শুধু আকাশপথে নয়, জলপথেও ইরানে হামলা চালিয়েছে আমেরিকা। জলের ভিতরে সাবমেরিন থেকে ছোড়া হয়েছে ক্ষেপণাস্ত্র। মার্কিন সংবাদমাধ্যম এমনটাই দাবি করছে। নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক সরকারি কর্তাদের উদ্ধৃতও করা হচ্ছে। দাবি, ইরানের তিনটি পরমাণুকেন্দ্রের অন্তত দু’টিতে সমুদ্র থেকে হামলা চালানো হয়েছে। হামলা চালিয়েছে আমেরিকার নৌবাহিনী। এ ছাড়া ফরডোর মতো পরমাণুকেন্দ্রে বি২ বম্বারের সাহায্যে ফেলা হয়েছে বাঙ্কার বাস্টার বোমা।
মার্কিন সরকারি আধিকারিককে উদ্ধৃত করে আমেরিকার সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইম্স জানিয়েছে, ছ’টি বি২ বম্বার থেকে অন্তত এক ডজন বাঙ্কার বাস্টার বোমা ফেলা হয়েছে ফরডো পরমাণুকেন্দ্রে। মোট ৩০ হাজার পাউন্ডের বাঙ্কার বাস্টার পড়েছে ফরডোয়। এ ছাড়া, মার্কিন নৌসেনার ডুবোজাহাজ থেকে নাতান্জ এবং ইসফাহান পরমাণুকেন্দ্র লক্ষ্য করে ছোড়া হয়েছে ৩০টি ক্রুজ মিসাইল। নাতান্জে আকাশ থেকেও বোমা পড়েছে বলে দাবি। বলা হচ্ছে, নাতান্জের পরমাণুঘাঁটিতে বি২ বম্বার ব্যবহার করে মোট দু’টি বাঙ্কার বাস্টার বোমা ফেলা হয়েছে।
গত শুক্রবার থেকে ইজরায়েল হামলা চালাচ্ছে ইরানে। পশ্চিম এশিয়ার সেই সংঘাতের দশম দিনে ময়দানে নেমেছে আমেরিকা। সরাসরি হামলা চালানো হয়েছে ইরানের তিন পরমাণুকেন্দ্র লক্ষ্য করে। ইরানের সবচেয়ে সুরক্ষিত পরমাণুকেন্দ্র রয়েছে ফরডোয়। সেটি তেহরান থেকে ১০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, একটি পাহাড়ের নীচে অবস্থিত। এই কেন্দ্র মাটি থেকে অন্তত ৩০০ ফুট গভীরে। এই কেন্দ্রে হামলা চালানো সহজ নয়। এক মাত্র আমেরিকার কাছেই এর উপযোগী অস্ত্র রয়েছে। কী অস্ত্র ইরানে প্রয়োগ করা হয়েছে, ট্রাম্প তা জানাননি। তবে আমেরিকার সংবাদমাধ্যমের দাবি, ফরডোয় বি২ বম্বার থেকে অন্তত এক ডজন বাঙ্কার বাস্টার বোমা নিক্ষেপ করা হয়েছে।
ট্রাম্প লিখেছেন, ‘‘ফরডো নিশ্চিহ্ন’’। কিন্তু কতটা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, ইরান তা স্পষ্ট করেনি। তারা আমেরিকার এই হামলার নিন্দা করেছে এবং রাষ্ট্রপুঞ্জের কঠোর প্রতিক্রিয়ার দাবি জানিয়েছে। ইরান এ-ও জানিয়েছে, আমেরিকার হামলার পর পরমাণুকেন্দ্র সংলগ্ন অঞ্চলে কোনও তেজস্ক্রিয় বিকিরণ হয়নি। ফলে জনগণ আপাতত সুরক্ষিত।
মার্কিন সরকারি আধিকারিককে উদ্ধৃত করে আমেরিকার সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইম্স জানিয়েছে, ছ’টি বি২ বম্বার থেকে অন্তত এক ডজন বাঙ্কার বাস্টার বোমা ফেলা হয়েছে ফরডো পরমাণুকেন্দ্রে। মোট ৩০ হাজার পাউন্ডের বাঙ্কার বাস্টার পড়েছে ফরডোয়। এ ছাড়া, মার্কিন নৌসেনার ডুবোজাহাজ থেকে নাতান্জ এবং ইসফাহান পরমাণুকেন্দ্র লক্ষ্য করে ছোড়া হয়েছে ৩০টি ক্রুজ মিসাইল। নাতান্জে আকাশ থেকেও বোমা পড়েছে বলে দাবি। বলা হচ্ছে, নাতান্জের পরমাণুঘাঁটিতে বি২ বম্বার ব্যবহার করে মোট দু’টি বাঙ্কার বাস্টার বোমা ফেলা হয়েছে।
গত শুক্রবার থেকে ইজরায়েল হামলা চালাচ্ছে ইরানে। পশ্চিম এশিয়ার সেই সংঘাতের দশম দিনে ময়দানে নেমেছে আমেরিকা। সরাসরি হামলা চালানো হয়েছে ইরানের তিন পরমাণুকেন্দ্র লক্ষ্য করে। ইরানের সবচেয়ে সুরক্ষিত পরমাণুকেন্দ্র রয়েছে ফরডোয়। সেটি তেহরান থেকে ১০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, একটি পাহাড়ের নীচে অবস্থিত। এই কেন্দ্র মাটি থেকে অন্তত ৩০০ ফুট গভীরে। এই কেন্দ্রে হামলা চালানো সহজ নয়। এক মাত্র আমেরিকার কাছেই এর উপযোগী অস্ত্র রয়েছে। কী অস্ত্র ইরানে প্রয়োগ করা হয়েছে, ট্রাম্প তা জানাননি। তবে আমেরিকার সংবাদমাধ্যমের দাবি, ফরডোয় বি২ বম্বার থেকে অন্তত এক ডজন বাঙ্কার বাস্টার বোমা নিক্ষেপ করা হয়েছে।
ট্রাম্প লিখেছেন, ‘‘ফরডো নিশ্চিহ্ন’’। কিন্তু কতটা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, ইরান তা স্পষ্ট করেনি। তারা আমেরিকার এই হামলার নিন্দা করেছে এবং রাষ্ট্রপুঞ্জের কঠোর প্রতিক্রিয়ার দাবি জানিয়েছে। ইরান এ-ও জানিয়েছে, আমেরিকার হামলার পর পরমাণুকেন্দ্র সংলগ্ন অঞ্চলে কোনও তেজস্ক্রিয় বিকিরণ হয়নি। ফলে জনগণ আপাতত সুরক্ষিত।