ঋণখেলাপি হলে গ্রহীতার জামানতের ‘অস্থাবর সম্পত্তি’ বাজেয়াপ্ত হবে। এছাড়া অস্থাবর সস্পত্তি পুনর্দখলও নেওয়া যাবে। খেলাপির হিসাব নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণ ও দখলে থাকা জামানত, হেফাজত ও সংরক্ষণ করবে ঋণদানকারী প্রতিষ্ঠান।
এসব বিধান রেখে চূড়ান্ত করা হয়েছে ‘সুরক্ষিত লেনদেন (অস্থাবর সম্পত্তি) আইন ২০২৩। এ আইনে ব্যাংক ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে ১৬ ধরনের অস্থাবর সম্পদকে গ্রহণযোগ্য জামানত হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। যদিও বর্তমানে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান ঋণের জামানত হিসাবে শুধু স্থাবর সম্পত্তিকে গণ্য করে।