কুমিল্লার মুরাদনগরে নারীকে ধর্ষণ ও তার বিবস্ত্র ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় মূল অভিযুক্ত ফজর আলীসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
রোববার (২৯ জুন) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন কুমিল্লা জেলা পুলিশ সুপার নাজির আহমেদ খান। তিনি জানান, ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি ফজর আলীকে ঢাকার সায়েদাবাদ এলাকা থেকে এবং ভিডিও ধারণ ও ছড়ানোর অভিযোগে অনিক, সুমন, রমজান ও বাবুকে কুমিল্লার বিভিন্ন স্থান থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা সবাই মুরাদনগরের পাঁচকিত্তা এলাকার বাসিন্দা।
ঘটনার বিস্তারিত সম্পর্কে জানা যায়, ২৬ জুন রাতে হোমনা থেকে বাবার বাড়িতে বেড়াতে আসা এক নারীকে পূর্বপরিচিত ফজর আলী কৌশলে ঘরে ঢুকে ধর্ষণ করে। ধর্ষণের পর চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে ফজর আলীকে আটক করে মারধর করে। সেই সময় কয়েকজন ওই নারীর বিবস্ত্র অবস্থায় ভিডিও ধারণ করেন।
পরে আহত অবস্থায় ফজর আলীকে তার স্বজনেরা পালিয়ে নিয়ে যায়। পরদিন ভুক্তভোগী নারী থানায় মামলা করেন।
পুলিশ জানিয়েছে, ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় আলাদা মামলা করা হবে। ফজর আলী বর্তমানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন এবং সুস্থ হলে তাকে আদালতে উপস্থাপন করা হবে।
রোববার (২৯ জুন) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন কুমিল্লা জেলা পুলিশ সুপার নাজির আহমেদ খান। তিনি জানান, ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি ফজর আলীকে ঢাকার সায়েদাবাদ এলাকা থেকে এবং ভিডিও ধারণ ও ছড়ানোর অভিযোগে অনিক, সুমন, রমজান ও বাবুকে কুমিল্লার বিভিন্ন স্থান থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা সবাই মুরাদনগরের পাঁচকিত্তা এলাকার বাসিন্দা।
ঘটনার বিস্তারিত সম্পর্কে জানা যায়, ২৬ জুন রাতে হোমনা থেকে বাবার বাড়িতে বেড়াতে আসা এক নারীকে পূর্বপরিচিত ফজর আলী কৌশলে ঘরে ঢুকে ধর্ষণ করে। ধর্ষণের পর চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে ফজর আলীকে আটক করে মারধর করে। সেই সময় কয়েকজন ওই নারীর বিবস্ত্র অবস্থায় ভিডিও ধারণ করেন।
পরে আহত অবস্থায় ফজর আলীকে তার স্বজনেরা পালিয়ে নিয়ে যায়। পরদিন ভুক্তভোগী নারী থানায় মামলা করেন।
পুলিশ জানিয়েছে, ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় আলাদা মামলা করা হবে। ফজর আলী বর্তমানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন এবং সুস্থ হলে তাকে আদালতে উপস্থাপন করা হবে।