মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ‘দ্য অ্যানুয়াল থ্রেট অ্যাসেসমেন্ট রিপোর্ট’ বলছে, পুতিন এই যুদ্ধে টেনে আনতে পারেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন পশ্চিমী বিশ্বকে। ইউক্রেন যুদ্ধে পশ্চিমী বিশ্বকে টেনে এনে জনতার সমর্থন আদায়ে নানান কূটনীতি কৌশলের ঘুঁটি সাজাচ্ছেন রুশ প্রেসিডেন্ট। এমনই দাবি রিপোর্টে।
ইউক্রেন বনাম রাশিয়ার সংঘাত ইস্যুতে বিশ্ব কূটনীতি কার্যত তোলপাড়। এরই মাঝে মার্কিন গোয়েন্দাদের দাবি, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, এই সংঘাতে ব্যবহার করতে পারেন পরমাণু অস্ত্র। যাতে ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করা যায়, তার লক্ষ্যেই পুতিন ওই পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করতে পারেন বলে দাবি মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্টের।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ‘দ্য অ্যানুয়াল থ্রেট অ্যাসেসমেন্ট রিপোর্ট’ বলছে, পুতিন এই যুদ্ধে টেনে আনতে পারেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন পশ্চিমী বিশ্বকে। ইউক্রেন যুদ্ধে পশ্চিমী বিশ্বকে টেনে এনে জনতার সমর্থন আদায়ে নানান কূটনীতি কৌশলের ঘুঁটি সাজাচ্ছেন রুশ প্রেসিডেন্ট। এমনই দাবি রিপোর্টে।
রাশিয়া ছক এমনভাবে সাজাচ্ছে, যাতে মনে হয়, ইউক্রেনকে ছায়াযুদ্ধের হাতিয়ার হিসাবে আমেরিকা ব্যবহার করছে, মার্কিন মুলুকের আসল লক্ষ্য রাশিয়াকে দুর্বল করা। এমনই ধ্যান ধারণা জনমানসে ছড়িয়ে দিতে নানান স্ট্র্যাটেজিতে রয়েছে পুতিন প্রশাসন। এই সমস্ত তথ্য জানাচ্ছে মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট। (AP)
রিপোর্টে মার্কিন গোয়েন্দারা বলছেন, ইউক্রেন যুদ্ধ ভৌগলিক রাজনীতির নানান সমীকরণ পাল্টে দিচ্ছে। পশ্চিমী বিশ্বের সঙ্গে রাশিয়া ও চিনের সম্পর্ক ঘিরে নানান প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। আর সেই সম্পর্ক পাল্টাচ্ছে বলেও দাবি রিপোর্টে।
মার্কিন রিপোর্টে সতর্কতার সুরে বলা হচ্ছে, পরিস্থিতি এমন দিকে যাচ্ছে, যেখানে পশ্চিমী বিশ্বের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক এমন এক দিকে যাচ্ছে, যার ঝুঁকি বিশ্ব আগে দেখেনি। উল্লেখ্য, সদ্য ইউক্রেনের একের পর এক শহরে রুশ মিসাইল হামলা হয়েছে। গত ৩ সপ্তাহে এই হামলা সবচেয়ে বড় আকার নিয়েছে। বহু জনবসতি পূর্ণ এলাকায় রুশ মিসাইল আছড়ে পড়েছে। যদিও হতাহতের খবর প্রকাশ্যে আসেনি।