প্রতিদিন কখন, কোন খাবারটি কী ভাবে খাচ্ছেন, সেই সব কিছুর উপর নির্ভর করে রক্তে শর্করার মাত্রা কত দ্রুত বাড়ছে বা কমছে। কারণ, এক জন ডায়াবিটিসের রোগীর জন্য হঠাৎ রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়া বা কমে যাওয়া— উভয়ই ক্ষতিকর হতে পারে। এক পুষ্টিবিদ বলছেন, কয়েকটি খাবার খাওয়ার আগে যদি ফ্রিজে রাখা হয়, তবে তা ডায়াবিটিস রোগীদের শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে। এমনকি, যাঁরা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইছেন, তাঁদের জন্যও উপায়টি কাজে লাগতে পারে।
কোন কোন খাবার খাওয়ার আগে ফ্রিজে রাখবেন?
১। রান্না করা ডাল: রাজমা, কাবলি ছোলা, এমনকি, অন্য ডালও রান্না করার পরে ফ্রিজে রাখলে তাতে অ্যামিলোজ় এবং রেজ়িস্ট্যান্স স্টার্চের মাত্রা বেড়ে যায় বলে জানাচ্ছেন শ্বেতা। এতে খাওয়ার পরে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। হঠাৎ অনেকটা বেড়ে যায় না।
২। রান্না করা গাজর: গাজরও রান্না করার আগে ফ্রিজে রাখলে তার গুণ এবং উপকারিতা বেড়ে যায় বলে জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদ। তিনি বলছেন, ‘‘এতে গাজরের ক্যারোটিনয়েড বৃদ্ধি পায়। যা গাজরকে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবারের মতো উপকারী করে তোলে। ডায়াবিটিসের রোগীদের ক্ষেত্রে এটি পুষ্টি সংগ্রহ করতেও সাহায্য করে।’’
৩। বাঁধাকপির তরকারি: বাঁধাকপির তরকারি রান্না করার পরে ফ্রিজে রাখলে তাতে গ্লুকোসিনোলেট নিয়ন্ত্রিত হয়। পুষ্টিবিদ বলছেন, ‘‘এতে লিভার দূষণমুক্ত থাকে। অন্ত্রের স্বাস্থ্যও ভাল থাকে। দু’টিই ডায়াবিটিসের রোগীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।’’ এটি ওজন নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করবে।
৪। ভাত: ভাত ফ্রিজে রাখলে তাতে শর্করার মাত্রা কমে ফাইবারের মাত্রা বেড়ে যায়। তাই ভাতের শর্করা নিয়ে যাঁরা চিন্তিত, তাঁরা ভাত ফ্রিজে রেখে পরে গরম করে খেলে সিম্পল কার্বোহাইড্রেট শরীরে বেশি যাবে না। বদলে ভাতে তৈরি হবে কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট। যা ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে জরুরি।
৫। সেদ্ধ মটরশুঁটি: কড়াইশুঁটি বা মটরশুঁটি বেশি খেতে ডায়াবিটিসের রোগীদের বারণ করা হয়। কিন্তু যদি মটরশুঁটি ফ্রিজে রাখা হয়, তবে তাতে থাকা শর্করার মাত্রা কমে। ফাইবার এবং প্রোটিনের মাত্রা বাড়ে বলে জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদ।
কোন কোন খাবার খাওয়ার আগে ফ্রিজে রাখবেন?
১। রান্না করা ডাল: রাজমা, কাবলি ছোলা, এমনকি, অন্য ডালও রান্না করার পরে ফ্রিজে রাখলে তাতে অ্যামিলোজ় এবং রেজ়িস্ট্যান্স স্টার্চের মাত্রা বেড়ে যায় বলে জানাচ্ছেন শ্বেতা। এতে খাওয়ার পরে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। হঠাৎ অনেকটা বেড়ে যায় না।
২। রান্না করা গাজর: গাজরও রান্না করার আগে ফ্রিজে রাখলে তার গুণ এবং উপকারিতা বেড়ে যায় বলে জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদ। তিনি বলছেন, ‘‘এতে গাজরের ক্যারোটিনয়েড বৃদ্ধি পায়। যা গাজরকে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবারের মতো উপকারী করে তোলে। ডায়াবিটিসের রোগীদের ক্ষেত্রে এটি পুষ্টি সংগ্রহ করতেও সাহায্য করে।’’
৩। বাঁধাকপির তরকারি: বাঁধাকপির তরকারি রান্না করার পরে ফ্রিজে রাখলে তাতে গ্লুকোসিনোলেট নিয়ন্ত্রিত হয়। পুষ্টিবিদ বলছেন, ‘‘এতে লিভার দূষণমুক্ত থাকে। অন্ত্রের স্বাস্থ্যও ভাল থাকে। দু’টিই ডায়াবিটিসের রোগীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।’’ এটি ওজন নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করবে।
৪। ভাত: ভাত ফ্রিজে রাখলে তাতে শর্করার মাত্রা কমে ফাইবারের মাত্রা বেড়ে যায়। তাই ভাতের শর্করা নিয়ে যাঁরা চিন্তিত, তাঁরা ভাত ফ্রিজে রেখে পরে গরম করে খেলে সিম্পল কার্বোহাইড্রেট শরীরে বেশি যাবে না। বদলে ভাতে তৈরি হবে কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট। যা ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে জরুরি।
৫। সেদ্ধ মটরশুঁটি: কড়াইশুঁটি বা মটরশুঁটি বেশি খেতে ডায়াবিটিসের রোগীদের বারণ করা হয়। কিন্তু যদি মটরশুঁটি ফ্রিজে রাখা হয়, তবে তাতে থাকা শর্করার মাত্রা কমে। ফাইবার এবং প্রোটিনের মাত্রা বাড়ে বলে জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদ।