০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, বুধবার, ০১:৫৬:১২ অপরাহ্ন


ধানের বাম্পার ফলন, দুর্যোগের আগেই ঘরে তুলতে মরিয়া কৃষক
অনলাইন ডেস্ক :
  • আপডেট করা হয়েছে : ৩০-০৪-২০২২
ধানের বাম্পার ফলন, দুর্যোগের আগেই ঘরে তুলতে মরিয়া কৃষক ধানের বাম্পার ফলন, দুর্যোগের আগেই ঘরে তুলতে মরিয়া কৃষক


চলতি বছর আবহাওয়া অনকূল থাকায় বগুড়ায় বোরোর বাম্পার ফলনের আশাবাদ ব্যক্ত করছেন কৃষকেরা। তবে আসন্ন ঝড়-বৃষ্টির মৌসুমের আগেই ঘরে ধান তুলতে মরিয়া কৃষকেরা। ইতোমধ্যে পাকা ধান ঘরে তুলতে দিনরাত পরিশ্রম করছেন তারা।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, বগুড়ায় চলতি বছর ১ লাখ ৮৭ হাজার ৪১৫ হেক্টর জামিতে বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। সেখানে এবার এই লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে। গত বছর বোরো উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৮ লাখ ৭ হাজার ৬২৩ টন (চাল)। এবার সেই লক্ষ্যমাত্রাও ছাড়িয়ে যাবে।

নন্দীগ্রাম উপজেলার কৃষক রওশন আলীর ভাষ্য, এবার ফসল ভাল হয়েছে। আশা করছি প্রতি বিঘায় ২৪ থেকে ২৮ মন জিরাসাইল ফসল উৎপাদন হবে।

কৃষক রওশন আরও বরাজশাহীর সময় / জি আররাজশাহীর সময় / জি আরলেন, এখন বাজারের ভেজা ধান ৯০০ থেকে ১০০০ টাকা। আর শুকনা ধান (জিরাসাইল) ১০০০ টাকা থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অতিরিক্ত উপপরিচালক এনামুল হক জানান, ইতোমধ্যে জেলার নন্দীগ্রাম উপজেলায় বোরো ধান কাটা-মাড়াই চলছে। তবে ঝড়-ঝঞ্জা ও শীলাবৃষ্টির আতংকে দিন কাটাচ্ছে কৃষক। অনেক ঝড়ো হাওয়া ও বৃষ্টির ভয়ে আগেই ধান কাটা শুরু করেছে। তবে আগামাী মাসের ১০ তারিখ থেকে পুরোপুরি বোরো ফসল কাটা শুরু হবে।

তিনি আরও বলেন, মানুষের জীবন মানের উন্নতি ঘটায় বগুড়ায় মোটা জাতের বোরো চাষ কমে গেছে। বগুড়ায় থেকে ধীরে-ধীরে বোরো মোট জাতের ধান বিলিন হতে চলেছে। তাই এই অঞ্চলে সরু জাতের বোরো উৎপাদন বেড়ে গেছে।

রাজশাহীর সময় / জি আর