কুমিল্লার মুরাদনগরে ধর্ষণের শিকার নারীকে বিবস্ত্র করে নির্যাতনের ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে শাহ পরাণকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
শনিবার বেলা সাড়ে ১২টায় কুমিল্লার আমলি আদালত-১১ এর বিচারক মমিনুল হক এ নির্দেশ দেন বলে আদালত পরিদর্শক মো. সাদেকুর রহমান জানান।
তিনি বলেন, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রোববার তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন করবেন।
পুলিশ জানায়, ২৬ জুন রাতে মুরাদনগরে একটি গ্রামে এক প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ফজর আলী নামে এক ব্যক্তি আটক ও পিটুনির শিকার হয়। পরে ফজর সেখান থেকে পালিয়ে যান। ঘটনাস্থলে কিছু ব্যক্তি ভুক্তভোগীর ভিডিও ধারণ করে সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেয়। পরে মুরাদনগর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে ‘আইনানুগ ব্যবস্থা’ গ্রহণ করে।
ওই নারী পরে সাংবাদিকদের বলেন, টাকা ধার নেওয়া নিয়ে ফজর আলীর সঙ্গে তাদের পরিবারের পরিচয় হয়। এ সূত্র ধরেই ফজর আলী বাড়িতে প্রবেশ করে তাকে ‘ধর্ষণ করে’।
ধর্ষণের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ফজর আলীকে গ্রেপ্তার করা হয় ঢাকার যাত্রাবাড়ী থেকে। তিনি এখন পুলিশ পাহারায় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
এ ছাড়া পর্নোগ্রাফি আইনের মামলায় গ্রেপ্তার আরও চারজন তিন দিনের রিমান্ডে আছেন। তারা হলেন- সুমন, রমজান, মো. আরিফ ও মো. অনিক।
মুরাদনগরের বুড়িচং এলাকা থেকে বৃহস্পতিবার বিকালে শাহ পরাণকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই ব্যক্তিই মুরাদনগরে ‘মব সৃষ্টির কারিগর, প্রধান উসকানিদাতা এবং পরিকল্পনাকারী' বলে র্যাবের ভাষ্য।
শনিবার বেলা সাড়ে ১২টায় কুমিল্লার আমলি আদালত-১১ এর বিচারক মমিনুল হক এ নির্দেশ দেন বলে আদালত পরিদর্শক মো. সাদেকুর রহমান জানান।
তিনি বলেন, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রোববার তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন করবেন।
পুলিশ জানায়, ২৬ জুন রাতে মুরাদনগরে একটি গ্রামে এক প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ফজর আলী নামে এক ব্যক্তি আটক ও পিটুনির শিকার হয়। পরে ফজর সেখান থেকে পালিয়ে যান। ঘটনাস্থলে কিছু ব্যক্তি ভুক্তভোগীর ভিডিও ধারণ করে সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেয়। পরে মুরাদনগর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে ‘আইনানুগ ব্যবস্থা’ গ্রহণ করে।
ওই নারী পরে সাংবাদিকদের বলেন, টাকা ধার নেওয়া নিয়ে ফজর আলীর সঙ্গে তাদের পরিবারের পরিচয় হয়। এ সূত্র ধরেই ফজর আলী বাড়িতে প্রবেশ করে তাকে ‘ধর্ষণ করে’।
ধর্ষণের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ফজর আলীকে গ্রেপ্তার করা হয় ঢাকার যাত্রাবাড়ী থেকে। তিনি এখন পুলিশ পাহারায় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
এ ছাড়া পর্নোগ্রাফি আইনের মামলায় গ্রেপ্তার আরও চারজন তিন দিনের রিমান্ডে আছেন। তারা হলেন- সুমন, রমজান, মো. আরিফ ও মো. অনিক।
মুরাদনগরের বুড়িচং এলাকা থেকে বৃহস্পতিবার বিকালে শাহ পরাণকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই ব্যক্তিই মুরাদনগরে ‘মব সৃষ্টির কারিগর, প্রধান উসকানিদাতা এবং পরিকল্পনাকারী' বলে র্যাবের ভাষ্য।
অনলাইন ডেস্ক