রাজধানীর ওয়ারীর জয়কালী মন্দির এলাকায় অবস্থিত একটি আবাসিক হোটেল ‘ওসমানী ইন্টারন্যাশনাল’-এর একটি কক্ষ থেকে সেলিম জাহান (৪৫) নামে এক আইনজীবীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
বুধবার (২৫ জুন) ভোররাতে হোটেল কর্তৃপক্ষের খবরে পুলিশ গিয়ে ৪১৪ নম্বর কক্ষের দরজা ভেঙে বাথরুমের মেঝেতে সেলিম জাহানকে মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে।
পরে তার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
নিহত সেলিম জাহান শরীয়তপুর জেলার পালং উপজেলার ছোট সন্দীপ গ্রামের বাসিন্দা। তারা বাবার নাম আব্দুর রাজ্জাক। তিনি পেশায় একজন আইনজীবী ছিলেন।
ওয়ারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফয়সাল ইসলাম জানান, মরদেহ উদ্ধারের সময় কক্ষ থেকে তার চিকিৎসা-সংক্রান্ত কিছু কাগজপত্র উদ্ধার করা হয়। সেগুলো থেকে জানা যায়, তিনি লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত ছিলেন এবং গত ২১ জুন ঢাকায় এসে চিকিৎসার উদ্দেশ্যে হোটেলটির ওই কক্ষ ভাড়া নিয়েছিলেন।
ওসি জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বাথরুমে পড়ে গিয়ে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে। নিহতের আত্মীয়স্বজন হোটেলে এসে মরদেহ শনাক্ত করেছেন। পরে সকালের দিকে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়।
বুধবার (২৫ জুন) ভোররাতে হোটেল কর্তৃপক্ষের খবরে পুলিশ গিয়ে ৪১৪ নম্বর কক্ষের দরজা ভেঙে বাথরুমের মেঝেতে সেলিম জাহানকে মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে।
পরে তার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
নিহত সেলিম জাহান শরীয়তপুর জেলার পালং উপজেলার ছোট সন্দীপ গ্রামের বাসিন্দা। তারা বাবার নাম আব্দুর রাজ্জাক। তিনি পেশায় একজন আইনজীবী ছিলেন।
ওয়ারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফয়সাল ইসলাম জানান, মরদেহ উদ্ধারের সময় কক্ষ থেকে তার চিকিৎসা-সংক্রান্ত কিছু কাগজপত্র উদ্ধার করা হয়। সেগুলো থেকে জানা যায়, তিনি লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত ছিলেন এবং গত ২১ জুন ঢাকায় এসে চিকিৎসার উদ্দেশ্যে হোটেলটির ওই কক্ষ ভাড়া নিয়েছিলেন।
ওসি জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বাথরুমে পড়ে গিয়ে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে। নিহতের আত্মীয়স্বজন হোটেলে এসে মরদেহ শনাক্ত করেছেন। পরে সকালের দিকে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়।