ব্যস্ত জীবনে এখন অনেকেই রাতের খাবার দেরি করে খান। কারও কারও ক্ষেত্রে রাত ১১টার পরেও খাবার খাওয়ার প্রবণতা লক্ষ করা যায়। রাতের খাবারে দেরি হলে, তা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। পাশাপাশি, দীর্ঘকালীন মেয়াদে স্বাস্থ্যের অবনতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই চিকিৎসক এবং পুষ্টিবিদেরা সব সময়েই রাতে তাড়াতাড়ি খাবার খেয়ে নিতে বলেন।
বর্তমানে একাধিক তারকা ফিট থাকতে সূর্যাস্তের পর কোনও খাবার খান না। কিন্তু তারকাদের মতো না হলেও সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে সন্ধ্যার পরে রাতের খাবার খেয়ে নেওয়া উচিত বলেই জানা যাচ্ছে। সে ক্ষেত্রে সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ রাতের খাবার খেয়ে নেওয়া উচিত। এর ফলে সময়ের সঙ্গে শরীরে একাধিক উন্নতি লক্ষ করা যেতে পারে।
১) হজম শক্তি বৃদ্ধি: সন্ধ্যা ৭টায় রাতের খাবার নিতে পারলে খাবার হজম করতে দেহ যথেষ্ট সময় পায়। ফলে হজমের সমস্যা তৈরি হয় না। পরের দিন ফুরফুরে মেজাজে দিন শুরু করা যায়। তার ফলে কাজের প্রতি একাগ্রতাও বৃদ্ধি পায়।
২) শর্করা নিয়ন্ত্রণ: রাতের খাবার তাড়াতাড়ি খেয়ে নিতে পারলে রক্তে শর্করার পরিমাণও নিয়ন্ত্রণে থাকে। কারণ, খাবার হজম করতে দেহ বেশি সময় পায়। ফলে ইনসুলিনের বিশেষ তারতম্য ঘটে না। অন্য দিকে রাতে টুকটাক খাবার খেতে থাকলে রক্তে শর্করার পরিমাণও বৃদ্ধি পেতে থাকে।
৩) বিপাক হার বৃদ্ধি: রাতের খাবার তাড়াতাড়ি খাওয়ার অভ্যাসের সঙ্গে শরীরও মানিয়ে নেয়। একটা সময়ের পর খিদে পাওয়াও নিয়ন্ত্রণে থাকে। রাতের খাবার শেষে পরবর্তী দিনে প্রথম খাবারের মধ্যে সময় বেশি হওয়ায় বিপাক হারও বৃদ্ধি পায়।
উল্লেখ্য, সকলে চাইলেই সন্ধ্যা ৭টায় রাতের খাবার খেয়ে নিতে পারেন না। সে ক্ষেত্রে ঘুমোতে যাওয়ার অন্তত তিন ঘণ্টা আগে যেন রাতের খাবার খেয়ে নেওয়া হয়, সে দিকে খেয়াল রাখা উচিত।
বর্তমানে একাধিক তারকা ফিট থাকতে সূর্যাস্তের পর কোনও খাবার খান না। কিন্তু তারকাদের মতো না হলেও সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে সন্ধ্যার পরে রাতের খাবার খেয়ে নেওয়া উচিত বলেই জানা যাচ্ছে। সে ক্ষেত্রে সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ রাতের খাবার খেয়ে নেওয়া উচিত। এর ফলে সময়ের সঙ্গে শরীরে একাধিক উন্নতি লক্ষ করা যেতে পারে।
১) হজম শক্তি বৃদ্ধি: সন্ধ্যা ৭টায় রাতের খাবার নিতে পারলে খাবার হজম করতে দেহ যথেষ্ট সময় পায়। ফলে হজমের সমস্যা তৈরি হয় না। পরের দিন ফুরফুরে মেজাজে দিন শুরু করা যায়। তার ফলে কাজের প্রতি একাগ্রতাও বৃদ্ধি পায়।
২) শর্করা নিয়ন্ত্রণ: রাতের খাবার তাড়াতাড়ি খেয়ে নিতে পারলে রক্তে শর্করার পরিমাণও নিয়ন্ত্রণে থাকে। কারণ, খাবার হজম করতে দেহ বেশি সময় পায়। ফলে ইনসুলিনের বিশেষ তারতম্য ঘটে না। অন্য দিকে রাতে টুকটাক খাবার খেতে থাকলে রক্তে শর্করার পরিমাণও বৃদ্ধি পেতে থাকে।
৩) বিপাক হার বৃদ্ধি: রাতের খাবার তাড়াতাড়ি খাওয়ার অভ্যাসের সঙ্গে শরীরও মানিয়ে নেয়। একটা সময়ের পর খিদে পাওয়াও নিয়ন্ত্রণে থাকে। রাতের খাবার শেষে পরবর্তী দিনে প্রথম খাবারের মধ্যে সময় বেশি হওয়ায় বিপাক হারও বৃদ্ধি পায়।
উল্লেখ্য, সকলে চাইলেই সন্ধ্যা ৭টায় রাতের খাবার খেয়ে নিতে পারেন না। সে ক্ষেত্রে ঘুমোতে যাওয়ার অন্তত তিন ঘণ্টা আগে যেন রাতের খাবার খেয়ে নেওয়া হয়, সে দিকে খেয়াল রাখা উচিত।