১৩ নভেম্বর ২০২৪, বুধবার, ০২:০১:৫৭ অপরাহ্ন


রাজশাহী মহানগরীতে মহাঅষ্টমীতে কুমারী পূজা অনুষ্ঠিত
নিজস্ব প্রতিবেদক :
  • আপডেট করা হয়েছে : ১১-১০-২০২৪
রাজশাহী মহানগরীতে মহাঅষ্টমীতে কুমারী পূজা অনুষ্ঠিত রাজশাহী মহানগরীতে মহাঅষ্টমীতে কুমারী পূজা অনুষ্ঠিত


রাজশাহী মহানগরীতে প্রতিবারের মতো এবারও কুমারী পূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মহাঅষ্টমীতে কুমারী শারদীয় দুর্গোৎসবের মহাঅষ্টমীতে মূল আর্কষণ এই কুমারী পূজা। 

শুক্রবার (১১ অক্টোবর) সকালে নগরীর সাগরপাড়া এলাকায় ত্রিনয়নী মÐটে এই পূজা অর্চনা হয়। এ বছর দেবীর আসনে বসেছিল নগরীর সাহেববাজার এলাকার অমিত জয়সোয়াল ও চৈতী চৌধুরী চারবছরের কন্যা অভিলাশা জয়সোয়াল।পূজা শুরুর আগে তাকে স্নান করিয়ে নতুন কাপড় পরিয়ে নানা অলঙ্কার ও ফুলের মালা দিয়ে নিপুণভাবে সাজিয়ে দেবীর আসনে বসানো হয় অভিলাশাকে। এর আগে মন্ত্রোচ্চারণ, ফুল ও বেলপাতার আশীর্বাদ পৌঁছে দেয়া হয় ভক্তদের কাছে।

এরপর পূজার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। ভক্তদের উলুধ্বনি আর বিনম্র শ্রদ্ধায় সম্পন্ন হয় কুমারী পূজা। এর মাধ্যমে করা হয় নারীত্বের বন্দনা। পূজা শেষে সবার মঙ্গল কামনা এবং পাপমুক্তির জন্য ভক্তরা দেবীর পায়ে শ্রদ্ধা জানান ফুল এবং বেলপাতা নিবেদন করেন।

হিন্দুধর্ম মতে, দেবী মাতৃরূপে ভক্তদের মধ্যে আর্বিভুত হন। তিনি যেমন দুষ্টের দমন করেন, তেমনি মাতৃরূপে ভক্তের পালনও করেন। সেই ধারণাকে ধারণ করে কুমারী পূজার আবির্ভাব। কুমারী পূজায় সাত থেকে নয় বছরের কুমারীকে দেবী হিসেবে কল্পনা করে পূজা করা হয়। ভক্তরা তার মাঝে খুঁজে পান দেবীরূপী মাকে। পূজা শেষে সবার মঙ্গল কামনা এবং পাপমুক্তির জন্য ভক্তরা দেবীর পায়ে শ্রদ্ধা জানান ফুল ও বেলপাতা নিবেদন করে।

বিভিন্ন মন্দিরে অঞ্জলী শেষে ভক্তদের মাঝে প্রসাদ বিতরণ করা হয়। আয়োজকরা জানান, কুমারী পূজার মাধ্যমে নারী জাতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হয়।

শুক্রবার (১১ অক্টোবর) সকালে নগরীর সাগরপাড়া এলাকায় ত্রিনয়নী মÐটে এই পূজা অর্চনা হয়। এ বছর দেবীর আসনে বসেছিল নগরীর সাহেববাজার এলাকার অমিত জয়সোয়াল ও চৈতী চৌধুরী চারবছরের কন্যা অভিলাশা জয়সোয়াল।

পূজা শুরুর আগে তাকে স্নান করিয়ে নতুন কাপড় পরিয়ে নানা অলঙ্কার ও ফুলের মালা দিয়ে নিপুণভাবে সাজিয়ে দেবীর আসনে বসানো হয় অভিলাশাকে। এর আগে মন্ত্রোচ্চারণ, ফুল ও বেলপাতার আশীর্বাদ পৌঁছে দেয়া হয় ভক্তদের কাছে।

এরপর পূজার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। ভক্তদের উলুধ্বনি আর বিনম্র শ্রদ্ধায় সম্পন্ন হয় কুমারী পূজা। এর মাধ্যমে করা হয় নারীত্বের বন্দনা। পূজা শেষে সবার মঙ্গল কামনা এবং পাপমুক্তির জন্য ভক্তরা দেবীর পায়ে শ্রদ্ধা জানান ফুল এবং বেলপাতা নিবেদন করেন।

হিন্দুধর্ম মতে, দেবী মাতৃরূপে ভক্তদের মধ্যে আর্বিভুত হন। তিনি যেমন দুষ্টের দমন করেন, তেমনি মাতৃরূপে ভক্তের পালনও করেন। সেই ধারণাকে ধারণ করে কুমারী পূজার আবির্ভাব। কুমারী পূজায় সাত থেকে নয় বছরের কুমারীকে দেবী হিসেবে কল্পনা করে পূজা করা হয়। ভক্তরা তার মাঝে খুঁজে পান দেবীরূপী মাকে। পূজা শেষে সবার মঙ্গল কামনা এবং পাপমুক্তির জন্য ভক্তরা দেবীর পায়ে শ্রদ্ধা জানান ফুল ও বেলপাতা নিবেদন করে।

বিভিন্ন মন্দিরে অঞ্জলী শেষে ভক্তদের মাঝে প্রসাদ বিতরণ করা হয়। আয়োজকরা জানান, কুমারী পূজার মাধ্যমে নারী জাতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হয়।