দিনভরের ক্লান্ত শরীর বিছানায় এলিয়ে দিলে যেন পরম শান্তি। সে কারণে শোয়ার ঘরটি নিয়ে ভাবনা থাকে বিস্তর। দেওয়ালের রং, অন্দরসজ্জা, আসবাব— সব কিছুই ভেবেচিন্তে করেন লোকে। নজর থাকে আরামেও। বালিশ বা গদি নরম না হলে কি চলে?
কিন্তু বাকি সব কিছু নিয়ে চিন্তা করলেও, স্বাস্থ্যের কথা ভাবেন কি? সমাজমাধ্যম প্রভাবী ক্যালিফোর্নিয়ার গ্যাস্ট্রেএন্ট্রোলজিস্ট সৌরভ শেঠি ইনস্টাগ্রামের ভিডিয়োয় এ নিয়েই সতর্ক করেছেন। হার্ভার্ড এবং স্ট্যানফোর্ডে পড়াশোনা করা চিকিৎসক বলছেন, ‘‘আপনারা জানেন কি শোওয়ার ঘর নিঃশব্দে ঘুম এবং স্বাস্থ্যে প্রভাব ফেলতে পারে?’’ সৌরভ শোওয়ার ঘরের তিন জিনিস নিয়ে সতর্ক করছেন। বালিশ, কৃত্রিম সুগন্ধী এবং পুরনো গদি।
বালিশ: বহু বা়ড়িতে একই বালিশ ব্যবহার হয় বছরের পর বছর। অনেকেই নিয়মিত তার ঢাকনা কাচেন না বা পুরনোটি খুলে বদলান না। অথচ প্রতিদিন গায়ে লেগে থাকা ধুলো, ময়লা, ঘাম, জীবাণু কিন্তু বালিশে গিয়েই লাগে। সৌরভের পরামর্শ, বালিশ পুরনো হলে সেটি বদলে ফেলা উচিত। তার বয়স ১-২ বছর হলেই পাল্টে নতুন বালিশ কেনা প্রয়োজন।
কৃত্রিম সুগন্ধী: ঘর সুরভিত করতে অনেকেই কৃত্রিম সুগন্ধী ব্যবহার করেন। কিন্তু এতে রাসায়নিক, ফ্যালেটস-এর মতো উপাদান থাকে, যা শ্বাসকষ্টের কারণ হতে পারে। এই ধরনের উপাদান ফুসফুসের পক্ষে ক্ষতিকর হয়। বদলে এসেনশিয়াল অয়েল বা প্রাকৃতিক সুগন্ধ ব্যবহারের পক্ষপাতী তিনি।
গদি: বিছানার গদিটিও চট করে পাল্টানোর কথা কেউ ভাবেন না। কিন্তু চিকিৎসকের মত, ৮-১০ বছরের পুরনো গদি স্বাস্থ্যের পক্ষে হানিকর হতে পারে। বালিশের পাশাপাশি গদিতেও ধুলো, ময়লা, ঘাম ইত্যাদি জমতে থাকে। গদি শুধু আরামের জন্য নয়, শোয়ার সময় মেরুদণ্ড যাতে যথাযথ অবস্থানে থাকে, এমন অনেক কিছুই গদির উপর নির্ভর করে। গদি পুরনো হয়ে গেলে, নরম হয়ে গেলে বা ছিঁড়ে গেলে সেটি আর শরীরের ওজন সঠিক ভাবে নিতে পারে না। সে কারণে শরীর, ঘুমেও তার প্রভাব পড়তে পারে। ৮-১০ বছরের পুরনো গদি এই জন্য বদলে ফেলা দরকার, মনে করেন সৌরভ।
কিন্তু বাকি সব কিছু নিয়ে চিন্তা করলেও, স্বাস্থ্যের কথা ভাবেন কি? সমাজমাধ্যম প্রভাবী ক্যালিফোর্নিয়ার গ্যাস্ট্রেএন্ট্রোলজিস্ট সৌরভ শেঠি ইনস্টাগ্রামের ভিডিয়োয় এ নিয়েই সতর্ক করেছেন। হার্ভার্ড এবং স্ট্যানফোর্ডে পড়াশোনা করা চিকিৎসক বলছেন, ‘‘আপনারা জানেন কি শোওয়ার ঘর নিঃশব্দে ঘুম এবং স্বাস্থ্যে প্রভাব ফেলতে পারে?’’ সৌরভ শোওয়ার ঘরের তিন জিনিস নিয়ে সতর্ক করছেন। বালিশ, কৃত্রিম সুগন্ধী এবং পুরনো গদি।
বালিশ: বহু বা়ড়িতে একই বালিশ ব্যবহার হয় বছরের পর বছর। অনেকেই নিয়মিত তার ঢাকনা কাচেন না বা পুরনোটি খুলে বদলান না। অথচ প্রতিদিন গায়ে লেগে থাকা ধুলো, ময়লা, ঘাম, জীবাণু কিন্তু বালিশে গিয়েই লাগে। সৌরভের পরামর্শ, বালিশ পুরনো হলে সেটি বদলে ফেলা উচিত। তার বয়স ১-২ বছর হলেই পাল্টে নতুন বালিশ কেনা প্রয়োজন।
কৃত্রিম সুগন্ধী: ঘর সুরভিত করতে অনেকেই কৃত্রিম সুগন্ধী ব্যবহার করেন। কিন্তু এতে রাসায়নিক, ফ্যালেটস-এর মতো উপাদান থাকে, যা শ্বাসকষ্টের কারণ হতে পারে। এই ধরনের উপাদান ফুসফুসের পক্ষে ক্ষতিকর হয়। বদলে এসেনশিয়াল অয়েল বা প্রাকৃতিক সুগন্ধ ব্যবহারের পক্ষপাতী তিনি।
গদি: বিছানার গদিটিও চট করে পাল্টানোর কথা কেউ ভাবেন না। কিন্তু চিকিৎসকের মত, ৮-১০ বছরের পুরনো গদি স্বাস্থ্যের পক্ষে হানিকর হতে পারে। বালিশের পাশাপাশি গদিতেও ধুলো, ময়লা, ঘাম ইত্যাদি জমতে থাকে। গদি শুধু আরামের জন্য নয়, শোয়ার সময় মেরুদণ্ড যাতে যথাযথ অবস্থানে থাকে, এমন অনেক কিছুই গদির উপর নির্ভর করে। গদি পুরনো হয়ে গেলে, নরম হয়ে গেলে বা ছিঁড়ে গেলে সেটি আর শরীরের ওজন সঠিক ভাবে নিতে পারে না। সে কারণে শরীর, ঘুমেও তার প্রভাব পড়তে পারে। ৮-১০ বছরের পুরনো গদি এই জন্য বদলে ফেলা দরকার, মনে করেন সৌরভ।