রাঙামাটি সদরে দুই অটোরিকশা চালককে মারধরের অভিযোগ উঠেছে ইসলামী ছাত্র শিবিরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় এক ঘণ্টা গাড়ি চালানো বন্ধ রাখার পর দোষীদের আটক করতে আল্টিমেটাম দিয়েছে স্থানীয় চালকরা।
শুক্রবার (২০ জুন) বিকেল পাঁচটার দিকে মারধরের এ ঘটনা ঘটে। পরে সন্ধ্যা সাড়ে পাঁচটা থেকে সাড়ে ছয়টা পর্যন্ত শহরের অভ্যন্তরীণ রোডে গাড়ি চালানো বন্ধ রাখেন তারা।
জানা যায়, আজ বিকেলে জাকারিয়া ও সাব্বির নামের দুই অটোরিকশা চালককে মারধর করে ছাত্র শিবিরের নেতাকর্মীরা। প্রতিবাদে গাড়ি চালানো বন্ধ করে দেয় তারা। পরে তারা শহরের পুরাতন বাস স্টেশন, রিজার্ভবাজার ট্যাক্সি স্টেশন ও বনরূপা ট্যাক্সি স্টেশনের ট্যাক্সি বন্ধ করে অবস্থান নেয়। এতে বিপাকে পড়েন সাধারণ যাত্রীরা।
শিবিরের নেতাকর্মীরা অটোরিকশা চালকদের মারধরের বিষয়ে রাঙামাটি অটোরিকশা চালক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান বাবু বলেন, ‘শুক্রবার বিনা উসকানিতে শিবিরের নেতাকর্মীরা আমাদের দুইজন চালককে মারধর করেছে। এর প্রতিবাদে আমরা ট্যাক্সি বন্ধ করে দিয়েছিলাম। এক ঘণ্টা গাড়ি বন্ধ রেখে প্রশাসনকে আল্টিমেটাম দিয়েছি আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দোষীদের গ্রেপ্তার করতে। প্রশাসন তাদের গ্রেপ্তার করতে না পারলে আবারও কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
’
তবে চালকদের মারধরের বিষয়টি অস্বীকার করেছেন রাঙামাটি জেলা ছাত্র শিবিরের সভাপতি শহীদুল ইসলাম শাফি। তিনি বলেন, ‘আমরা কাউকে মারিনি, কোন মারামারির ঘটনাও আমরা জানি না। কেনো তারা আমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে তাও আমরা জানি না। এটা অন্য কোন ষড়যন্ত্র আমাদের বিরুদ্ধে।’
এদিকে মারধরের পর চালকদের গাড়ি বন্ধ রেখে প্রতিবাদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কোতয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শাহেদ উদ্দিন।
তিনি বলেন, ‘গাড়ি বন্ধ করার পর আমরা চালক সমিতির নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছি। বিষয়টি আমরা গুরুত্বসহকারে দেখব বলে তাদের জানিয়েছি। পরবর্তীতে তারা গাড়ি চালানো শুরু করেছে। এখন আর কোনো সমস্যা নেই।’
শুক্রবার (২০ জুন) বিকেল পাঁচটার দিকে মারধরের এ ঘটনা ঘটে। পরে সন্ধ্যা সাড়ে পাঁচটা থেকে সাড়ে ছয়টা পর্যন্ত শহরের অভ্যন্তরীণ রোডে গাড়ি চালানো বন্ধ রাখেন তারা।
জানা যায়, আজ বিকেলে জাকারিয়া ও সাব্বির নামের দুই অটোরিকশা চালককে মারধর করে ছাত্র শিবিরের নেতাকর্মীরা। প্রতিবাদে গাড়ি চালানো বন্ধ করে দেয় তারা। পরে তারা শহরের পুরাতন বাস স্টেশন, রিজার্ভবাজার ট্যাক্সি স্টেশন ও বনরূপা ট্যাক্সি স্টেশনের ট্যাক্সি বন্ধ করে অবস্থান নেয়। এতে বিপাকে পড়েন সাধারণ যাত্রীরা।
শিবিরের নেতাকর্মীরা অটোরিকশা চালকদের মারধরের বিষয়ে রাঙামাটি অটোরিকশা চালক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান বাবু বলেন, ‘শুক্রবার বিনা উসকানিতে শিবিরের নেতাকর্মীরা আমাদের দুইজন চালককে মারধর করেছে। এর প্রতিবাদে আমরা ট্যাক্সি বন্ধ করে দিয়েছিলাম। এক ঘণ্টা গাড়ি বন্ধ রেখে প্রশাসনকে আল্টিমেটাম দিয়েছি আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দোষীদের গ্রেপ্তার করতে। প্রশাসন তাদের গ্রেপ্তার করতে না পারলে আবারও কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
’
তবে চালকদের মারধরের বিষয়টি অস্বীকার করেছেন রাঙামাটি জেলা ছাত্র শিবিরের সভাপতি শহীদুল ইসলাম শাফি। তিনি বলেন, ‘আমরা কাউকে মারিনি, কোন মারামারির ঘটনাও আমরা জানি না। কেনো তারা আমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে তাও আমরা জানি না। এটা অন্য কোন ষড়যন্ত্র আমাদের বিরুদ্ধে।’
এদিকে মারধরের পর চালকদের গাড়ি বন্ধ রেখে প্রতিবাদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কোতয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শাহেদ উদ্দিন।
তিনি বলেন, ‘গাড়ি বন্ধ করার পর আমরা চালক সমিতির নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছি। বিষয়টি আমরা গুরুত্বসহকারে দেখব বলে তাদের জানিয়েছি। পরবর্তীতে তারা গাড়ি চালানো শুরু করেছে। এখন আর কোনো সমস্যা নেই।’