সূর্যমুখী ফুল সূর্যের দিকে তাকিয়ে থাকে! এ তো সবারই জানা! কিন্তু কেন সূর্যের দিকে তাকিয়ে থাকে? কারণ জানলে অবাক হবেন!
সূর্যমুখী ফুলের কুঁড়ি ভোর হতে না হতেই পূর্ব দিকে তাকিয়ে থাকে। সূর্য ওঠার পর সূর্যের দিকে মুখ করে থাকে। মাঝ দুপুরে কুঁড়ি ঊর্ধ্ব পানে চেয়ে থাকে। বিকেলে কুঁড়ির মুখ থাকে পশ্চিম দিকে। সূর্যমুখী ফুলের এহেন ব্যবহারের কারণ কী? ব্যখ্যা করলেন বিজ্ঞানীরা।
সূর্যমুখী ফুলের কুঁড়ি ভোর হতে না হতেই পূর্ব দিকে তাকিয়ে থাকে। সূর্য ওঠার পর সূর্যের দিকে মুখ করে থাকে। মাঝ দুপুরে কুঁড়ি ঊর্ধ্ব পানে চেয়ে থাকে। বিকেলে কুঁড়ির মুখ থাকে পশ্চিম দিকে। সূর্যমুখী ফুলের এহেন ব্যবহারের কারণ কী? ব্যখ্যা করলেন বিজ্ঞানীরা।
প্রাণীদের মতো গাছেরও সব রকমের ক্রিয়া হরমোন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। গাছের অঙ্গ বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন অক্সিন হরমোন। কুঁড়ির তলায় যে পাতা থাকে তার ভিতরে তৈরি হয় অক্সিন হরমোন। এই হরমোন ধীরে ধীরে চলে আসে ফুলের বোঁটায়। গাএর যেদিকে সূর্যের আলো পড়ে তার উল্টো দিকে হরমোন বেশি জমা হয় এবং সে দিকে কোষ বৃদ্ধির হার বেশি। ফলে স্বাভাবিকভাবে বেশি চাপের জন্যে সূর্যমুখী ফুল উল্টো দিকে মুখ করে থাকে।
প্রাণীদের মতো গাছেরও সব রকমের ক্রিয়া হরমোন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। গাছের অঙ্গ বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন অক্সিন হরমোন। কুঁড়ির তলায় যে পাতা থাকে তার ভিতরে তৈরি হয় অক্সিন হরমোন। এই হরমোন ধীরে ধীরে চলে আসে ফুলের বোঁটায়। গাএর যেদিকে সূর্যের আলো পড়ে তার উল্টো দিকে হরমোন বেশি জমা হয় এবং সে দিকে কোষ বৃদ্ধির হার বেশি। ফলে স্বাভাবিকভাবে বেশি চাপের জন্যে সূর্যমুখী ফুল উল্টো দিকে মুখ করে থাকে।
সকাল বেলায় পূর্ব দিকে সূর্য ওঠে, ফুলের ডাঁটির পশ্চিম দিকটায় বেশি বাড় হয়। ফলে কুঁড়ির মুখ তখন পূর্ব দিকে। বিকেলে ঠিক এর উল্টোটা ঘটে।
সকাল বেলায় পূর্ব দিকে সূর্য ওঠে, ফুলের ডাঁটির পশ্চিম দিকটায় বেশি বাড় হয়। ফলে কুঁড়ির মুখ তখন পূর্ব দিকে। বিকেলে ঠিক এর উল্টোটা ঘটে।