮২ হাজার ৭৯২ জন। যা গত ছয় বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর মধ্যে পরীক্ষায় অংশ নেয় এক লাখ ৮০ হাজার ৩১০ জন। পরীক্ষার আগেই ঝরে পড়েছে ২ হাজার ৪৮২ জন শিক্ষার্থী।
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের দেওয়া তথ্যে দেখা গেছে, গত বছর ২০২৪ সালে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২ লাখ ৮৫৩ জন, ২০২৩ সালে ছিল ২ লাখ ৬৩০ জন, ২০২২ সালে ছিল ১ লাখ ৯৭ হাজার ৩১৪ জন, ২০২১ সালে ছিল ২ লাখ ৮ হাজার ৭৯৭, ২০২০ সালে ২ লাখ ১ হাজার ২২৯ জন এবং ২০১৯ সালে ছিল ২ লাখ ৪ হাজার ৮৩৫ জন। এ বছরও ছাত্রদের চেয়ে ছাত্রী পাশের হার রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে বেশি। এ বছর ছাত্রী পাশের হার হলো ৮২ দশমিক এক ভাগ। সেখানে ছাত্র পাশের হার ৭৩ দশমিক ৬৪ ভাগ। তবে এ বছর শূন্য পাশের হার ছিল শূন্য। তবে শতভাগ পাশের হার গত ৬ বছরের মধ্যে রেকর্ড অর্ধেকেরও নিচে দাঁড়িয়েছে।
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এ বছর ২ হাজার ৬৯০ টি স্কুল থেকে শিক্ষার্থীরা এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিলেও শতভাগ পাশকৃত স্কুলের সংখ্যা হলো মাত্র ৯৯টি। অথচ গত বছর ২০২৪ সালে ২ হাজার ৬৮৫টি স্কুলের মধ্যে শতভাগ ছিল ২৬৬টি, ২০২৩ সালে ২ হাজার ৬৮১টি স্কুলের মধ্যে শতভাগ ছিল ২৬৫টি, ২০২২ সালে ২ হাজার ৬৭৮টি স্কুলের মধ্যে শতভাগ ছিল ২৭০টি, ২০২১ সালে ২ হাজার ৬৬৭টি স্কুলের মধ্যে শতভাগ ছিল ২৬৮টি, ২০২০ সালে ২ হাজার ৬৫২টি স্কুলের মধ্যে শতভাগ ছিল ২৬০টি এবং ২০১৯ সালে ২ হাজার ৬৬৪টি স্কুলের মধ্যে শতভাগ ছিল ২৫৬টি।
এ বছর মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৮২ হাজার ৭৯২ জন। যা গত ছয় বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন বলে শিক্ষা বোর্ডের দেওয়া তথ্যে নিশ্চিত হওয়া গেছে। পাশাপাশি শতভাগ পাশের হার স্কুলের সংখ্যাও গত ছয় বছরের মধ্যে অর্ধেকের নিচে নেমে এসেছে।
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান আনম মোফাখখারুল ইসলাম বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় যা করেছে, আমরা সেটিই তুলে ধরেছি। এটিই বাস্তব চিত্র। কোনো ম্যানপুলেশন হয়নি। করার সুযোগও নাই। আমরা শিক্ষার বাস্তব চিত্রই তুলে ধরেছি। তারপরেও আমরা সারাদেশের মধ্যে সেরা হয়েছি। এটি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সবার ঐকান্তিক ফল। এর জন্য আমরা তাদের ধন্যবাদ জানাই।’
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড সূত্র মতে, এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় মোট শিক্ষার্থী ছিল এক লাখ ৮২হাজার ৭৯২ জন। তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিল এক লাখ ৮০ হাজার ৩১০ জন। এর মধ্যে এ বছর পাশ করেছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৯৩০ জন। সেই হিসেবে গড় পাশের হার গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৭৭ দমশিক ৬৩ ভাগ। সেখান থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২২ হাজার ৩২৭ জন।
এর আগে গত বছর রাজশাহীতে এসএসসিতে পাশের হার ছিল ৮৯ দশিমক ২৬ ভাগ। তার আগের বছর ২০২৩ সালে ছিল ৮৭ দশমিক ৮৯, ২০২২ সালে ছিল ৮৫ দশমিক ৮৮, ২০২১ সালে ছিল ৯৪ দশমিক ৭১, ২০২০ সালে ছিল ৯০ দশমিক ৩৭ এবং তার আগের বছর ২০১৯ সালে পাশের হার ছিল ৯১ দশমিক ৬৪ ভাগ। সেই হিসেবে গত ৬ বছরের মধ্যে এবার সর্বনিম্ন পাশের রাজশাহীতে।
এ বছর জিপিএ-৫র দিক থেকেও গত ৬ মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থান দাঁড়িয়েছে।
গত বছর রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে জিপিএ ৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২৮ হাজার ৭৪ জন। ২০২৩ সালে ছিল ২৬ হাজার ৮৭৭ জন, ২০২২ সালে রেকর্ড ৪২ হাজার ৫১৭ জন, ২০২১ সালে ২৭ হাজার ৭০৯ জন, ২০২০ সালে ২৬ হাজার ১৬৭ জন এবং ২০১৯ সালে ছিল ২২ হাজার ৭৭৯৫ জন।
এদিকে, গত ছয় বছরের মধ্যে চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষার্থীর সংখ্যাও রেকর্ড পরিমাণ কম ছিল। এবার মোট পরীক্ষার্থী ছিল ১ লাখ ৮২ হাজার ৭৯২ জন। যা গত ছয় বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর মধ্যে পরীক্ষায় অংশ নেয় এক লাখ ৮০ হাজার ৩১০ জন। পরীক্ষার আগেই ঝরে পড়েছে ২ হাজার ৪৮২ জন শিক্ষার্থী।
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের দেওয়া তথ্যে দেখা গেছে, গত বছর ২০২৪ সালে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২ লাখ ৮৫৩ জন, ২০২৩ সালে ছিল ২ লাখ ৬৩০ জন, ২০২২ সালে ছিল ১ লাখ ৯৭ হাজার ৩১৪ জন, ২০২১ সালে ছিল ২ লাখ ৮ হাজার ৭৯৭, ২০২০ সালে ২ লাখ ১ হাজার ২২৯ জন এবং ২০১৯ সালে ছিল ২ লাখ ৪ হাজার ৮৩৫ জন। এ বছরও ছাত্রদের চেয়ে ছাত্রী পাশের হার রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে বেশি। এ বছর ছাত্রী পাশের হার হলো ৮২ দশমিক এক ভাগ। সেখানে ছাত্র পাশের হার ৭৩ দশমিক ৬৪ ভাগ। তবে এ বছর শূন্য পাশের হার ছিল শূন্য। তবে শতভাগ পাশের হার গত ৬ বছরের মধ্যে রেকর্ড অর্ধেকেরও নিচে দাঁড়িয়েছে।
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এ বছর ২ হাজার ৬৯০ টি স্কুল থেকে শিক্ষার্থীরা এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিলেও শতভাগ পাশকৃত স্কুলের সংখ্যা হলো মাত্র ৯৯টি। অথচ গত বছর ২০২৪ সালে ২ হাজার ৬৮৫টি স্কুলের মধ্যে শতভাগ ছিল ২৬৬টি, ২০২৩ সালে ২ হাজার ৬৮১টি স্কুলের মধ্যে শতভাগ ছিল ২৬৫টি, ২০২২ সালে ২ হাজার ৬৭৮টি স্কুলের মধ্যে শতভাগ ছিল ২৭০টি, ২০২১ সালে ২ হাজার ৬৬৭টি স্কুলের মধ্যে শতভাগ ছিল ২৬৮টি, ২০২০ সালে ২ হাজার ৬৫২টি স্কুলের মধ্যে শতভাগ ছিল ২৬০টি এবং ২০১৯ সালে ২ হাজার ৬৬৪টি স্কুলের মধ্যে শতভাগ ছিল ২৫৬টি।