পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে মোকলেছার রহমান (৩৫) নামে এক যুবককে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
বৃহস্পতিবার (১২ জুন) সকালে উপজেলার দণ্ডপাল ইউনিয়নের ধনমণ্ডল মোলানিপাড়া (ঢাকাইয়াপাড়া) এলাকায় একটি বাঁশবাগান থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় ঘটনাস্থলে স্বজনদের আহাজারি করতে দেখা যায়।
নিহত মোকলেছার রহমান ওই এলাকার শাহাবুদ্দিনের ছেলে। তিনি পেশায় একজন কসমেটিকস দোকানদার ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সকালে ওই এলাকার এক নারী ছাগল বাঁধতে গিয়ে বাঁশবাগানের পাশে মরদেহটি দেখতে পান। তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন আসেন। পরে খবর পেয়ে দেবীগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। এ ঘটনার রহস্য জানতে তদন্তে নেমেছে সিআইডি ও পিবিআই।
মোকলেছারের পরিবার জানায়, বুধবার (১১ জুন) বিকেলে দোকানে যান তিনি। সেখানে নিজের ভাগনেকে রেখে রাতে বের হয়ে আর ফিরে আসেননি। ধারণা করা হচ্ছে, গভীর রাতে তাকে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা মরদেহ ফেলে রেখে যায়।
নিহতের বাবা শাহাবুদ্দিন বলেন, ‘আমার ছেলে বাজারে কসমেটিকসের দোকান চালাতো। গত রাতে দোকানে তার ভাগনেকে রেখে বের হয়েছিল, তারপর আর ফেরেনি। সকালে লোকজন খবর দেয় আমার ছেলেকে গলা কেটে মেরে ফেলে রেখে গেছে। আমার একটাই ছেলে ছিল। এখন আমি কী নিয়ে বাঁচব? আমার ধারণা, ওর বন্ধুরাই এই হত্যার সঙ্গে জড়িত। আমি আমার সন্তান হত্যার বিচার চাই।’
দেবীগঞ্জ সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার সামুয়েল সাংমা বলেন, ‘আমরা একটি গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহের সুরতহালসহ আলামত সংগ্রহ করার কাজ চলছে। প্রাথমিক তদন্ত চলছে; কে বা কারা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ বা মামলা দায়ের করা হলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
বৃহস্পতিবার (১২ জুন) সকালে উপজেলার দণ্ডপাল ইউনিয়নের ধনমণ্ডল মোলানিপাড়া (ঢাকাইয়াপাড়া) এলাকায় একটি বাঁশবাগান থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় ঘটনাস্থলে স্বজনদের আহাজারি করতে দেখা যায়।
নিহত মোকলেছার রহমান ওই এলাকার শাহাবুদ্দিনের ছেলে। তিনি পেশায় একজন কসমেটিকস দোকানদার ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সকালে ওই এলাকার এক নারী ছাগল বাঁধতে গিয়ে বাঁশবাগানের পাশে মরদেহটি দেখতে পান। তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন আসেন। পরে খবর পেয়ে দেবীগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। এ ঘটনার রহস্য জানতে তদন্তে নেমেছে সিআইডি ও পিবিআই।
মোকলেছারের পরিবার জানায়, বুধবার (১১ জুন) বিকেলে দোকানে যান তিনি। সেখানে নিজের ভাগনেকে রেখে রাতে বের হয়ে আর ফিরে আসেননি। ধারণা করা হচ্ছে, গভীর রাতে তাকে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা মরদেহ ফেলে রেখে যায়।
নিহতের বাবা শাহাবুদ্দিন বলেন, ‘আমার ছেলে বাজারে কসমেটিকসের দোকান চালাতো। গত রাতে দোকানে তার ভাগনেকে রেখে বের হয়েছিল, তারপর আর ফেরেনি। সকালে লোকজন খবর দেয় আমার ছেলেকে গলা কেটে মেরে ফেলে রেখে গেছে। আমার একটাই ছেলে ছিল। এখন আমি কী নিয়ে বাঁচব? আমার ধারণা, ওর বন্ধুরাই এই হত্যার সঙ্গে জড়িত। আমি আমার সন্তান হত্যার বিচার চাই।’
দেবীগঞ্জ সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার সামুয়েল সাংমা বলেন, ‘আমরা একটি গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহের সুরতহালসহ আলামত সংগ্রহ করার কাজ চলছে। প্রাথমিক তদন্ত চলছে; কে বা কারা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ বা মামলা দায়ের করা হলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।’