সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, ২০১৮ সালের দিকে ভূতাত্ত্বিক জরিপের পর গ্যাসের সম্ভাব্যতা যাচাই শেষে এ বছরের ৯ মার্চ ইলিশা-১ কূপ খনন করে বাপেক্স। রাশিয়ান কোম্পানি গ্যাসপ্রোম খনন কাজ সম্পন্নের পর এখন চলছে ডিএসটি কার্যক্রম। তৃতীয় ধাপের কাজ গতকাল সকাল থেকে শুরু হয়। আগামী ২৪ ঘণ্টার পরীক্ষায় গ্যাস মজুদ, উৎপাদন এবং উত্তোলন সম্পর্কে নিশ্চিত হবে বাপেক্স।
বাপেক্সের ভূতাত্ত্বিক বিভাগের ব্যবস্থাপক মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ধারণা করা হচ্ছে কূপটিতে ১৮০ থেকে ২০০ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস মজুদ আছে, যা থেকে প্রতিদিন গড়ে ২০ থেকে ২২ মিলিয়ন গ্যাস উত্তোলন করা যাবে। এদিকে একের পর এক গ্যাসের সন্ধান মেলায় স্থানীয়রা দক্ষিণাঞ্চলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির স্বপ্ন দেখছে।
বাপেক্স বলছে, ইলিশা-১ কূপটি আলাদা গ্যাসক্ষেত্র হতে পারে, যা এখন সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায়। সব ঠিকঠাক থাকলে ভোলার ৯টি কূপে মোট গ্যাস মজুদের পরিমাণ দাঁড়াবে ১ দশমিক ৭ টিসিএফ।