পানি বেশি করে খেতে হবে। মশলাদার খাবার এই গরমে একদম খাওয়া চলবে না। তীব্র গরমে কার্যত হাঁসফাঁস অবস্থা রাজশাহীবাসীর। রোদের তাপে দিনের বেলায় বাইরে থাকাই দায়। কোনও ভাবেই যেন অস্বস্তিকর গরম থেকে মুক্তি মিলছে না। মাঝে মধ্যে হালকা মেঘের দেখা মিললেও বৃষ্টির দেখা নেই।
শনিবার সুস্থ থাকার টিপস দিলেন ফারহানা জেরিন। স্বস্তির বৃষ্টি কবে আসবে তার উত্তর নেই হাওয়া অফিসের কাছে। তাই যতদিন না গরমের দাবদাহ কমছে ততদিন সাবধানতা নেওয়া প্রয়োজন বলে জানেলেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ‘প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে না বেরনোই ভালো। এই গরমে পানি বেশি করে খাওয়া খুব দরকার। নাহলে ডিহাইড্রেশন হতে পারে। কোনও রকম তেল-ঝাল-মশলাদার খাবার খাওয়া চলবে না। হালকা খাবার খেতে হবে। আর রেস্তোরাঁর খাবার তো একদমই নয় এই সময়। গরম এখন জীবনের অংশ হয়ে গেছে, তাই নিজেকে পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে।’
ফারহানা জেরিন বলেন ‘আমি খাবারের ব্যাপারে খুবই সচেতন। সূর্য অস্ত যাওয়ার পর ভারী কিছু না খাওয়ার চেষ্টা করি। মানুষ যত তাড়াতাড়ি গরমের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারবে তত ভালো থাকবে।’
শনিবার সুস্থ থাকার টিপস দিলেন ফারহানা জেরিন। স্বস্তির বৃষ্টি কবে আসবে তার উত্তর নেই হাওয়া অফিসের কাছে। তাই যতদিন না গরমের দাবদাহ কমছে ততদিন সাবধানতা নেওয়া প্রয়োজন বলে জানেলেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ‘প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে না বেরনোই ভালো। এই গরমে পানি বেশি করে খাওয়া খুব দরকার। নাহলে ডিহাইড্রেশন হতে পারে। কোনও রকম তেল-ঝাল-মশলাদার খাবার খাওয়া চলবে না। হালকা খাবার খেতে হবে। আর রেস্তোরাঁর খাবার তো একদমই নয় এই সময়। গরম এখন জীবনের অংশ হয়ে গেছে, তাই নিজেকে পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে।’
ফারহানা জেরিন বলেন ‘আমি খাবারের ব্যাপারে খুবই সচেতন। সূর্য অস্ত যাওয়ার পর ভারী কিছু না খাওয়ার চেষ্টা করি। মানুষ যত তাড়াতাড়ি গরমের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারবে তত ভালো থাকবে।’