পশ্চিম এশিয়ায় শান্তি ফেরাতে ইরানের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চায় তিন ইউরোপীয় দেশ! জার্মানি, ফ্রান্স এবং ব্রিটেন দ্রুত ইরানের সঙ্গে বৈঠক করে সমাধানসূত্র বার করতে চায়। এমনটাই জানিয়েছেন জার্মানির পররাষ্ট্র মন্ত্রী জোহান ওয়েডফুল। তবে ওই বৈঠকের মূল আলোচ্য বিষয় যে শুধুমাত্র তেহরানের পারমাণবিক কর্মকাণ্ড, তা-ও স্পষ্ট করে দিয়েছেন তিনি।
জার্মান পররাষ্ট্র মন্ত্রী বর্তমান পশ্চিম এশিয়া সফরে ওমানে রয়েছেন। ইজরায়েল এবং ইরানের মধ্যে সংঘর্ষের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তিনি। জার্মানির সরকারি সংবাদমাধ্যম ‘এআরডি’কে তিনি জানান, ইজরায়েল এবং ইরানের মধ্যে সংঘর্ষ থামানোর চেষ্টা করছে জার্মানি। তাঁর বক্তব্য, আগেও গঠনমূলক আলোচনায় বসার সুযোগ পেয়েছিল তেহরান। কিন্তু সেই সুযোগ তারা কাজে লাগায়নি। তবে এখনও আলোচনায় বসার সময় রয়েছে বলে মনে করছেন তিনি। জোহান বলেন, “জার্মানি, ফ্রান্স এবং ব্রিটেন তৈরি আছে। আমরা চাই ইরান দ্রুত পারমাণবিক কর্মকাণ্ডের প্রসঙ্গে আলোচনায় বসুক। আশা করি তারা এই প্রস্তাব গ্রহণ করবে।”
তাঁর বক্তব্য, ইরান যাতে ইজরায়েল, পশ্চিম এশিয়া বা ইউরোপের জন্য কোনও বিপদ ডেকে না আনে, শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য তা নিশ্চিত প্রয়োজন। তিনি বলেন, “ইরান এবং ইজরায়েলের উপর সকল পক্ষের প্রভাব বিস্তার করতে হবে। একমাত্র তা হলেই এই সংঘর্ষ বন্ধ হবে।” বস্তুত, আন্তর্জাতিক বিধিনিষেধ ভেঙে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি চালানোর অভিযোগ উঠেছে ইরানের বিরুদ্ধে। এরই মধ্যে গত শুক্রবার ইরানের পরমাণুকেন্দ্র লক্ষ্য করে হামলা চালায় ইজ়রায়েলি বাহিনী। প্রত্যাঘাত করে ইরানও।
ইরানের সন্দেহ, আমেরিকা ইজ়রায়েলকে সমর্থন করছে। সেই সন্দেহের থেকে আমেরিকা, ব্রিটেন এবং ফ্রান্সকেও হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছে তারা। ইজ়রায়েলকে সাহায্য করে পশ্চিম এশিয়ায় থাকা আমেরিকা, ব্রিটেন এবং ফ্রান্সের সামরিক ঘাঁটিতেও হামলার হুঁশিয়ারি দিয়েছে তেহরান। পরমাণু চুক্তি নিয়ে আমেরিকার সঙ্গে ইরানের বৈঠকও ভেস্তে গিয়েছে। ইরান আগেই স্পষ্ট করে দিয়েছিল ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচিতে আমেরিকা রাজি না হলে পরমাণু চুক্তি করা হবে না। সে দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রী আব্বাস আরাগচি বলেছিলেন, ‘‘ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রাখা জাতীয় স্বার্থের বিরোধী। ইরান কখনও সেই পথে হাঁটবে না।’’ এরই মধ্যে ইজরায়েলি হামলায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠেছে।
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, ইরান যদি কোনও ভাবে আমেরিকার উপর হামলা চালানোর চেষ্টা করে, তা হলে ইরানকে ‘তছনছ’ করে দেওয়া হবে। যদিও ইরান জানিয়েছে, বাধ্য করা না হলে ইজরায়েলের সঙ্গে সংঘর্ষকে পশ্চিম এশিয়ার অন্য দেশে ছড়াতে চায় না তারা।
জার্মান পররাষ্ট্র মন্ত্রী বর্তমান পশ্চিম এশিয়া সফরে ওমানে রয়েছেন। ইজরায়েল এবং ইরানের মধ্যে সংঘর্ষের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তিনি। জার্মানির সরকারি সংবাদমাধ্যম ‘এআরডি’কে তিনি জানান, ইজরায়েল এবং ইরানের মধ্যে সংঘর্ষ থামানোর চেষ্টা করছে জার্মানি। তাঁর বক্তব্য, আগেও গঠনমূলক আলোচনায় বসার সুযোগ পেয়েছিল তেহরান। কিন্তু সেই সুযোগ তারা কাজে লাগায়নি। তবে এখনও আলোচনায় বসার সময় রয়েছে বলে মনে করছেন তিনি। জোহান বলেন, “জার্মানি, ফ্রান্স এবং ব্রিটেন তৈরি আছে। আমরা চাই ইরান দ্রুত পারমাণবিক কর্মকাণ্ডের প্রসঙ্গে আলোচনায় বসুক। আশা করি তারা এই প্রস্তাব গ্রহণ করবে।”
তাঁর বক্তব্য, ইরান যাতে ইজরায়েল, পশ্চিম এশিয়া বা ইউরোপের জন্য কোনও বিপদ ডেকে না আনে, শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য তা নিশ্চিত প্রয়োজন। তিনি বলেন, “ইরান এবং ইজরায়েলের উপর সকল পক্ষের প্রভাব বিস্তার করতে হবে। একমাত্র তা হলেই এই সংঘর্ষ বন্ধ হবে।” বস্তুত, আন্তর্জাতিক বিধিনিষেধ ভেঙে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি চালানোর অভিযোগ উঠেছে ইরানের বিরুদ্ধে। এরই মধ্যে গত শুক্রবার ইরানের পরমাণুকেন্দ্র লক্ষ্য করে হামলা চালায় ইজ়রায়েলি বাহিনী। প্রত্যাঘাত করে ইরানও।
ইরানের সন্দেহ, আমেরিকা ইজ়রায়েলকে সমর্থন করছে। সেই সন্দেহের থেকে আমেরিকা, ব্রিটেন এবং ফ্রান্সকেও হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছে তারা। ইজ়রায়েলকে সাহায্য করে পশ্চিম এশিয়ায় থাকা আমেরিকা, ব্রিটেন এবং ফ্রান্সের সামরিক ঘাঁটিতেও হামলার হুঁশিয়ারি দিয়েছে তেহরান। পরমাণু চুক্তি নিয়ে আমেরিকার সঙ্গে ইরানের বৈঠকও ভেস্তে গিয়েছে। ইরান আগেই স্পষ্ট করে দিয়েছিল ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচিতে আমেরিকা রাজি না হলে পরমাণু চুক্তি করা হবে না। সে দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রী আব্বাস আরাগচি বলেছিলেন, ‘‘ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রাখা জাতীয় স্বার্থের বিরোধী। ইরান কখনও সেই পথে হাঁটবে না।’’ এরই মধ্যে ইজরায়েলি হামলায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠেছে।
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, ইরান যদি কোনও ভাবে আমেরিকার উপর হামলা চালানোর চেষ্টা করে, তা হলে ইরানকে ‘তছনছ’ করে দেওয়া হবে। যদিও ইরান জানিয়েছে, বাধ্য করা না হলে ইজরায়েলের সঙ্গে সংঘর্ষকে পশ্চিম এশিয়ার অন্য দেশে ছড়াতে চায় না তারা।