আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ বলেছেন, বাংলাদেশকে নিরাপদ রাখার স্বার্থেই শেখ হাসিনাকে আবারও ক্ষমতায় আসার প্রয়োজন। শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে বাংলাদেশকে নিরাপদ রাখার জন্য। রাষ্ট্র হিসেবে আমরা এখন একটি ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছি। আজ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বড় ষড়যন্ত্র হচ্ছে। বাংলাদেশের পক্ষে একমাত্র রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাই এই ষড়যন্ত্র মোকাবেলা ও প্রতিরোধ করতে সক্ষম। এদেশের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য শেখ হাসিনাকে অনেক প্রয়োজন।
চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলায় আওয়ামী লীগ এবং সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সাথে আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদের পিতার নামে প্রতিষ্ঠিত পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রি কলেজ অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত মঙ্গলবার এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগ এবং সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের উদ্দেশ্যে ড. সেলিম মাহমুদ বলেন, আমাদের নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার উন্নয়ন ও দেশের মানুষের জন্য তাঁর অবদানের তথ্যগুলো প্রতিটি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। তিনি সারা দেশে কী কী উন্নয়ন করেছেন এবং একই সাথে এই এলাকার মানুষের জন্য কী কী করেছেন সেই কথাগুলো জনে জনে বলতে হবে, ঘরে ঘরে গিয়ে বলতে হবে। জাতির পিতার সংগঠন আওয়ামী লীগের কর্মী ও সমর্থকেরা আন্তরিকভাবে মাঠে নামলে বাংলাদেশে এমন কোন শক্তি নেই যারা নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে পরাজিত করতে পারে।
মতবিনিময় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও কচুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের দীর্ঘ দিনের সভাপতি আইয়ুব আলী পাটোয়ারী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সোহরাব হোসেন চৌধুরী সোহাগ, কচুয়া পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা যুবলীগের সভাপতি নাজমুল আলম স্বপন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান হাতেম, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও পৌর যুবলীগের সভাপতি মাহবুব আলম, ৬ নং উত্তর কচুয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আখতার হোসেন, ৪ নং পালাখাল মডেল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাবিব মজুমদার জয়, ১ নং সাচার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মনির হোসেন, ১২ নং আশ্রাফপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রেজাউল মাওলা হেলাল, ৭ নং ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন লিটন, পালাখাল মডেল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আহাদ গাজী ও সাধারণ সম্পাদক ফারুক হোসেন, ৩ নং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি কবির হোসেন মজুমদার, চাঁদপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের উপ-সম্পাদক মোতালেব হোসেন, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সদস্য জোৎস্না আক্তার, উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. মাসুদ বাবুল, সাংগঠনিক সম্পাদক বাবু অনুপ কান্তি দাস ও নজরুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক মাইনুল ইসলাম সবুজ, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. সোহাগ মজুমদার, সদস্য শাহ আলম প্রধান, উপজেলা যুবলীগের সকল ইউনিয়নের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বৃন্দ এবং আহবায়ক ও যুগ্ম আহবায়কবৃন্দ, কচুয়া উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক সালাহউদ্দিন সরকার ও যুগ্ম আহ্বায়ক বৃন্দ, সকল ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এবং আহবায়ক ও যুগ্ম আহবায়কবৃন্দ, চাঁদপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট'র আহবায়ক ও যুগ্ম আহবায়কবৃন্দ, কচুয়া বঙ্গবন্ধু সরকারি কলেজের আহবায়ক ও যুগ্ম আহবায়কবৃন্দ, কচুয়া পৌরসভা ছাত্রলীগের আহবায়ক ও যুগ্ম আহবায়কবৃন্দ, সেন্ট্রাল ওমেনস কলেজের প্রিন্সিপাল শফিকুল ইসলাম, পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রি কলেজের প্রিন্সিপাল মো. নজরুল ইসলাম, সিং আড্ডা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুলাল চন্দ্র, ১১ নং দক্ষিন গোহট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি কামাল পাশা কাজল ও পূর্ণ চন্দ্র ভৌমিক, সাবেক উপজেলার ছাত্রনেতা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য আখতার হোসেন রানা ও হরিপদ মজুমদার, ১০ নং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও সাবেক ছাত্রনেতা বিজন সরকার, জনতা ব্যাংকের সাবেক ডিজিএম আবুল হাসানাত আজাদ, শিক্ষক নেতা রুমি বাগদাদী, আওয়ামী লীগ নেতা সোহাগ মিয়া প্রমুখ।